ছেলেদের কষ্টের মেসেজ

ছেলেদের কষ্টের মেসেজ: কথায় বলে বনে আগুন ধরলে দেখা যায়, কিন্তু মনের ভিতর যে আগুন জ্বলে কেউ সেটা দেখতে পায় না। ছেলেদের যে কি নিদারুণ কষ্ট কেউ তা বুঝতে চায় না। হৃদয়ের গহীনে রেকে সেই কষ্টগুলোকে একাই বহন করে বেড়াতে হয়। এই কষ্টের ভাগ নেওয়ার মত কেউ নাই। তাই কখনও কখনও এই কষ্ট থেকে পরিত্রান পেতে বেছে নেয়  আত্মহত্যার মতো কঠিন পথ।

তাই আসুন আমরা কেউ যেন  এই  আত্মহত্যার পথ বেছে না নেয় আমাদের নিজের মনকে যেন হালকা করতে পারি, সেই জন্য কিছু কষ্টের মেসেজ আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যে কষ্টের মেসেজ গুলো আপনি শেয়ার করতে পারবেন বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এটা আপনার মনকে হালকা করে কষ্টটাকে দূর করবে।

এই কষ্টের এসএমএস দিয়ে হালকা হতে পারবেন মন থেকে, বাঁচতে পারবেন কষ্টের যন্ত্রণা থেকে। তাই আসুন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো নতুন আঙ্গিকে কিছু কষ্টের এসএমএস।

গভীর রাত্রের মন খারাপের মেসেজ

আপনি কি প্রেমে ব্যর্থ?  পকেটে টাকা নাই ? নাকি  পরিবার-পরিজন রেখে শুয়ে আছেন দূর প্রবাসে। যে কোন কারনে আপনার মন খারাপ থাকুক না কেন ? মনে কষ্ট নিয়ে রাত জেগে বসে আছেন একটির পর একটি সিগারেট খাচ্ছেন। কোনভাবেই চোখে ঘুম আসছেনা, মনের ভিতরে থাকা যন্ত্রণা গুলো ভিতরটা পুড়ে ছাই করে দিচ্ছে ।

কোন কিছুতেই যেন ভালো লাগছে না, আর এই অসহ্য যন্ত্রণা থেকে মুক্তির জন্য খুঁজছেন একটু শান্তির খোঁজ। আর তাই আপনি নিচের এই ষ্টের এসএমএস গুলো পড়ে নিজের মনকে হালকা করে নিতে পারেন।  এর সাথে এই এসএমএস গুলো শেয়ার করতে পারেন আপনার বন্ধু বান্ধবের সাথে অথবা আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

🧔‍♂️নিঝুম রাত্রি শুধু আমি একা জেগে আছি, তোকে একটি চিঠি লিখবো বলে। শুধু একটি কথাই বলবো, সুখে থাকিস, ভালো থাকিস।

👨‍🦰হারানো প্রেমের ব্যথা তুই কি করে বুঝবি। তোর তো কিছু হারায় নি। তোর ভালবাসা ছিল শুধু অভিনয়। দোয়া করি ভাল থাক সুখে থাক।

🤦‍♂️গভীর রাত জোনাকিরা  টিপ টিপ করে আলো দিচ্ছে । আর আমি একা জেগে বসে আছি তোর স্মৃতিগুলোকে মনে করে। কি করে পারলে আমাকে ভুলে যেতে? একটি বারের জন্যও  কি তোমার মনে হয় নি আমার কথা । যাক মনে করে নিব, তুই আমার জীবনে ছিল শুধু মরিচিকা।

🚭সিগারেট খেতাম বলে তুই আমাকে প্রচুর বোকা দিয়েছিস। আজকে তোরে না পাওয়ার যন্ত্রণায় সিগারেট খাচ্ছি। পার্থক্য শুধু এটাই আজকে কেউ বলার নেই। যেখানেই থাকিস সুখে থাকিস। ভাল না বাসলেও ঘৃণা করিস না।

🦸‍♂️তোর আর আমার মাঝে পার্থক্য শুধু একটাই, আমি তোকে ভালোবাসি তোকে পাওয়ার আশায়। আর তুই আমাকে ভালোবাসিস আমাকে কাদাঁনোর জন্য।  কি সুখ পাও তুমি আমাকে কাঁদিয়ে। আমাকে নিয়ে এমন করে খেলা করার কি দরকার ছিল? তার পরেও বলবো ভালো থাকিস। সুখে থাকিস।

চাপা কষ্টের মেসেজ

বুকের গভীর চাপা কষ্ট। বুকটা যেন ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। এই কষ্ট  কাউকে দেখানো যাচ্ছে না। চাপা কষ্টের কারণে রাত্রে ঘুম আসে না । আর এরকম সমস্যা যদি আপনার হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমাদের এই এসএমএস গুলো পড়ে, আপনার বুকের চাপা কষ্ট দূর করতে পারেন । আপনি ইচ্ছে করলে এই এসএমএস গুলো শেয়ার করতে পারেন যে কোন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

হৃদয়ের গভীরে কতটুকু যন্ত্রণা ? কি করে বলবো সোনা। একবার এসে দেখে যাও, তোমাকে না পাওয়ার যন্ত্রণায় কেমন করে  ধুকে ধুকে মরছি। ভালোবাসা যদি নাই দাও, কিছু বিষ কিনে দিয়ে যাও। তোমার দেওয়া বিষ খেয়েই না হয় মরি।

হৃদয়ের রক্তক্ষরণ হচ্ছে সেটা যদি তুিই দেখতি, তাহলে সবকিছু ছেড়ে দিয়ে আমার কাছে চলে আসতি। জানিনা আমার কোন ভুলে তুই আজ আমাকে দূরে সরিয়ে দিয়েছিস। যতই আমাকে দুঃখ দাওনা কেন তার পরেও তোমার জন্য শুভ কামনা করব।

মনের ভিতর আগুন শুধু দাউদাউ করে জ্বলছে। সেই আগুন নিভাতে পারিস একমাত্র তুই। পৃথিবীর আর কেউ পারবে না। এখনই চলে আয়, আর দেরি করিস না। আমাকে মারিসনা যন্ত্রণার আগুনে।

ভালোবাসার কষ্টের মেসেজ

কাউকে ভালোবেসে ছিলেন? বিনিময়ে তার কাছ থেকে ধোকা পেয়েছেন। আর এখন ছ্যাকা খাওয়ার ফলে জীবনটাকে অতিষ্ঠ মনে হচ্ছে । মনে হচ্ছে এ জীবন রেখে আর কি লাভ? তাই মাঝে মধ্যে নিজেকে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে চান। আপনার এই কষ্ট গুলোর ভাগ নেওয়ার মতো মানুষ নাই ।

নিজের কষ্টগুলো নিজেই বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে। তাই আসুন নিচে ভালোবাসার কষ্টের এসএমএস গুলো পড়ুন, আর নিজের কষ্ট গুলো দূর করুন। যদি আপনার ভাল লাগে সেগুলো সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন। তাহলে দেখবেন আপনার মনের কষ্ট দূরে চলে গেছে।

দুঃখ করে লাভ কি? ‍তুই তো কোন দিনও আমার ছিলিনা। আমিই তোকে আপন ভেবেছিলাম। তুই যে কোন দিনও আমার হবি না আজ তার প্রমান পেলাম।

মনের দুঃখ মনেই থাক। স্মৃতিগুলো ভুলা যাক। আসবে আবার শুভ দিন । সেই দিনের সালাম নিন।

কেমন করে বলবো তোকে আজও ভালবাসি। তোর জন্য পরবো গলায় প্রেমের মরণ ফাঁসি।

হাসতে হাসতে প্রেমের ছুরি মারলে আমার বুকে। তবুও থাকবে তোমার পাশে সকল প্রকার দুঃখে।

 আবেগি মেসেজ

 আবেগ হচ্ছে এমন একটি বিষয়, যেটার কারনে মানুষ বিভিন্ন সময় ঘর ছেড়েছে । নিজের ধর্ম ছেড়েছে। অনেক সময় আবার দেশও  ছেড়েছে। আর এই আবেগের বশে আমরা নিজেরা মনের মধ্যে কষ্ট পেতে থাকি। নিজের আবেগকে আমরা ধরে রাখতে পারি না।  তাই আবেগের বশে ছাড়া অনেক কষ্ট পাচ্ছেন তাদের জন্য এই আবেগি মেসেজ ।

এটা পড়ে আপনার আবেগকে দূর করুন। এবং এই মেসেজ গুলো শেয়ার করুন বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

আমি কি করে তোকে বুঝাবো তুই আমার জীবনে সবচেয়ে দামি। তোর প্রতিটা কথা আমার কাছে মিষ্টি শুরের ধ্বনী।

হাজারো কষ্টে থাকা আমি তোকে কোন দিন কষ্ট দিতে পারবো না। আমি শুধু তোকেই ভালবেসে যাব। আর তোর জন্য দোয়া করে যাব।

মনের মাঝে লুকিয়ে থাকা প্রেম, আর মনের মাঝে লুকিয়ে থাকা কষ্ট এক না । প্রেমের মূল্য তুই কি করে দিবি। তোর কাছে তো আসল প্রেম বলে কিছু নেই । সবই ছিল শুধু ফাঁকি।

প্রেমের বেদনায় আমি মরে যাব । তার পরেও নেশাখোরদের মত তোকে ভালবেসে যাব। তোর ভালবাসায় যে কি যাদু আছে আমি জানি না।

যতই দূরে থাকি না কেন তোর ভালবাসার দাম দিয়ে যাব । তোকে আমার বউ বানাবো।

 মন খারাপের মেসেজ

আপনার কি মন খারাপ? বসে আছি মন খারাপ করে। তাহলে  পড়ে নিন এই মন খারাপের মেসেজ। আর ভাল করে নিন আপনার বিভিন্ন কারণের হয়ে যাওয়া খারাপ মনটাকে। মন খারাপ করে বসে থেকে লাভ নেই । আপনি যত তাড়াতাড়ি নিজের মনকে ভালো করতে পারবেন ততই আপনার জন্য ভালো।

আজ শুধু কাঁদতে ইচ্ছে করছে। মনে হচ্ছে বৃষ্টির মতো কাঁদি। কিন্তু কিভাবে তা করবো। কাঁদতে কাঁদতে চোখের জল শুকিয়ে গেছে। তাই কাঁদতে পারিনা, কান্না গুলো বোবা কান্না হয়ে গেছে। তোর বেদনা আমাকে নিরবে মরন যন্ত্রনা দিচ্ছে।

আজ নিজেকে সান্ত্বনা দিচ্ছি মন খারাপ করে আর লাভ কি ? তোকে তো পাবার কথা নয়। তুই তো ছিলি আমার কাছে অধরা।

মনটাকে বলি দুঃখ পেয়ো না। আমার কথা শুনে না। একটু কষ্ট পেলেই সে শুধু কাঁদে। মনকে  একটু বোঝাতে পারি না কারণ সে তো  শুধু তোকে অনুভব করেন।

তোকে দেখে যেদিন প্রথম ক্রাশ খেয়েছিলাম। সেদিনই ভেবেছিলাম তোকে ভালোবাসবো। তোকে ভালোবেসেছি ঠিকই কিন্তু জানতাম না তুই এত ছলনা ময়ী তোর মন এত জঘন্য।

হারানোর যন্ত্রণা যে এত কঠিন তা বুঝতেছি তাকে হারানোর পরে।

বন্ধুত্বের কষ্টের মেসেজ

বন্ধুত্ব তো তাকেই বলে যে সুখ এবং কষ্ট  উভয়দিনে থাকে । আর কিছু বন্ধু আছে যারা শুধু ভাল সময় আসে । খারাপ সময় দেখলে তার দূরে সরে চলে যায়। তারা শুধু ছলনা করতে আসে, তারা বন্ধুত্ব করতে আসে না। আর এরকমই বন্ধের কারণে যদি আপনি মনে কষ্ট পেয়ে থাকেন, সেই কষ্ট যদি আপনাকে অনেক বেশি পীড়া দেয়।

তাহলে নিচের এসএমএসগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন। আপনার সেই স্বার্থপর বন্ধুটিকে একটু প্রতিশোধ নিতে পেরেছেন ভেবে নিজের মন হালকা হবে।

কেমন বন্ধু তুই? আমার কষ্ট বুঝিস না। এটাই কি তোর বন্ধুত্বের দাম ছিল। আজকে আমি অসহায় বলে আমাকে একা ফেলে চলে গেলি। তুই স্বার্থপর হলেও, আমি স্বার্থপর হতে পারব না । তোর জন্য দোয়া করে যাব, তুই যেন ভালো থাকিস।

বন্ধু ভেবে তোকে বুকে ঠাই দিয়েছিলাম । কিন্তু আজ বন্ধুত্বের সেই বিশ্বাস নিয়ে, আমার বুকে ছুরি মারলি। এটাই কি ছিল তোমার কাছে বন্ধুত্বের দাম। তোকে আজ বন্ধু পরিচয় দিতেও ঘৃণা লাগে । তোকে দূর থেকে ঘৃণা করে যাব। কোনদিন আসবিনা আমার চোখের সামনে।

ভালবাসার দাবি নিয়ে নয় বন্ধুত্বের দাবি নিয়ে তোর পাশে থাকতে চাই। বন্ধু হয়ে থাকতে চাই তোর সাথে। বন্ধু হয়ে ভাগাভাগি করতে চাই তোর দুঃখগুলো।

তুই  ছিলি আমার সব চেয়ে প্রানের বন্ধু। কিন্তু তুই আমার বুকে বিষ মাখা তীর মারলি। কখনো এটা ভাবতে পারি নাই। তাই আজকে থেকে তোর পথ আর আমার পথ আলাদা করে নিলাম। এটা জেনে নিস জীবনে আর কখনো তুই আর আমার বন্ধু হতে পারবি না।

হারানো সেই দিনের কথা আরো আছে একসাথে ঘুরে বেড়ানোর কথা।সবই মনে পড়ে আমার, আজ দূর প্রবাশে বসে  তোদের মনে পড়ে । স্মৃতিতে রাখা আছে আমার সেই প্রাণের প্রিয় বন্ধু গুলো।

(আপনি যদি কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন ভিডিও দেখতে চান তহলে আমাদের এই চ্যানেলটি  সাবস্ক্রাইব করতে পারেন। আর দেখতে পারেন নতুন নতুন ভিডিও।)

শেষকথা:

কোন ধরনের কষ্টই কামনা করি না। তাই যতই মনে কষ্ট পান, সে কষ্টগুলো আপনার জীবনে যেন কোন খারাপ প্রভাব ফেলতে না পারে। কারণ আমাদের জীবন একটাই, এই জীবনে একবার ফেল করলে আর কখনো জীবন ফিরে আসবে না। তাই আমরা যে এসএমএস গুলো দিয়েছি, সেই এসএমএস গুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে থাকে তবে অবশ্যই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন।

আর যদি এ ধরনের লেখা আপনাদের প্রয়োজন হয় তবে আমাকে জানাবেন পরবর্তীতে আমি লিখবো। অবশ্যই অবশ্যই লেখাটি শেয়ার  করবেন এবং আপনার মূল্যবান কমেন্টে দিবেন।

আরো পড়ুন:

. সুন্দর কথা বলার কৌশল।

২. গুগলের জানা অজানা নানান তথ্য

৩. স্কুল লাইভ নিয়ে স্ট্যাটাস

৪. গুগলে মানুষ কোন বিষয়ে বেশি সার্চ করে।

About 24 Favor

Check Also

Meeting minutes writing format

Meeting minutes writing format: Who has engaged with NGO job maximum people need writings this …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *