রাগ কমানোর সহজ উপায়

রাগ কমানোর সহজ উপায়: আমরা সবাই কম বেশি রাগ করে থাকি।  কিন্তু সেই রাগ  যদি আপনি নিয়ন্ত্রণ না করতে

পারেন, উলটো রাগ যদি আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করে, তবে সেই রাগ আমাদের পরিত্যাগ করা উচিত। আর এই ধরনের রাগকে

আমরা  বাজে অভ্যাস বলতে পারি। আর এই বাজে অভ্যাস আপনার মধ্যে থাকলে আপনার পতন নিশ্চিত।

আর তাই ডেল কার্নেগী বলেন ’’রাগলেন তো হারলেন’’ তাই আসুন আমরা কিভাবে আমাদের সেই বাজে অভ্যাস পরিত্যাগ

করতে পারে তার জন্য জেনে নেই কিছু টিপস। রাগ কমানোর সহজ উপায় টিপসগুলো আপনি জানলে সহজেই  পরিত্যাগ

করতে পারবেন আপনার মধ্যে পুষে থাকা সকল প্রকার রাগ।

রাগ কমানোর টিপস/ রাগ কমানোর সহজ উপায়

রাগ হলে গভীরভাবে শ্বাস নিন

আপনার যদি কোন কারণে অত্যাধিক রাগ হয়ে যায় ,এবং সেই রাগ কে আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না। তাহলে আপনি

উপরোক্ত এই পদ্ধতিটি অনুসরণ করতে পারেন অর্থাৎ আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস নিতে পারেন, এবং নিঃশ্বাস ছেড়ে দিতে

পারেন। তাহলে দেখবেন নিঃশ্বাস নেয়া এবং ছেড়ে দেওয়ার মধ্যে মনোযোগ দিলে আপনার রাগ কমে যাবে।

এছাড়াও আপনি একটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। আর সেটা হল-
তিন সেকেন্ড ধরে নিঃশ্বাস নিবেন ।
নিজের ভিতর তিন সেকেন্ড নিশ্বাস আটকে রাখবেন।
পরবর্তী তিন সেকেন্ড ধরে নিঃশ্বাস ছাড়তে থাকবেন।
এভাবে করতে থাকুন আপনার যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার রাগ কমে । দেখবেন এক সময় আপনার রাগ কমে গেছে।

রাগ হলে কথা বা কাজ হতে বিরতি নিন

আপনার যদি কোন কথার কারণে বা কোন কাজের কারণে রাগ হয়ে থাকে, যা  আপনি নিয়ন্ত্রন করতে পারছেনা। যে টা চলে

যাচ্ছে  আপনার  নিয়ন্ত্রণের বাইরে তাহলে তাৎক্ষণিক আপনি সেই কাজ কে ছেড়ে দিন। অথবা যার সাথে কথা বলার কারণে

আপনার রাগ হচ্ছে তার সাথে কথা বলা ছেড়ে দিন।

দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণের এসে গেছে। আর এভাবেই আপনি খুব সহজে আপনার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন।

নিজের রাগের কারণ সম্পর্কে জানুন

বর্তমানে অনেকেরই রাগ করাটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে। অনেক সময় কোনো কারণ ছাড়াই রাগিয়ে থাকেন। আর

তাই আপনি যখন রাগ করবেন ,আপনার খেয়াল রাখতে হবে, আপনার মধ্যে রাগ হবার বিষয় গুলো কি কি?, সেই

বিষয়গুলোকে লক্ষ করে, আপনি আপনার যে যে সকল বিষয়ের উপরে রাগ হয়, সেই কারণগুলো খুঁজে বের করুন।

দেখবেন আপনি যদি আপনার রাগের কারণ গুলো খুজে বের করতে পারেন পরবর্তীতে আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ করা খুবই

সহজ হবে । কারণ আপনি জানেন কোন বিষয়গুলো আপনাকে রাগিয়ে তোলে । আর সেই বিষয়গুলোকে এড়িয়ে চলুন

তাহলে খুব সহজেই আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।

রাগ হলে হাঁটতে বের হন

হাঁটা একদিকে যেমন শরীর চর্চার বিষয়, অন্যদিকে রাগ নিয়ন্ত্রণ করার মহৌষধ। আপনার যদি কোন সময় রাগ হয়ে থাকে

,এবং সেই রাগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তবে সাথে সাথে আপনি হাঁটতে বেরহয়ে যান যতখন পর্যন্ত আপনার রাগ থাকবে

ততখন হাটুন দেখবেন রাগ কমে গেছে।

রাগ কমানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন

আপনি যদি প্রতিদিন ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার রাগের পরিমাণ কমে যাবে। ব্যায়াম হচ্ছে রাগ কমানোর জন্য

অন্যতম একটি মাধ্যম ।অনেকেরই দেখা গেছে এই ব্যায়াম করার ফলে তাদের রাগের পরিমাণ অনেক কমে গেছে। এ দ্বারা

প্রতীয়মান হয় বিয়াম রাগ কমানোর গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম।

কাগজে লিখে রাগ প্রকাশ করুন

আপনার রাগ হয়েছে কাউকে বলতে পারতেছেন না, বা প্রকাশ করতে পারতেছেন না। আর তাই আপনি আপনার রাগকে

কাগজে লিখে ফেলুন, ইচ্ছেমতো লিখুন। নিজের মনের যত রাগ আছে সব দিয়ে লিখুন। এবার লেখা কাগজটি আগুনে

পুড়িয়ে ফেলুন এবং নিজেই মনে মনে ভাবুন আমার সব রাগ পুড়িয়ে ফেললাম দেখবেন আপনারা নিমিষেই কবে গেছে।

রাগের কারণ শেয়ার করুন এবং বুঝিয়ে বলুন

আপনার যে কারণে রাগ হয়েছে, বা যার সাথে রাগ হয়েছে, তার সাথে রাগের বিষয়টি নিয়ে শেয়ার করুন। আপনার যে

বিষয়গুলো রাগের কারণ হয়, সেই বিষয়গুলো তাকে বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সে সবসময় চেষ্টা করবে আপনি যেন রাগাম্বিত

না হন। আর এভাবে আপনি আপনার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন।

রাগ কমানোর জন্য যথেষ্ট পরিমাণে ঘুমান

আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না পারেন, সে ক্ষেত্রে আপনার মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে। আপনার মধ্যে রাগের

পরিমাণ বেড়ে যাবে। তাই রাগ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ঘুম হচ্ছে অন্যতম একটি উপাদান। তাই প্রতিদিন রাত্রে যথেষ্ট পরিমান

পরিমাণ ঘুমান। কোনভাবেই যেন ঘুমের ঘাটতি না হয়। আপনার যদি ঘুম খুব সুন্দর হয়, তাহলে দেখবেন আপনার রাগ

নিয়ন্ত্রণ থাকবে।

পজিটিভ হওয়ার চেষ্টা করুন

সব সময় নিজেকে পজিটিভ রাখুন। আপনি পজিটিভ চিন্তা না করে একবার যদি কোন বিষয় নিয়ে নেগেটিভ চিন্তা করতে
থাকেন, তাহলে দেখবেন আপনি সবসময়ই নেগেটিভ চিন্তা শুরু করে দিয়েছেন। কারণ এটা এক ধরনের রোগ। যারা সব
সময় নেগেটিভ চিন্তা করে, সন্দেহ প্রবণতা তাদের বেশি থাকে।
আর তাই আপনি যদি পজিটিভ চিন্তা করেন সেক্ষেত্রে আপনার মন ভালো থাকবে। আপনি রাগাম্বিত হবেনা, রাগ থাকবে
সবসময় আপনার নিয়ন্ত্রনে।
এ ব্যাপারে অ্যারিস্টোটল বলেন ’’যে কেউ রাগাতে পারে, রাগ খুবই সহজ। কিন্তু সঠিক ব্যক্তির উপরে, সঠিক মাত্রায়, সঠিক সময়ে, সঠিক উদ্দেশ্যে, এবং সঠিকভাবে রাগতে পারাটা সহজ নয ‘’

ইসলামে রাগ কমানোর উপায়/রাগ কমানোর দোয়া

ইসলামে রাগ  কমানো নিয়ে অনেক আলোচনা আছে। আর যে সকল আলোচনায় ইসলামে করা হয়েছে তা বিস্তারিত ভাবে

নিচে আলোচনা করা হল। আমাদের যাদের রাগ আছে তারা এই সমস্ত আলোচনা পড়ে  আপনার রাগকে নিয়ন্ত্রন করবেন

বলে আশা করছি।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ)বলেন:

“যে অপরকে মল্ল যুদ্ধে পরাজিত করতে পারে সে প্রকৃত বীর নয়, প্রকৃত বীর সে যে ক্রোধের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রিত রাখতে পারে।” বুখারী (৮১-কিতাবুল আদব, ৭৬- বাবুল হায

আবূ দারদা (রা) বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)কে বলেন, আমাকে এমন একটি কর্ম শিখিয়ে দিন যা আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে। তিনি বলেন:“তুমি রাগবে না; তাহলেই জান্নাত তোমার জন্য । “ (হাইসামী, মাজমাউয যাওয়াইদ ৮/৭০।)

প্রকৃত মুমিনদের বৈশিষ্ট বর্ণনা প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন: “তারা কবীরা গোনাহসমূহ ও অশ্লীল কর্ম বর্জন করে এবং যখন তারা ক্রোধান্বিত হয় তখন তারা ক্ষমা করে ।” (সূরা শূরা, ৩৭ আয়াত ৷)

অন্যত্র জান্নাতী মুমিনদের পরিচয়ে আল্লাহ বলেছেন: “তারা ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ করে এবং মানুষদেরকে ক্ষমা করে।”(সূরা আল ইমরান, ১৩৪ আয়াত।)

ইবনু উমার (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন:“যে ব্যক্তি ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ করবে আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন। বিরক্তি ও ক্রোধে উত্তেজিত অবস্থায় যদি কেউ রাগ প্রকাশের ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তা সম্বরণ করে তবে আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার হৃদয়কে পরিতৃপ্তি ও সন্তুষ্টি দ্বারা পূর্ণ করবেন।” হাদীসটি হাসান । (হাইসামী, মাজমাউয যাওয়াইদ ৮/১৯১: আলবানী, সহীহুল জামি ১/)

রাসূল (সা.) বলেন, ‘আমি এমন একটি কালেমা জানি, যা পাঠ করলে ক্রোধ দূর হয়ে যায়। (আর তা হলো) “আউযু বিল্লাহি মিনাশ্ শাইত্বনির রাজিম” অর্থাৎ, আমি বিতাড়িত শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাই।’ (মুসলিম, অধ্যায়: ৩২, হাদিস: ৬৩১৭)।

মুমিনের উচিত ক্রোধ অনুভব করলে অর্থের দিকে লক্ষ্য করে নিচের বাক্যটি বারবার বলা।

أعوذ بالله من الشيطان الرجيم

উচ্চারণ : আ’উযু বিল্লা-হি মিনাশ শাইত্বা-নির রাজীম। অর্থ : আমি আল্লাহর আশ্রয় গ্রহণ করছি বিতাড়িত শয়তান থেকে।

রাগ কমানোর মেসেজ

আমাদের অনেক সময় অনেক কারণে রাগ হয়ে থাকে। আর তাই রাগ কমানোর জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন

মেসেজ, এবং এর সাথে আপনি বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করতে পারেন যা বর্তমানে ইমোজিতে আছে । তাই আপনি যার সাথে

রাগ করেছেন তার সাথে, রাগের বিষয়টি নিয়ে মেসেজ আদান-প্রদান করতে পারেন। দেখবেন এভাবে মেসেজ আদান

প্রদানের মাধ্যমে একসময় আপনার রাগ কমে গেছে।

রাগ কমানোর ঔষধ

 এটা হচ্ছে এমন একটি বাজে অভ্যাস, যে খারাপ অভ্যাসের কারণে মানুষ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। অনেকেই বেছে

নেয় আত্মহত্যার মতো ভয়াবহ পন্থা। তাই আসুন আমরা কিছু রাগের নিয়ন্ত্রণের ঔষধ বা খাদ্যর মাধ্যমে কিভাবে রাগ

নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং কোন কোন খাদ্যগুলো রাগ নিয়ন্ত্রণের সহযোগিতা করে সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি।

 রাগ কমাতে কলার ব্যবহার : কলাতে প্রচুর প্ররিমাণে ভিটামিন বি এবং পটাশিয়াম আছে যা আপনার নার্ভকে শান্ত রাখে। নিয়মিত কলা খাওয়ার ফলে আপনার নার্ভ অনেকটা শান্ত হয়ে যাবে।

ডিম খেতে পারেন রাগ কমানোর জন্য : ডিম আপনার মুডকে প্রভাবিত করে থাকে। এতে প্রোটিন, ভিটামিন বি, ডি, আছে যা আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। প্রতিদিনকার খাদ্যতালিকায় ১টি বা ২টি ডিম রাখার চেষ্টা করুন।

 রাগ কমানোর জন্য অ্যাভোকাডো : অ্যাভোকাডোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি আছে যা মস্তিষ্কের কোষকে দক্ষতার সাথে পরিচালনা করে থাকে। এতে বিটা ক্যারাটিন, লুটিন, ভিটামিন ই, এবং গ্লুটাথায়ন আছে। যা নার্ভকে শান্ত রাখতে সাহায্য করে।

আলু খেলে রাগ কমে : কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন বি সমৃদ্ধ একটি খাবার আলু। এটি রক্তচাপ কমিয়ে আপনার মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

আপেল খেতে পারেন রাগ দমন করতে : রাগকে নিয়ন্ত্রণে আপেলের জুড়ি নেই। হঠাৎ খুব রাগ হল একটি আপেল খেয়ে নিন আর দেখুন রাগ অনেক কমে গেছে।

স্বামীর রাগ কমানোর উপায়

আপনার স্বামী আপনার উপর রেগে গেছে, সেটা হতে পারে ছোট্ট একটি বিষয় নিয়ে, অথবা সেটা হতে পারে কোন বিষয়

ছাড়াও। দেখা যায় আপনার স্বামী আপনার উপরে বিভিন্ন সময়ে রেগে যায় । এরকম যদি প্রতিনিয়ত হতে থাকে তাহলে

আপনি  নিচের টিপসগুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই আপনার স্বামীর রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।

  • তাকে আপনার বুঝাতে হবে যে  আপনি তার পরম বন্ধু।
  •  সব সময় কাছাকাছি থাকুন।
  • যে কোন বিষয়ে শেয়ার করুন।

প্রেমিকের রাগ কমানোর উপায়

কোন কারনে আপনার প্রেমিক আপনার ওপর রেগে গেছে, সেটা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। তবে আপনি চেষ্টা করবেন যে

কারণে আপনার প্রেমিক আপনার উপরে রেগে যায়, বা যদি আপনার কোন একটি বিষয় সে পছন্দ না করে, তবে সেই

কাজগুলো না করার জন্য।

এরপরেও যদি আপনার প্রেমিক আপনার ওপর রেগে যায়, তাহলে আপনি নিম্নের টিপস গুলো ব্যবহার করে তারা রাগ সহজেই পানি করে ফেলতে পারবেন। তো চলুন দেখা যাক সেই কার্যকরী টিপস গুলো।

  • মন থেকে সরি বলুন।
  • রাগের কারন জানুন এবং তা সমাধান করুন।
  • তার অপছন্দ পছন্দকে-প্রধান্য দিন।
  • তার সাথে কথা দিয়ে কথা রক্ষা করুন।
  • সবসময় তাকে ভালবাসুন।
  • প্রেমিকের যত্ন নিন।
  • তার সমনে অন্যে কারো সাথে ঘনিষ্ট্যভাবে মিশবেননা।
  • প্রয়োজনে উপহার কিনে দিন।
  • তাকে বাবু সোনা বলে আদর করুন অর্থাৎ সে যে নামে ডাকলে পছন্দ করে সেই নামে ডাকুন।

রাগ কমানোর হোমিও ঔষধ/ অতিরিক্ত রাগ কমানোর উপায়

আপনার অনেক রাগ। কোনোভাবেই রাগ কমাতে পারছেন না। রাগলে আপনাকে রাগই উল্টো নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সেই

রাগ আপনাকে নিয়ে যায় খুবই ভয়ানক পরিস্থিতিতে। তাই এই পরিস্থিতি সামাল দিতে আপনারা খুবই হিমশিম খান, আর

তাই আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণের জন্য বাজারে আছে বেশ কিছু হোমিও ওষুধ।

যে ওষুধ গুলো আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেলে খুব সহজেই আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ হবে। তাই আসুন সেই ওষুধের নাম প্রদান করা হলো। যা আপনি শুধু ডাক্তারের পরামর্শ ক্রমে সেই ওষুধগুলো সেবন করবেন।

রাগ কামানোর হোমিও ওষুধের নাম  :

 ১) একোনাইটন্যাপ ২) এন্টিম ক্রড ৩) এপিস মেল ৪) অরাম মেট ৫) বেলেডোনা ৬) ব্রায়োনিয়াএল্ব ৭) ক্যালকেরিয়া ৮) কষ্টিকাম ৯) ক্যামোমিলা ১০) হিপারসালফ ১১) কেলিকার্ব ১২) কেলিআয়োড ১৩) লিলিয়াম-টিগ্রি ১৪) নেট্রামমিউর ১৬)
নেট্রাম-কার্ব ১৭) প্ল্যাটিনাম ১৮) সিপিয়া ১৯) এসিডসালফ ২০) লাইকোপোডিয়াম, ২১) থুজা, নাক্সভমিকা উল্লেখযোগ্য।
তারপরেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থেকে ওষুধ সেবন করা উচিত।

(আপনি যদি কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন ভিডিও দেখতে চান । তাহলে দেখতে পারবে আমাদের এই চ্যানেলটি। এখানে আমরা প্রতিনিয়ত ও কৃষি বিষয়ক আপডেট ভিডিও দিয়ে থাকি। যা দেখলে আপনার কৃষি কাজকর্ম করতে সহজ হবে)

শেষকথা:

আপনি যদি আমার লিখাটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন, তবে আমি আপনাকে বলে দিচ্ছি আপনার রাগ কমে যাবে

ইনশাল্লাহ । উপরোক্ত যেকোনো একটি বিষয়কে আপনি নির্বাচন করে নিয়ে আপনার রাগকে দমন করুন। আপনার কাছে

অনুরোধ করছি কোন বিষয়টা আপনার রাগ দমনে কাজে লেগেছে সেটা অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে আমাকে জানাবেন।

আপনি যদি এই লেখাটি দ্বারা উপকৃত হয়ে থাকেন, তবে অবশ্যই এই লেখাটিই বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করবেন।

যেন সবাই রাগ নামের এই বাজে অভ্যাস দূর করতে পারে । এটা শেয়ার করে আপনি একটি ভালো কাজে অংশগ্রহণ করতে

পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে কষ্ট করে লেখা টি পড়ার জন্য।

আরো পড়ুন:

. সুন্দর কথা বলার কৌশল।

২. গুগলের জানা অজানা নানান তথ্য

৩. স্কুল লাইভ নিয়ে স্ট্যাটাস

৪. গুগলে মানুষ কোন বিষয়ে বেশি সার্চ করে।

About 24 Favor

Check Also

Meeting minutes writing format

Meeting minutes writing format: Who has engaged with NGO job maximum people need writings this …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *