শেখ মুজিবুর রহমান জীবনী বাংলা

শেখ মুজিবুর রহমান জীবনী বাংলা – মহান স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা, যার জন্ম না হলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অধরাই থেকে যেত। যার যোগ্য নেতৃত্ব দেয়ার ফলে আমরা পেয়েছি বাংলাদেশের স্বাধীনতা। যে মহান নেতারা ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের আপামর জনতা বাংলাদেশকে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করেছে ।

সেই মহান নেতার নাম হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমরা সবাই তার নাম স্মরণ করতে চাই আজীবন। তাকে যেন কেউ ভুলে না যায় আর এর সাথে তার মহান কৃতিত্ব। আমরা সব সময় যেন তাকে মনে করতে পারি। সেজন্য আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস, আসুন তার কৃতিত্ব এবং তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখাটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ি।

আশা করি আপনি যদি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত শেখ মুজিবুর রহমান জীবনী বাংলা  লেখাটি পড়েন তবে এই মহান নেতা সম্পর্কে আপনার কিছু জানার বাকি থাকবে না।

সূচিপত্র

শেখ মুজিবুর রহমান জীবনী বাংলা

শেখ মুজিবুর রহমান জীবনী বাংলা  এখানে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করবো  মহান এ নেতার সংক্ষিপ্ত জীবনী। কারণ তার জীবনে অনেক চড়াই উতরাই পার করে হয়েছে। তাকে সহ্য করতে হয়েছে অনেক ঘাত প্রতিঘাত। তার জীবন অতিবাহিত হয়েছে সংগ্রাম করার মধ্য দিয়ে।

তার জীবনে রয়েছে অনেক লোমহর্ষক ঘটনা। মহান এই নেতার জীবনে বহুবার এসেছে জীবননাশের হুমকি। তারপরে মহান এই নেতা থেমে থাকেনি। বাংলাদেশের জনগণের জন্য, তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য সে সব সময় জীবনকে বাজি রেখেছেন।

তার জীবনের ঘটনা অল্প কিছু লেখে শেষ করার মতো নয়। তাই শুধু উল্লেখযোগ্য বিষয় সমুহ এখানে উল্লেখ করছি। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।

শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম পরিচয়

শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম পরিচয়  জানার জন্য অনেকরই আগ্রহ থাকে কারণ মহান এই নেতার জন্ম পরিচয় না

জানা মানে নিজের ব্যার্থতা।  এই মহান নেতার সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা থাকা প্রয়োজন। আজকে আমি বাংলার

এই মহান নেতার জন্ম পরিচয় বিস্তারিত নিচে ভাগ ভাগ করে তুলে ধরবো। আপনারা যদি নিচের লেখা গুলো পড়েন তবে

তার জন্ম পরিচয় বিস্তারিত জানতে পারবেন।

শেখ মুজিবুরের মা-বাবার নাম কি?

মহান এই নেতার জন্ম কোন সাধারণ ঘরে নয়। আর তাই অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন বা জানতে চান তার বাবা মায়ের নাম

কি?। তাদের উদ্দেশ্য বলা যারা তার বাবা-মার নাম জানেন না। প্রিয় মানুষটির সৌভাগ্যবান পিতা হলেন শেখ লৎফুর

রহমান’আর তার আদরীনি মমতাময়ী মাতার নামটি হলো ” সায়েরা খাতুন’।

শেখ মুজিবুর  রহমানের জন্মস্থান কোথায়?

যাদের মনে সাধারণত প্রশ্ন আমাদের এই মহান নেতা কোথায় জন্ম গ্রহণ করেছেন তাদের উদ্দেশ্য এখানে তার জন্ম স্থান

সম্পর্কে ছোট করে বলা।  বাংলার এই মহানায়ক ছিলেন শেখ বোরহান উদ্দিনের বংশধর । তৎকালীল গোপালগঞ্জ মহকুমার

পাটগাতি ইউনিয়নের বাইগার নদীর তীরবর্তী টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আর ছোট বেলা থেকে এখানেই তার বেড়ে

উঠা।

শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মতারিখ কত?

বাংলাদেশের মানুষের প্রিয় এই নেতা যে দিনে বাংলার আকাশে স্বাধীনতার বার্তা নিয়ে জন্ম গ্রহন করেন। সত্যিই সেই দিনটি

সবার কাছে স্মরনীয় হয়ে থাকা দরকার । অনেকেই এই দিনটি কত তারিখ তা জানার জন্য প্রশ্ন করে থাকেন। আর যাদের

মনে এই প্রশ্নটি ঘুরপাক খাছে তাদের প্রশ্নের উত্তর হলো মহান এই নেতা ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ যা বাংলায় ৩ রা চৈত্র

১৩২৭ সাল ছিল । সে রাত্র ৮ টায় জন্ম গ্রহণ করেন

শেখ মুজিবুর রহমানেরা ভাই বোন কয়জন? ও তাদের নাম।

তার বাবা মার মোট ছয়জন ছেলে মেয়ে ছিল মেয়ে ছিল ৪ জন আর ছেলে ছিল ২ জন। তাদের মধ্যে তৃতীয় নাম্বারের সন্তান

ছিলেন শেখ মুুজবুর রহমান। তাদের ভাই বোনদের নাম বড় বোনের নাম ছিল ফাতেমা বেগম। মেজ বোনের নাম আছিয়া

বেগম। সেজ বোন হেলেন। আর ছোট বোন এর নাম হলো লাইলী। তার একমাত্র ছোট ভাইয়ের নাম শেখ আবু নাসের। ছোট

বেলায় এই মহান নেতাকে সবাই খোকা বলে ডাকতেন।

শেখ মুজিবুর রহমান নামটি কে রাখেন?

আসুন আজকে জেনে নিব আসল তথ্য। সবার মনের প্রশ্নটি আজ খোলাসা হয়ে যাবে। অনেকেই জানেনা মহান এই নেতার

নামটি কে রাখেন। তাই সবাই জানতে চায় আমাদের এই মহানায়কের নামটি কে রাখেন। তাদের জন্য এখানে বলা। মাদের

এই মহান নায়কের নামটি রাখেন তার প্রিয় নানা জান জনাব শেখ আবদুল মজিদ।

শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা পড়া

শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা পড়া – তার প্রথম শিক্ষা জীবন শুরু হয় ১৯২৭ সালের সাত বছর বয়স থেকে। প্রথমে তিনি

গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তার পর তিনি ৯ বছর বয়স হলে ১৯২৯ সালে গোপালগঞ্জ পাবলিক বিদ্যারয়ের

তৃতীয় শ্রেনীতে ভর্তি হন। যেহেতু তার বাবা সরকারী চাকুরী করতেন তাই তাই বদলী জনিত কারনে ১৯৩১ সালে মাদারীপুর

ইসলামিয়া বিদ্যালয়ে ৪র্থ শ্রেনীতে ভর্তি হতে হয়। আর ৪ বছর এখানে লেখা পড়া করেন। জটিল রোগের কারনে তিনি

পরবর্তী চার বছর লেখা পড়া করতে পারে নাই। এর পর ১৯৩৮ সালে সুস্থ্য হবার পর মিশন স্কুলে সপ্তম শ্রেনীতে ভর্তি হন,

এবং এই স্কুল থেকে তিনি ১৯৪২ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেন। তার পরবতী তিনি ১৯৪৪ সালে কলকাতার ইসলামিয়া কলেজ

হেকে আই.এ, এবং ১৯৪৭ সালে ইতিহাস ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ভারত বিভাজনের পর তিনি ঢাকা

বিশ্নবিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে ভর্তি হন।

শেখ মুজুবুর রহমানের রাজনীতি কর্মকান্ড

শেখ মুজুবুর রহমানের রাজনীতি কর্মকান্ড অল্প কথায় লেখে শেষ করা যাবেনা ।তবে এখানে তার রাজনীতিক

কর্মকান্ডের সংক্ষিপ্ত ভাবে পুরোটা তুলে ধরবো। তাঁর রাজনৈতি জীবনের প্রথম সূচনা হয়েছিল ১৯৩৯ সাল মিশনারি স্কুলে

পড়ার সময় থেকেই। কারণ এই স্কুলে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং খাদ্যমন্ত্রী হোসেন শহীদ

সোহ্‌রাওয়ার্দী পরিদর্শনে আসলে তাদের কাছে অত্র স্কুলের ছাত্র সংসদের দাবি উৎথাপন করার নেতৃত্বদেন শেখ মুজিবুর

রহমান। এর পরবর্তীতে ১৯৩৯ সালে গোপালগঞ্জ মহকুমা মুসলিম ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি এবং মসলিম লীগের

ডিফেন্স কমিটির সেক্রেটরি নির্বাচিত হন। তিনি এর পর ১৯৪০ সালে ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগ দেন।এ সময়ে

তিনি এক বছর মেয়াদের জন্য নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন।

পাকিস্তান আন্দোলন যুক্তবঙ্গ ও দেশভাগ করার আন্দোলন ১৯৪০ লাহোর প্রস্তাব উত্থাপনের পর তিনি পাকিস্তান মুসলিম

লীগ প্রতিষ্ঠাকরার জন্য কাজ শুরু করে দেন। আর এই সময় পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নিজেকে যুক্ত করেন।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার দাবির পক্ষে গনভোটে তিনি ওয়ার্কার ইনচার্জের দায়িত্বে থেকে একনিষ্ঠভাবে কাজ করেন। যার বিজয়

হিসেবে সোহ্‌রাওয়ার্দীর নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়।

বাংলা ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই মূলত তার বাংলাদেশের রাজনৈতিক সূত্রপাত শুরু হয়। ১৯৫৪ সালে ২১ শে

ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণকালে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি নিয়ে প্রতিষ্ঠিত আন্দোলন শুরু

করেন। ১৯৪৮ সালে ২রা মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের

অংশগ্রহণে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এই পরিষদের ডাকে ১১ই মার্চ ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকায়

ধর্মঘট পালিত হয়। ধর্মঘট পালনকালে শেখ মুজিবসহ আরও কয়েকজন রাজনৈতিক কর্মীকে সচিবালয়ের সামনে থেকে

গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু ছাত্রসমাজের তীব্র প্রতিবাদের মুখে ১৫ই মার্চ শেখ মুজিব এবং অন্যান্য ছাত্র নেতাকে মুক্তি দেয়া

হয়। আমাদের এই নেতার নেতৃত্বে ১৫ মার্চ রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ প্রতিষ্ঠা করা হয়। এছাড়াও তার জীবনে আরো

রাজনৈতিক কর্মকান্ড রয়েছে আর তা যদি জানতে চান তবে আমাদের এই পেইজটি পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

শেখ মুজিবুর রহমান জীবনী বাংলা pdf

আপনার যদি এই মহান নেতার জীবনিট pdf হিসেবে পেতে চান তবে খুব সহজেই পেতে পারেন। আপনাদের বুঝতে

সুবিধার জন্য এখানে বলা হল। আপনার যদি এই সম্পূর্ণ লেখাটি pdf ফরমেটে প্রয়োজন হয় তবে ‍এখান থেকে একটি ওয়ার্ড

শীটে কপি করে নিয়ে সেটাকে পিডিিএফ আকার করে নিতে পারবেন। কারণ আপনাদের সেই সুযোগ দেয়ার জন্য এখানে

কপি করার অপশন চালু রেখে দিয়েছি। যাতে করে যে কেউ খুব সহজেই এই কাজটি করতে পারে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচনা ১০০ শব্দের

অনেক প্রতিযোগীতা মূলক পরিক্ষা  বাংলার এই মহান নেতা সম্পর্কে রচনা লেখতে হয়। তখন দেখা যায় তার সম্পর্কে

পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার কারণে তা লিখতে পারি না। আর তাই আপনি যদি আমাদের এই লেখাটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত

পড়েন তবে যে কোন ধরনের প্রতিযোগীতা মূলক পরিক্ষায় সংক্ষিপ্ত কিংবা বিস্তারিত রচনা লিখতে আপনার কোন ধরনের

সমস্যা হবেনা। এখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো কপি করে নিয়ে  আপনি লিখে ফেলতে পারবেন ১০০ শব্দের একটি

রচনা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনাদর্শ  pdf

বিভিন্ন ডকুমেন্ট তৈরী করার জন্য ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনাদর্শ  pdf  আকারে প্রয়োজন হয় আর তখন

দেখা যায় কোন জায়গায় এই ধরনের পিডিেএফ ফাইল পাওয়া যায় না। আর যাদের এই ধরনের দরকার তারা আমাদের এই

লেখাটি কপি করে পিডিি.এফ আকারে রেখে দিতে পারেন। যে কেউ খুব সহজেই যেন কপি করতে পারে তার জন্য আমরা

আমাদের লেখার কপি অপশনটি চালু রেখেছি। আপনি চাইলেই এখান থেকে সব তথ্য কপি করে আপনার প্রয়োজন

অনুযায়ী  pdf করে সংরক্ষণ করতে পারবেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচনা ৫০০ শব্দের

বড় স্কুলের ছেলে মেয়েদের অনেক সময় স্কুলে বা বিভিন্ন প্রতিযোগীতা মূলক সাধারণ জ্ঞান অংশ গ্রহণ করার জন্য এই

ধরনের ৫০০ শব্দের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচনা লেখার জন্য বলা হয়। আর তখন দেখা যায় অনেকেই ১০০ থেকে

২০০ শব্দ লেখার পরেই আর কোন শব্দ খুঁজে পায় না। কিন্তু আমরা যদি মহান এই নেতার জীব সম্পর্কে ভাল ভাবে

জানতাম তবে ১০০ কেন ৫০০০০ শব্দেও তার জীবনী লেখে শেষ করতে পারতামনা। আর যাদের এই ধরনের লেখা দরকার

তারা আমাদের এই লেখাটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে তার সম্পর্কে আপনার চাহিদা মত রচনা লিখতে পারেন। যে

অংশটুকু আপনার প্রয়োজন নেই শেই অংশটুকু বাদ দিয়ে আপনি আপনার মত করে রচনাটি সাজাতে পারেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কিছু সাধারণ জ্ঞান / বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কুইজ প্রশ্ন ও উত্তর

কাজের চাপে বা সময়ের অভাবে অনেকরেই পুরো জীবনে পড়ার সময় থাকেনা। তাছাড়া অনেক সময় দেখা যায় গুরুত্বপূর্ণ

কিছু তথ্যর জন্য পুরো লেখাটি পড়ার প্রয়োজন হয় কিন্তু হাতে এত সময় নাই তাদের জন্য এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের

উত্তর সংক্ষিপ্ত আকারে দেয়া হলো যে তথ্য গুলো আপনাদের অনেক কাজে লাগবে বলে আশাকরি।

শেখ মুজিবুর রহমান কে ছোট বেলায় কি নামে ডাকা হত?

  • ছোট বেলায় তাকে সবাই আদর করে খোকা বলে ডাকত।

শেখ মুজিবুর রহমান কত সালে জন্ম গ্রহন করেন?

  • ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ যা বাংলায় ৩ রা চৈত্র ১৩২৭ সাল ছিল । সে রাত্র ৮ টায় জন্ম গ্রহণ।

শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যু কত সালে হয়?

  • ১৫ আগষ্ট ১৯৭৫ সাল।

শেখ মুজিবুর রহমানের কয় ভাই বোন ছিল?

  • তারা মোট ছয় ভাই বোন ছিল ২ ভাই ও ৪ বোন ছিল।

শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা মার নাম কি?

  •  বাবা -শেখ লৎফুর রহমান’ ।
  •  মা- সায়েরা খাতুন

শেখ মুজিবুর রহমানের দাদার নাম কি?

  • জনাব শেখ আবদুল মজিদ।

শেখ মুজিবুর রহমানের বংশের নাম কি?

  • তাঁর জন্ম হয় বিখ্যাত শেখ বংশে।

শেখ মুজিবুর রহমান কতটুকু লেখা পড়া করেছেন?

  • ১৯৪৭ সালে ইতিহাস ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ।

শেখ মুজিবুর রহমান কত সালে প্রথম রাজনিতিতে আসেন?

  • ১৯৩৯ সালে মিশনারী স্কুল থেকেই তাঁর রাজনৈতি জীবনের প্রথম সূচনা হয়েছিল।

শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন?

  • এই সময় তিনি পাকিস্তানে বন্ধি ছিলেন।

শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রীর নাম কি ছিল?

  • শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব।

শেখ মুজিবুর রহমানের কয় ছেলে মেয়ে ছিল?

  • তার মোট পাঁচ জন ছেলে মেয়ে ছিল দুই জন মেয়ে ৩ জন ছেলে । তারা হলেন শেখ হাসিনা , শেখ কামাল, শেখ জামাল ,শেখ রেহেনা এবং শেখ রাসেল।

শেখ হাসিনা শেখ মুজিবুর রহমানের কত নাম্বার সন্তান?

  • তিনি পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে সবার বড়।

শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রামের বাড়ী কোথায়?

    • গোপালগন্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া।

শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকায় কোথায় প্রথম  বাস করতেন?

  • ১৫০ মোগলটুলী ।

শেখ মুজিবুর রহমান কত সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন?

  • ১০ ই এপ্রিল মাসে ১৯৭১ সালে।

এই মহান নেতার জীবন সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হলো। তার সম্পকে যদি আরো কিছু জানার থাকে ।

তবে আমাদের কাছে প্রশ্ন করতে পারেন। আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর দিব। উপরোক্ত লেখাটি যদি আপনাদের কাজে

লেগে থাকে তবে সবার সাথে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইল। আমাদের আরো অনেক ভাল ভাল বিষয় লেখা আছে যেই

লেখা গুলো পড়লে অনে উপকারে আসবে। তাই সবসময় আমাদের সাথেই থাকুন। অনেক কষ্ট করে লেখাটি পড়ার জন্য

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আরো পড়ুন:

১. বৈহালা বৈশাখের  ইতিহাস

২. পহেলা বৈশাখের বিভিন্ন উৎসব।

৩. কবে পহেলা বৈশাখ?

৪. পহেলা বৈশাখের A to Z ধারনা

৫. গুগলের জানা অজানা নানান তথ্য

About 24 Favor

Check Also

H.S.C Results 2023

H.S.C Results 2023pdf

H.S.C Results 2023: Higher Secondary School Certificate ( H.S.C) examination is so important in our …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *