বাচ্চাদের পড়ানোর সহজ কৌশল এই আলোচনায় আমি আপনাদেরকে ধারণা দিব কিভাবে আপনি আপনার আদরের সোনামণি কে খুব সহজেই পড়াতে পারেন। আপনার আদরের সোনামণি কখনো পড়ার প্রতি বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করবে না। আপনার ছেলে-মেয়ে হয়ে উঠবে সবার সেরা।
তো এই বিষয়ে ধারণা দেওয়ার জন্য এখানে আমি বেশ কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করেছি। যে বিষয়গুলো আপনার আদরের সোনামনির জন্য খুবই প্রয়োজন। তাই আমার এই লেখাটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিন এবং জেনে নিন বাচ্চাদের পড়ানোর সহজ কৌশল এবং কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে আপনার আদরের সোনামণি কে পড়াতে হবে।
গল্প বলে পড়া শেখানো
যখন আপনি আপনার বাচ্চাকে পড়াতে যাবেন, আবশ্যই গল্পের মাধ্যমে পড়ানোর কৌশল টা অনেক ভালো একটি কৌশল হতে পারে। আপনার বাচ্চাকে যদি আপনি পড়াতে চান এবং সে যদি মনে করে তাকে একটি বিরক্তিকর বিষয় পড়াচ্ছেন তাহলে সে পরায় মন দিবেনা।
আর এই জন্য আপনি যে পড়াটা পড়াতে চান সেই পড়াটাকে আপনি আপনার মত করে সুন্দর একটি গল্পে সাজিয়ে নিতে হবে এবং সেই পাড়াটি তার সমনে গল্প আকারে উপস্থাপন করেন। দেখবেন সে খুব সহজেই গল্প আকারে পড়াটা মুখস্থ করে ফেলেছে।
বাচ্চাকে শিক্ষক বানানো
আপনার বাচ্চাকে যদি আপনি পড়ায় মনোযোগ না দেওয়াতে পারেন। তাহলে আপনি একটি টেকনিক অবলম্বন করতে পারেন। আপনার বাচ্চাকে বলবেন সে যেন আপনাকে প্রতিদিন পড়ায়। বিশেষ করে আপনি যে বিষয়টি আপনার বাচ্চাকে পড়াতে চাচ্ছেন সেই বিষয়টা আপনি বাচ্চাকে পড়াতে বলবেন।
যদি সেই বিষয়টা আপনার বাচ্চা আপনাকে পড়াতে পারে তখন আপনি মনে করবেন সে ওই বিষয়টা ভালোভাবে পড়ছে। কারণ আপনাকে পড়ানোর জন্য সে এ বিষয়টি ভালভাবে পড়বে। উক্ত বিষয়টি যদি আপনার বাচ্চা আপনাকে সুন্দর ভাবে বোঝাতে পারে তবে ধরে নিবেন আপনার বাচ্চা বিষয়টি সুন্দরভাবে করেছেন পড়েছে
ছবির সাহায্যে পোড়ানো
স্বভাবতই বাচ্চারা বিভিন্ন রং এর ছবি বেশি পছন্দ করে। আর তাই আপনি যদি বাচ্চাদের সরাসরি পড়তে বলেন তাহলে তাড়া বিরক্তি প্রকাশ করে থাক। আর তাই তাদেরকে পড়তে না বলে তাদেরকে বিভিন্ন ছবির মাধ্যমে পড়ানো চেষ্টা করেন। সেটা হবে আপনার জন্য অনেক ফলপ্রসূ একটি মাধ্যম। কারণ বাচ্চারা কোন কিছু ছবির মাধ্য পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে।
বিভিন্ন খেলাধুলা সাহায্য পড়ানো
বাচ্চারা খেলাধুলাকে বেশি পছন্দ করে থাকে । খেলতে তাদের খুবই পছন্দ। বাচ্চারা যদি সারাদিন খেলাধুলা করে তবুও তাদের মনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়না। তাই যদি আমরা বাচ্চাদেরকে খেলার মাধ্যমে পরানোর চেষ্টা করি, সে বিষয়টা হবে অনেক ভালো । বিশেষ করে যারা সচেতন বাবা-মা তাঁরা বিভিন্ন খেলাধুলার মাধ্যমে তাদের বাচ্চাদেরকে পড়ানো চেষ্টা করে থাকে। সেক্ষেত্রে তারা শতভাগ সফল হয়।
বিভিন্ন জিনিস চেনা বা গণনার মাধ্যমে পড়ানো
আমরা বাচ্চাদের নিয়ে অনেক জায়গায় বেড়াতে যাই। দেখা যায় সেই সময়ে আমরা বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন জিনিস চিনানোর মাধ্যমে তাদের পড়ানোর কাজটা সেরে ফেলতে পারি। তাছাড়া তাদেরকে দিয়ে বিভিন্ন জিনিস গণনা করানোর মাধ্যমেও অংক শেখার বিষয়টা ভাল ভাবে শেখাতে পারি।
এভাবে বাচ্চাদের বিভিন্ন জিনিস চেনানোর মাধ্যমিক এবং গণমাধ্যমে আপনার বাচ্চাদেরকে পোড়ানোর কাজ সেরে ফেলতে পারেন।
বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যাওয়া
সময় পেলেই বাচ্চাদের নিয়ে আপনারা বাহিরে বেড়াতে যাবেন। বাচ্চাদের নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে গেলে এতে করে বাচ্চারা অনেক কিছু শিখতে পারবে এবং পরিবেশের সাথে কিভাবে খাপ খাইয়ে চলতে হয় তা শিখতে পারবে। এছাড়াও সে জানতে পারবে যে জায়গায় আপনি তাকে বেড়াতে নিয়ে গেছেন সেই জায়গাটি সম্পর্কে ।
আপনি যে জায়গায় বেড়াতে নিয়ে গেছেন সেই জায়গা সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা নেওয়ার মাধ্যমে তার শেখার প্রবণতা বেড়ে যাবে এবং লেখাপড়ায় আগ্রহ বাড়বে।
(কি ঘরে বসে লক্ষ টাকা আয় করতে চান? আপনি কি চান চাকরির খোঁজ না করে খুব সহজে ঘরে বসে আয় করার সহজ কৌশল খুজছেন? তাহলে এই পেজটি আপনার জন্য। এখানে ক্লিক করুন আর জেনে নিন ঘরে বসে কিভাবে টাকা আয় করা যায়।)
জোর করে কোন কিছু চাপিয়ে না দেওয়া
আমরা যারা বাবা – মা তারা সবসময় চাই বাচ্চা আরোশী ভালো করুক। তার ক্লাসে রোল নং ১ হোক। এই প্রবণতা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। কারণ আমাদের বাচ্চার ধারণক্ষমতা বুঝে তাদের উপরে লেখাপড়া চাপিয়ে দিতে হবে। অনেক সময় আমরা বাবা-মা বুঝতে চাইনা আমাদের বাচ্চার ধারণক্ষমতা।
আমরা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অন্যের থেকে ভালো করতে হবে এ প্রত্যাশা নিয়েই বাচ্চার উপরে পড়া চাপিয়ে দিয়ে থাকি। তাদের সুবিধা অসুবিধার কথা না ভেবে তাদেরকে পড়ানোর চেষ্টা করি। এটা আমাদের ভুল ধারণা। সব সময় আমাদের খেয়াল রাখতে হবে আমাদের বাচ্চারা মনে আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করতেছে কি না?
কোনভাবেই বাচ্চাদের উপর পড়া চাপিয়ে দেয়া যাবেনা বরং তাকে পড়ার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে হবে।
বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদানের মাধ্যমে
ছোট বাচ্চারা অনেক সময় পড়তে চায় না। জেদ করে বসে থাকে । আর তারা যেন পড়ায় আগ্রহী হয় তার জন্য তাদের ছোট্ট ছোট্ট পড়া দিয়ে। তাদেরকে বলতে পারেন তুমি যদি এই পড়া শিখতে পারো তাহলে তোমাকে উপহার কিনে দিবো । দেখবেন উপহারের কথা শুনে বাচ্চারা পড়ার প্রতি আগ্রহী হবে, এবং পড়াটা সে খুব সহজে মুখস্ত করে ফেলবে।
এভাবে এই কৌশলটি ব্যবহার করে আপনি বাচ্চাদের পড়ানোর প্রতি আকৃষ্ট করে তুলতে পারেন।
তবে মনে রাখবেন কোনোভাবেই বাচ্চাদেরকে মিথ্যা আশ্বাস দেওয়া যাবে না। মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে একবার তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হলে পরবর্তীতে সে আর আপনাকে বিশ্বাস করবে না। পরবর্তীতে পড়ার প্রতি তার আরও খারাপ মনোভাব পোষন করবে। সে জিৎ করে পড়া মুখস্ত করবে না বা পড়তে চাবে না।
সহজভাবে উপস্থাপন করে
আপনি যখন বাচ্চাদেরকে পড়াবেন তখন খেয়াল রাখবেন আপনার উপস্থাপন যেন হয় খুব সহজ সরল। সহজ কথায় আপনি যদি নিজে মাস্টারের মত বলে যাচ্ছেন, আর বাচ্চা শুধু শুনে যাচ্ছে । আপনি যদি মনে করেন সে শুনেই পড়া মুখস্ত করে ফেলতেছে, তাহলে এটা ভাবা ভুল হবে।
আপনি যখন বাচ্চাদেরকে পড়াবেন তখন অবশ্যই সেই বিষয়টা সুন্দরভাবে বাচ্চা যেন বুঝে এবং তার মতো করে উপস্থাপন করার চেষ্টা করুন। সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ছবি, বিভিন্ন গল্প অথবা বিভিন্ন খেলার মাধ্যমে উপস্থাপন করতে পারেন। সেটা হবে অনেকটা কার্যকরী একটি মাধ্যম।
খেলনার সাহায্যে পড়ানো
অনেক বাচ্চা আছে পড়ার কথা শুনলে তাদের বিরক্ত লাগে। তারা বই দেখলেই বিরক্তি অনুভব করে থাকে। আর তাদের জন্যই আপনি খেলনার সাহায্যে পড়ার ব্যবস্থা করতে পারেন । বর্তমানে বাজারে অনেক এডুকেশনাল টয় আছে, যেগুলো দিয়ে আপনার বাচ্চাদেরকে সহজে পড়াতে পারেন ।
বর্তমানে এই পদ্ধতিটি খুবই একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি , এবং বাজারে অনেক ধরনের এডুকেশনাল টয় পাওয়া যায়। যেগুলো ব্যবহার করে আপনার বাচ্চাকে গড়ে তুলতে পারেন আদর্শ শিক্ষার্থী হিসেবে। আমি আশা করি এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনি ১০০ ভাগ সফল হবেন।
ছবি আঁকার মাধ্যমে
বাচ্চারা বেশিরভাগ সময় ছবি আঁকতে পছন্দ করে। ছবি আঁকাকে তারা একটি খেলা মনে করে। এই খেলার মাধ্যমে আপনি বাচ্চাদেরকে পড়াতে পারেন। যেমন আমরা অনেক সময় বলি বাবু তুমি ’অ’ লেখ কিন্তু আমরা যদি এটা না বলে ব সেই ক্ষেত্রে তাকে আমরা যদি বলি বাবু তুমি সরবরনের ছবি আঁকো তখন সে অনেক আগ্রহী হবে
দেখবেন আপনার বাদশা ছবি আঁকার কথা শুনি তার মধ্যে কৌতূহল বেড়ে গেছে এবং সে স্বরবর্ণ গুলো আঁকার জন্য তৈরি হয়ে গেছে আর এভাবেই আপনি ছবি আঁকার মাধ্যমে বাচ্চাদেরকে পড়াতে পারেন।
(আপনি যদি কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন ভিডিও দেখতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করুন।)
একটানা বেশি সময় না পড়ানো
বাচ্চাদের একটানা বেশি সময় ধরে পড়াবেন না। কারণ আপনি যদি বাচ্চাদের একটানা বেশি সময় ধরে পড়াতে থাকেন তাহলে বাচ্চা বোরিং ফিল করে। পরবর্তীতে সে লেখাপড়া টাকে একটা বিরক্তিকর বিষয় হিসেবে মনে করে। পরবর্তীতে যখন তাকে পড়তে বলবেন তখন সে পূর্বের কথা মনে পড়াতো দূরে থাক পড়ার ঘরেই যেতে চাইবে না।
এর জন্যই বাচ্চাদেরকে খুব অল্প সময়ে যাবত পড়াতে হবে। যদি আপনি অল্প সময়ে নিয়ে বাচ্চাদের পড়ান তাহলে সেই পড়াটা হবে খুবই ইফেক্টিভ । এভাবে পড়ালে দেখবেন আপনার বাচ্চা একদিকে যেমন বোরিং ফিল করবে না। অন্যদিকে সে লেখাপড়ায় মন দেবে। এই জন্য কোনোভাবেই বাচ্চাদেরকে দীর্ঘসময় যাবত পড়ানো যাবে না।
(বর্তমান সময়ে টাকা আয়ের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে অনলাইনে ব্লগিং । ব্লগ লিখে আপনি ভাল অংকের টাকা আয় করতে পারেন। আর আপনি যদি ব্লগিং লিখে টাকা আয় করার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আমরা এই পেজে সাজিয়েছি কিভাবে আপনি ব্লগিং লিখে খুব সহজেই টাকা আয় করতে পারেন)
রঙের সাহায্যে পড়ানো
বাচ্চাদের বিভিন্ন রঙের প্রতি থাকে অধিক আগ্রহ। আর এ আগ্রহের উপর ভিত্তি করেই আপনি আপনার বাচ্চাকে বিভিন্ন রংয়ের সাহায্যে পড়াতে পারেন। যেমন আপনি যদি বর্ণগুলো বিভিন্ন রং দিয়ে সাজিয়ে নেন, এবং তাকে বলেন আজকে আমরা রঙের সাহায্যে পড়ালেখা করব তাহলে দেখবেন তার মধ্যে লেখা পড়ার আগ্রহ বেড়ে যাবে।
সে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করবে আর এভাবেই আপনি ইচ্ছে করলে আপনার বাচ্চাকে রং এর সাহায্যে লেখাপড়া করাতে পারেন।
(জীবনটাকে ভালোভাবে বদলানোর জন্য দরকার কিছু টিপস জানার । আর সেই সকল টিপস গুলো আমরা দিয়েছি এই পেইজে। যেটা আপনার জন্য জানা খুবই প্রয়োজন । আপনি যদি টিপসগুলি জানেন তাহলে আপনার জীবন বদলে যাবে। আমি আপনাকে সে বিষয়ে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি । তাহলে ক্লিক করুন এখানে)
প্রশ্নের উত্তর প্রদানের মাধ্যমে
এই পদ্ধতিটা তেমন একটা প্রচলিত পদ্ধতি নয় । আমরা খুব কম লোকই আছে বাচ্চাদের প্রশ্ন প্রদানের মাধ্যমে লেখাপড়া করাই। কিন্তু আপনার বাচ্চা যদি কোনভাবেই লেখাপড়া না করে, সেক্ষেত্রে তাদেরকে বিভিন্ন প্রশ্ন করানো শিখিয়ে এবং সেই প্রশ্নের উত্তর প্রদানের মাধ্যমে তাদেরকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে পারেন ।
কারণ বাচ্চারা বেশিরভাগ প্রশ্ন করাকে পছন্দ করে। আপনি তার প্রশ্নের উত্তর এমন ভাবে দিবেন যেন যাতে করে আপনি যে বিষয়টা তাকে শিখাতে চাচ্ছেন তাযেন আপনার উত্তরের মাঝে থাকে এভাবে প্রশ্ন করার মাধ্যমে আপনি বাচ্চাদেরকে লেখাপড়া করাতে পারেন।
(আমরা সবাই জীবনে সুখী হতে চাই। আপনিও চান সুখী হতে। কিন্তু কিছু টিপস না জানার কারণে আমরা জীবনে সুখী হতে পারি না। আর সেই সকল সুন্দর সুন্দর টিপস গুলো নিয়ে আমরা সাজিয়েছি এই পেইজটি যেখানে আপনি সুখি হওয়ার সকল টিপস জানতে পারবেন। তাই এখানে ক্লিক করুন আর জীবনে সুখী হওয়ার টিপস গুলো জেনে নিন)
শেষকথা:
আমরা সবাই চাই আমাদের আদরের সোনামনিরা লেখাপড়া করুক। আর যাদের বাচ্চা লেখাপড়া করে না তারাই জানে এই লেখাপড়া না করার কত কষ্ট হয়। কারণ এই লেখাপড়ার মধ্যেই নিহিত আছে আমার আপনার বাচ্চার ভবিষ্যৎ। তাই বাচ্চাদের লেখাপড়া আগ্রহী করার জন্য উপরের তথ্যগুলো আপনার কাজে লাগবে এ প্রত্যাশা করি।
আপনি যদি মনে করেন আপনার আরো কোন টিপস জানা দরকার তাহলে অবশ্যই আমাদের লিখবেন। আমরা আপনাদেরকে সুন্দর সুন্দর টিপস শিখিয়ে দিব, যে টিপস এর মাধ্যমে আপনি আপনার বাচ্চাকে সুন্দরভাবে পড়াতে পারেন।
ধন্যবাদ কষ্ট করে লেখা টি পড়ার জন্য আপনার উপকারে আসলে অবশ্যই দয়া করে কমেন্ট সেকশনে কমেন্স লিখবেন।
আরো পড়ুন:
৪. পহেলা বৈশাখের A to Z ধারনা।
One comment
Pingback: ভালো বায়োডাটা সিভি রিজিউম লেখার কৌশল