জীবনের কিছু বাস্তব কথা স্ট্যাটাস

জীবনের কিছু বাস্তব কথা: আজ আমি এমন একটি বিষয় নিয়ে উপস্থিত হয়েছি, যে বিষয়টা সবারই জানা দরকার।

আমরা আমাদের সংসার জীবনে চলতে গেলে অনেকগুলো বাস্তবতার সম্মুখীন হই। কিন্তু সেই বাস্তবতাকে কখনো আমরা

মোকাবিলা করতে পারি, কখনো পারিনা । কিন্তু কিছু বাস্তব কথা থেকেই যায়। যে কথাগুলো মনের মধ্যে আমরা পুষে রাখি।

সে বাস্তব কথাগুলো পুষে না রেখে আপনি যদি আপনার মনের বাস্তব কথা গুলো বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে

নিজের মনকে হালকা করতে চান, তার জন্য নিয়ে এসেছি আপনার মনের ভিতরে সকল বাস্তব কথা ।  যেগুলো আমরা

তুলে ধরব আমাদের এই লেখার মাধ্যমে। যা আপনি বিভিন্ন সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবেন। তাছাড়াও

শেয়ার করতে পারেন  ফেসবুকের মাধ্যমে আর দেরি নয় আমরা কিছু জীবনে বাস্তব কথা শুনি।

ছোটবেলার কিছু বাস্তব কথা

আমরা যারা মানুষ তাদের সবারই একটা স্মৃতি থাকে। আর সেই স্মৃতি টা যদি হয় ছোটবেলার, তাহলে কখনো ভুলা যায়না।

মানুষ ছোটবেলার স্মৃতিগুলো অনেক বেশি মনে রাখে, আর ছোটবেলার স্মৃতিগুলো সেটা থেকে যায় আজীবন । তাই

ছোটবেলার কিছু বাস্তব কথা থাকে, সে বাস্তব কথা গুলো হচ্ছে যখন আমরা ছোটবেলায় কষ্ট পাই সে কষ্ট গুলো কখনো ভুলা

যায়না। সেই কষ্ট থেকেই আমরা শিখি কিভাবে আমাদের  বড় হতে হবে । কিভাবে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে । বিশেষ

করে যারা যৌথ সংসার জীবনে বড় হয় তাদের তো অনেক বাস্তব কথা শোনে  শেষ হবার নয়। তারা অনেক ঘাত-প্রতিঘাত

সহ্য করে জীবনে বড় হয়। আর তাদের জীবনে থেকে যায় সেই ছোটবেলার স্মৃতি গুলো।

  • আজ পারিনি পারব কাল সুখে থাকবো চিরকাল।
  • হারিয়ে ফেলেছি ছোটবেলা । ফিরে পাবো না। তোমার দেয়া দুঃখ গুলো ভুলা যাবে না।
  • আজকে আমি ছোট বলে। মারলে আমার চর। দেখাব আমি বড় হয়ে, আমি নইতো তোমার পর।
  • আমি ছোট, আমাকে মেরো না আমাকে ভালোবাসো দাও।
  • শাসন করার আগে, আদর করা শিখে নাও। তবেই আমাকে শাসন করো।

লেখাপড়া করার সময়ের জীবনের কিছু বাস্তব কথা

লেখাপড়ার জীবনে আমরা বিভিন্ন স্তর পার হয়ে আসি। যেমন স্কুল জীবন, কলেজ জীবন, ভার্সিটি জীবন আর প্রতিটি

জীবনই থাকে অনেক ঘাত প্রতিঘাত। থাকে অনেক ভালোবাসা, অনেক বেদনা। আরো থাকে অনেক হাসি, কান্না আরে  এই

সমস্ত কার্যকলাপের মধ্যে পাড়ি দিতে হয় আমাদের শিক্ষাজীবন পাড়ি দিতে গিয়ে থাকে অনেকগুলো বাস্তবতার সম্মুখীন।

যা পরবর্তী সময়ে আমাদের কষ্ট দেয়। পরবর্তীতে আমরা সেই সময়ের বাস্তবতা কথা মনে করে শুধু কষ্টই পাই। আর সেই

সকল বাস্তব কথাগুলো আমরা তুলে ধরব। যে কথাগুলো আপনি আপনার বন্ধু বান্ধবের সাথে শেয়ার করে আপনার মনকে

হালকা করতে পারেন।

  • স্কুলের বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকতাম। তোকে দেখাবো বলে, অহংকার করেছ। আজ আমার ভালো উন্নতি দেখে ফোন করে খবর নিচ্ছো।
  • তোকে পড়ার নোট সংগ্রহ করে দিতাম তোর ভালবাসা পাবো বলে। আজ বুঝলাম তোর ভালবাসাটা আমার প্রতি ছিল  শুধু নোট সংগ্রহ করে দেয়ার মাঝে।
  • প্রতিদিন আমার কাছ থেকে ফুচকা খেতে 🍎🍛কিন্তু আমি যদি কিছু খেতে চাইতাম তাহলে দিতে না । তোমাকে হাড়িয়ে আজ বুঝলাম আসলে সেটা তুমি অন্যের কাছ থেকে খাবে বলে আমার কাছ থেকে খাওনি😍।
  • তোমার সাথে কলেজে যাওয়ার আনন্দটাই আলাদা।
  • স্যারের সেই মার খাওয়ার কথা আজ খুব অনুভব করি । জীবনে আরো মার খাওয়া দরকার ছিল।

বিবাহিত জীবনের বাস্তব কথা

যারা বিবাহিত তারা সবাই কোন না কোনভাবে স্বামী-স্ত্রীর দ্বারা অথবা স্ত্রী স্বামীর দ্বারা কষ্ট পেয়ে থাকেন। আর তার জন্যই

জীবনে ঘটে যায় অনেক ঘটনা। জীবনের অনেক বাস্তব কথা । আর সেই কথাগুলো আমরা তুলে ধরব এখানে। যে

কথাগুলো মিলে যাবে আপনার জীবনের সাথে, এবং আপনি বুঝবেন এই সমস্ত কথাগুলো মনে হয় আপনার জন্য বলা

হচ্ছে । তো চলুন স্বামী-স্ত্রীর মাঝে যে বাস্তব কথা গুলো হয় সেগুলো তুলে ধরি।

  • বিয়ে হচ্ছে দিল্লিকা লাড্ডু। খাইলেও পস্তাবেন না খাইলেও পস্তাবেন।
  • সংসার সুখের হয় রমনীর গুনে।
  • বিয়ে হওয়ার আগে মেয়েরা কাপড় পড়ে দেখে বউ সাজলে কেমন লাগবে। আর যখন বিয়ে হয়ে বউ হয়ে যায়। তখন সে আবার পায়জামা কামিজ পড়ে  অবিবাহিত মেয়ে হতে চায়।
  • বিয়ে করার ছেলেগুলো গোয়ালে বান্দা গরুর মত। সারাদিন যেখানেই থাকুক নাকেন দিন শেষে গোয়ালে থাকতে হবে।
  • স্বামী আর স্ত্রী হচ্ছে এমন, টম আর জেরি যেমন।

প্রেমিক প্রেমিকার জীবনের বাস্তব কথা

সবার জীবনেই প্রেম আসে। আর সবাই কমবেশি প্রেমে পড়ে। প্রেমে পড়লে মানুষ বোকা হয়ে যায়। আর এই সময়ে অনেক

ছেলেমেয়েই ছলনার আশ্রয় নিয়ে থাকে, করে থাকে প্রতারণা। আর এজন্যই ঘটে যায় অনেক বাস্তব ঘটনা। প্রেমিক

প্রেমিকার জীবনের বাস্তব ঘটনা গুলো এখানে বলার চেষ্টা করব।

  • মেয়েরা প্রেম করে ছেলের টাকা অথবা ছেলের গুন দেখে বিচার-বিশ্লেষণ করে।
  • ছেলেরা মেয়েদের সাথে প্রেম করে কিছু না বুঝেই। আর শেষ পরিণাম টা হয় তার ভয়াবহ। সারা জীবন সেই ভুলের মাশুল দিয়ে।
  • যে প্রেমে স্বার্থ আছে সেটা আসলে প্রেম নয় সেটা হলো স্বার্থপরতা।
  • কাউকে যদি ভালবাসো তাহলে মন থেকে ভালবাসতে হবে।
  • আবেগের বসে কাউকে মন দিওনা পরে কাঁদেতে হবে।

বন্ধু-বান্ধব নিয়ে কিছু বাস্তব কথা

কমবেশি সবারই বন্ধ বন্ধ থাকে। কিছু বন্ধু থাকে প্রানের বন্ধু, আবার কিছু বন্ধু থাকে সুসময়ের বন্ধু। আবার কিছু বন্ধু থাকে

প্রকৃত বন্ধু। যে গুলো সুখ এবং দুঃখ উভয় সময় থাকে। কিন্তু যে সকল বন্ধু  শুধু থাকে সুসময়ে সে সকল বন্ধুদের নিয়ে

থাকে কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা, কিছু বাস্তব কথা বলব। যে কথাগুলো না বল্লেই নয়। আসুন সেই সকল অকৃতজ্ঞ বন্ধুদের নিয়ে

কিছু বাস্তব কথা তুলে ধরব।

  • সুসময়ের বন্ধু গুলো প্রকৃত বন্ধ হয় না। কারণ তারা শুধু তোমার সু-সময়ে কাছে থাকবে। দুঃসময়ে তাদেরকে খুঁজে পাবেনা । তাই বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে।
  • সেই তোমার প্রকৃত বন্ধু যে বন্ধু তোমার দুঃখ এবং সুখের ভাগিদার হয়।
  • যদি কোন সময় দুধভাত এবং বন্ধু যেকোনো দুটি থেকে একটি বেছে নিতে হয়, তবে বন্ধু কেই বেছে নিও দুধভাতে ছেড়ে দিও।
  • বন্ধুকে কখনো কাদিওনা, কারন সে তোমার আত্মার সাথে মিশে আছে।
  • বন্ধুর কোন সময় উপকার করতে না পারলেও কখনো ক্ষতি করার চেষ্টা করো না।

আত্মীয়-স্বজন নিয়ে বাস্তব কথা

আত্মার বন্ধন থেকে আত্মীয়।  আত্মীয় স্বজন অনেক সময় আমাদের দুঃখ্য দিয়ে থাকে। দিয়ে থাকে অনেক ঘাত প্রতিঘাত ।

 আর এসব করে থাকে বিভিন্ন স্বার্থের কারনে যার ফলে ঘটে সংঘাতের মত গটনাও ফলে হয়ে যায় মনমালিন্য , থেকে যায়

মনের দ্বন্দের। অনেক সময় তারা কষ্ট দিয়ে থাকে। আর তাদের এই সকল বাস্তব কথা যেগুলো  যা মানুষের মনে দাগ কেটে

যায় তা তুলে ধরা হলো।

  • যে আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে, সে যেন আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল (আল হাদিস)।
  • বাড়িতে আত্মীয় আসে আল্লাহর তরফ থেকে । যে আত্মীয়দেরকে নিয়ে খাওয়া দাওয়া করে, ওই দিন তার খাওয়া-দাওয়ার কোন হিসাব আল্লাহ তাআলা নেয়না (আল হাদিস)।
  • কখনো আত্মীয়র সাথে খারাপ ব্যবহার করো না । যেকোনো সময় সে তোমার উপকার আসতে পারে। কারন সে তোমার আত্মীয়।
  • অন্যের কাছে নিজের আত্মীয় সম্পর্কে খারাপ বলতে নেই । কারণ তার সম্পর্কে খারাপ বলা মানে নিজের গায়ে থুতু ছেটানোর মত।
  • বাড়িতে আত্মীয় আসলে মন খারাপ করো না। বুঝে নিও এটা তোমার সৌভাগ্য।

প্রতিবেশী নিয়ে বাস্তব কথা

প্রতিবেশীর দ্বারা আমরা অনেক সময় কষ্ট পেয়ে থাকি। তাদের নিয়ে থাকে অনেক কথা। যে কথাগুলো মনের মধ্যে গেঁথে

থাকে , কোন সময় বোঝানো যায়না। সেই ছোট ছোট কষ্টগুলো পরবর্তীতে মনে থাকে আজীবন। আর তাদের নিয়ে থেকে

যায় কিছু বাস্তব কথা। যে কথাগুলো কোনদিন ভুলা যায় না। আসুন তাদের কথা গুলো আমরা এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করি।

  • তুমি তোমার প্রতিবেশি কে সম্মান করো । সে তোমাকে সম্মান করবে।
  • সব সময় প্রতিবেশীকে ভালো রাখার চেষ্টা করুন। কারণ তার ঘরে আগুন লাগলে সে আগুন তোমার ঘরেও লাগতে পারে।
  • প্রতিবেশীকে কখনো কষ্ট দেওয়ার চেষ্টা করো না। কারণ তোমার বিপদাপদে সবার আগে তোমার প্রতিবেশীরাই এগিয়ে আসবে। তোমার আত্মীয় স্বজন আসবে তারপরে।
  • প্রতিবেশীকে একটু ছাড় দেওয়া মানে হেরে যাওয়া নয়। এটাকে বলা যায় তার প্রতি তোমার ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ।
  • আমরা সবাই বলে থাকি আমার প্রতিবেশী খারাপ । কিন্তু নিজে খারাপ সেটা বলি না। তুমি যদি ভালো হও, তবে তোমার ভালো গুণ দিয়ে তোমার প্রতিবেশীকে ভালো করে তোল।

স্বামী স্ত্রী নিয়ে কিছু বাস্তব কথা

দাম্পত্য জীবন হয়ে থাকে সুখময় না হয় অনেব কষ্টের। কেউ বলতে পারবেনা তাদের দাম্পত্য জীবনে ঝগড়া হয়নি ।

এমনকি  একদিনর জন্য হলেও লেগে গেছে ঝগড়া।  যার ফলেে এক সময় সটা গড়ায় ডিভোর্স পর্যন্ত। আর এই দাম্পত্য

জীবনে থেকে যায় নান স্মৃতি যে স্মৃতিগুলো মনের মধ্যে গেঁথে থাকে আজীবন।

অনেক স্বামী-স্ত্রী আছে যাদের দুঃখগুলো কোন দিন ভুলতে পারেনা, মনের মধ্যে পুষে রাখে আজীবন। আর এখানে ঘটে যায়

সবচেয়ে বেশি বাস্তব ঘটনা। নিম্নে কয়েকটি বাস্তব ঘটনার উল্লেখ করা হলো।

  • স্বামী আর স্ত্রী হচ্ছে এমন, টম আর জেরি যেমন।
  • জীবনে যে বিয়ে করে সেও ঠকে। আর যে বিয়ে বসে সেও ঠকে । অথার্ৎ স্বামী-স্ত্রী দুজনেই মনে করে বিয়ে করে ঠকেছে।
  • স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিশ্বাসটা হচ্ছে আসল উপাদান। যে জিনিসটা পারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী ভালোবাসার বন্ধন অটুট রাখতে।
  • স্বামী-স্ত্রী কখনো একসাথে ঝগড়া করো না। একজন ঝগড়া করলে আরেকজন চুপ থাকাই ভালো । সে ক্ষেত্রে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
  • দুজন দুজনার প্রতি যত্নবান হন। ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দিন। অন্যকারো চিন্তা বাদ দিন। তাহলে দেখবেন কারো প্রতি কোন হিংসা-বিদ্বেষ থাকবেনা ,থাকবে শুধু ভালোবাসার বন্ধ।

(আপনি কি স্কুল জীবনের ফেসবুকে স্ট্যাটাস খুজছেন? আপনাদের জন্য এখানে আছে অনেক সুন্দর সুন্দর  স্কুল জীবনের ফেসবুকে স্ট্যাটাস। যা আপনি শেয়ার করার জন্য এখান থেকে নিতে পারেন।)

ছেলে মেয়েদের নিয়ে কিছু বাস্তব কথা

সংসার জীবনে নতুন অতিথি হয়ে আসে ছেলে মেয়ে। আর সবার ছেলে মেয়েই ঠিকমত কথা শুনেনা। যার জন্য বাবা-মার

মনে দেখা যায় কষ্ট। আবার অনেক সময় ব্যতিক্রমও দেখা যায় অনেক ছেলে মেয়ের কথা বাবা-মা শোনে না। যার জন্য

তাদের মনে দেখা যায় অনেক কষ্ট। আর এই কষ্ট দেওয়া নেওয়ার মধ্যে থেকে যায় কিছু বাস্তব কথা । যা আজকে আমরা

আপনাদের শোনাবো।

  • নেক সন্তান হচ্ছে আল্লাহর দেওয়া সর্বশ্রেষ্ঠ দান, যা সবাই পায়না।
  • সঠিকভাবে এবং যোগ্যভাবে সন্তানদের মানুষ করাই হচ্ছে পিতা-মাতার মূল কাজ। এ কথাটি কোনভাবেই ভুলে যাওয়া চলবে না।
  • যার ঘরে বয়স্ক আদর্শ ছেলে অথবা টাকা এই দুইটার একটা আছে সে হচ্ছে প্রকৃত সুখী।
  • বাবা-মাদের জীবনে কখনো কষ্ট দিওনা। কারন তোমাকে একদিন বাবা মা হতে হবে।
  • আজকে তুমি ছোট কিন্তু একদিন তুমি বাবা-মা হবে। সেদিন তুমি বুঝবে বাবা-মা হবার পর ছেলে মেয়ের জন্য কতটুকু যন্ত্রনা।

(গ্যারান্টি দিচ্ছি জীবন বদলে যাবে । যদি আপনি জানেন বদলে যাওয়ার এই কৌশল গুলি। তাহলে শিখে নিন এই কৌশল গুলি । আর ভিজিট করুন আমাদের এই পেজটি বদলে যাওয়ার কৌশল শেখার জন্য।)

মেয়েদের জীবনের কিছু বাস্তব কথা

কথায় বলে মেয়েদের জীবন আর গরুর জীবন একই। যখন যেখানে, তখন সেখানে। আসলে মেয়েদের জীবন অনেক

কষ্টের । মেয়েরা বড় হয় একটা পরিবেশে, তারপরে তাদের খাপ খেয়ে চলতে হয় আরেকটা পরিবেশে। তাদের আসলে

নিজের ঘর বলতে কোনো ঘর নেই। একটি থাকে বাপের বাড়ি। আরেকটা থাকে শ্বশুরবাড়ি।

তারা বলতে পারে না আসলে তাদের বাড়ি কোনটি? আর এই সংসার করতে গিয়ে এবং বাবার সংসারে থাকতে গিয়ে তাদের জীবনে থেকে যায় অনেকগুলো ঘটনা। আর সেই ঘটনা থেকেই কয়েকটি ঘটনা আমরা উল্লেখ করব।

  • মেয়ে জীবনটা শুধু কষ্টেরই । বড় হয় এক জায়গায় আর থাকতে হয় আরেক জায়গায়, যেন পরবাসের মত।
  • ছেলে কামাই করে খাওয়াবে বলে তাকে দাও স্কুলে পারি। আর মেয়েরা অন্যের বাড়ি যাবে বলে তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় শ্বশুরবাড়ি।
  • হায়রে সমাজ! মেয়েদেরকে মানুষ মনে করা হয় না। মেয়েদেরকে আজীবন শুধু মেয়েই মনে করা হলো কখনো তারা মানুষ হতে পারলনা।
  • মেয়েদেরকে ভোগ্যপণ্য মনে না করে। তাদেরকে মানুষ হিসেবে ভাবতে শিখুন।
  • একবার চিন্তা করুন যে এখন মেয়ে। সে কারো বোন, কারো মেয়ে। আমাদের তাই মেয়েদেরকে সম্মান করতে হবে।

(আপনি কি জীবনে সুখী হতে চান? আর জীবনে সুখী হওয়ার মূলমন্ত্র গুলো শিখে নিতে হলে, আপনার জানা দরকার কিছু সুখি হবার সহজ টিপস। যার জন্য আপনি ভিজিট করতে পারেন সুখী হওয়ার মূল কৌশল)

ছেলেদের জীবনের কিছু বাস্তব কথা

সংসদের যৌথ দায়িত্ব সকল দায়িত্ব থাকে ছেলেদের আর এই দায়িত্বের যাঁতাকলে পড়ে তাদের জীবনটা হয়ে যায় দুর্বিষহ মা

বোন বাবা মা স্ত্রী সন্তান নিতে হয় দায়িত্ব মনে হয় যেন কাজ করার জন্য ছেলেদের জন্ম হয়েছে আর সকল দায়িত্ব পালন

করার জন্যই তাদের দেওয়া হয়েছে আর এই সকল দায়িত্ব পালনের সুযোগ সময় অনেকগুলো স্মৃতির স্মৃতিগুলো থেকে যায়

মৃত্যু পর্যন্ত সেই সকল বাস্তব ঘটনা বাস্তব কথাগুলো বলে যাবে এখানে

  • ছেলে হয়েছি সংসার চালানোর দায়িত্ব পেয়েছি। জীবনটাকে এক বিড়াট কষ্টে ফেলে দিয়েছি।
  • ছেলেদের জীবনের সুখ নেই। ছোটকালে বাবা – মা  বলে পড় । বড় হলে বলে এবার বিয়ে করো। আর তারপরে বাচ্চাদের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব গ্রহণ করো। জীবনে শুধু পর আর কর মধ্যেই বেঁচে রইলাম।
  • জীবনে দায়িত্ব নেওয়া ছেলেগুলো কখনো নিজের দিকে তাকায় না। শুধু সবার আশা পূরণের জন্যই কাজ করে যায়।
  • হাসতে হাসতে একটি ছেলের সংসার নামের বুজাকে সারাজীবন কাঁধে নিয়ে বেড়ায় একটি ছেলে।
  • শত কষ্টের মাঝেও, ‍যখন একটি ছেলে বাবা হয়। তখন তার সন্তানের সকল আশা পূরণ করতে বাকি রাখেনা।

(আমাদের কৃষি বিষয়ক একটি চ্যানেল আছে যেখানে থেকে আপনি পেতে পারেন কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন টিপস যা আপনার কাজে লাগতেপারে তার জন্য আপনি ভিজিট করুন আমাদের এই লিংকটি।)

 শেষ কথা

একবার চিন্তা করে দেখুন, আমি যে বাস্তব কথাগুলো বলেছি, সেটা আপনার জীবনের সাথে হুবহু মিলে গেছে। কোন অংশ

আপনার জীবনের সাথে মিলে নাই ,যদি এরকম হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমার কমেন্ট সেকশনে  জানাবেন আমি

আপনার জীবনের বাস্তব কথাগুলো আমার এখানে অন্তর্ভুক্ত করে দেবে।

যা পরবর্তী লেখায় আপনার জীবনের বাস্তব কথা  গুলো দিয়ে দিব। আমরা সবাই জীবনের বাস্তব কথাগুলো বলতে চাই,

শেয়ার করতে চাই, যেন হতে পারি হালক। আপনার যদি আমার এই লেখা পড়ে ভালো লেগে থাকে,

তাহলে অবশ্যই কমেন্ট সেকশন লেখবেন এবং আমার এই লেখা টি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন।

আর কষ্ট করে পড়েছেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আরো পড়ুন:

. সুন্দর কথা বলার কৌশল।

২. গুগলের জানা অজানা নানান তথ্য

৩. স্কুল লাইভ নিয়ে স্ট্যাটাস

৪. গুগলে মানুষ কোন বিষয়ে বেশি সার্চ করে।

About 24 Favor

Check Also

Meeting minutes writing format

Meeting minutes writing format: Who has engaged with NGO job maximum people need writings this …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *