বাংলা ব্লগ লেখে টাকা আয় করার সহজ উপায়

বাংলা ব্লগ লেখে টাকা আয় করার সহজ উপায়: আপনি যদি বাংলায় ব্লগ লেখে টাকা আয় করতে চান, তহলে আপনি

ঠিক যায়গায় এসেছেন। আজ আপনাদের আমি এই লেখার মাধ্যমে, দেখাবো কিভাবে আপনি বাংলা ব্লগ লিখে মাসে ২০

হাজার থেকে ১ লক্ষ  বা তার অধিক টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারেন। আমি জানি এত সহজ করে আগে কখনো কেই

বাংলা ব্লগ লিখে টাকা আয়ের বিষয়ে বলেনি । আজ আমি আপনাদের সকল সিক্রেট বিষয় গুলো শেয়ার করবো । যাতে

করে আপনারা সহজেই ঘরে বসে বাংলা ভাষার মানুষ হিসেবে বাংলা ভাষায় ব্লগ লিখে টাকা আয় করতে পারেন তার সকল

খুটি নাটি বিষয় । চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মূল বিষয়ে লোচনা করা যাক। আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য আমি

আপনাদের ধাপে ধাপে বাংলা ব্লগ লেখে টাকা আয় করার সহজ উপায় বিষয়টি  বর্ণনা করবো।

ব্লগিং কাকে বলে ?

ব্লগারের ছবি
ব্লগারের ছবি

 এটা মূলত একটি  ইংরেজী শব্দ। যার আভিধানিক অর্থ হলো ভার্চুয়াল ডায়েরী অথবা ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত দিনলিপি।

পক্ষান্তরে এই ইংরেজি ”Blog” শব্দটি আবার ”Weblog” এর সংক্ষিপ্ত রূপ। ১৯৯৭ সালে জোম বার্গার নামে একজন মার্কিন

নাগরিক সর্বপ্রথম ”Weblog” শব্দটি উদ্ভাবন করেন। পরবর্তীতে, ১৯৯৯ এর এপ্রিল বা মার্চের দিকে ‘পিটার মেরহোলজ’ তার

নিজস্ব ব্লগ পিটার্ম ডট কমে কৌতুক করে ‘weblog’ শব্দটিকে ভাগ করে ‘blog’ বলে সম্বোধন করেন। তারপর থেকে ‘blog’

শব্দটির ব্যাবহার প্রসার ঘটতে থাকে। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা হয়তবা সহজেই জানি আসলে ব্লগিং কি ?

তার পরেও আরো সহজ ভাবে উপস্থাপন করার জন্য এবং আপনারা যেন একটি বিষয়ে কাজ করার আগে খুটি নাটি বিষয়

গুলো জানেন তার জন্য আমি এই বিষয়ে আলোচনা করছি । ব্লগিং হচ্ছে কোন একটি ইন্টারনেট সাইটে লেখা লেখি করে

সেগুলো সবার পড়ার জন্য পাবলিস করা। যাতে করে আপনার লেখা সবাই পড়তে পারে। এই লেখা হতে পারে আপনার

নিজস্ব সাইট অথবা সোসাল কোন সাইট । উক্ত কথাটি সহজ করে বল্লে বলা চলে আপনার লেখা সবাইকে পড়ার ব্যবস্থা

করে দেয়ার নামই হচ্ছে ব্লগিং

বাংলা ব্লগ কাকে বলে ?

যারা বাংলা ভাষায় কথা বলে বা বাংলায় লেখা লেখি করে এবং তার জানার বিষয় অন্য জনকে শেয়ার করার জন্য তার বিষয়

ভিত্তিক যে লেখা তা তার নিজস্ব অথবা অন্য কোন সাইডে অথবা সোসাল কোন মিডিয়াতে বাংলা ভাষায় শেয়ার করার জন্য

পোষ্ট করে থাকে তখন তাকে বাংলা ব্লগ বলে থাকি।

ব্লগার (Blogger) কাকে বলে

ব্লগিং করার ছবি
ব্লগিং করার ছবি

 যিনি ব্লগে বিভিন্ন বিষয়ে অথবা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে লেখা লেখি করে তা পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলার হয়। ব্লগাররা

প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে লেখা গুলোকে  যুক্ত করেন। আর যাদের প্রয়োজন তারা সেখান থেকে তাদের প্রয়োজনীয়

তথ্য নেন এবং সেখানে তাদের মন্তব্য বা অভিবাক্তি প্রকাশ করতে পারেন। এছাড়াও সাম্প্রতিক কালে ব্লগিং, ফ্রিলান্স

সাংবাদিকতার একটি অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠছে। সাম্প্রতিক ঘটনাসমূহ নিয়ে এক বা একাধিক ব্লগার রা এটি নিয়মিত

আপডেট করেন। অনেকেই ওয়েবসাইট এবং ব্লগ এর পার্থক্য বোঝেন না। ওয়েব সাইট থেকে ব্লগের মূল পার্থক্য হল ওয়েব

সাইট আপডেট করা হয় অনিয়মিত ভাবে অপর দিকে ব্লগ আপডেট করা হয় নিয়মিত ভাবে। এমনকি কিছু কিছু ব্লগ আছে

যেগুলো কিনা প্রতিনিয়ত আপডেট করা হয় যাতে করে পাঠকগন সক্রিয় থাকার মাধ্যমে অনেক বিষয় সহজেই জানতে

পারে।

কি ভাবে বাংলা ব্লগ শুরু করবো?

সবার মনেই এই প্রশ্নটি সবার আগে দেখা যায়। আমি ঘরে বসে টাকা আয় করবো কিন্তু কি ভাবে? তাদের জন্য আজ আমি

বলতে চাই আপনি নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুন আর শুরু করে দিন আপনার নতুন আয়ের মাধ্যম হিসেবে এই

কাজটি । এর জন্য আপনাকে একটু ধৈর্য ধারণ করতে হবে। প্রথম অবস্থায় আপনাকে কিছু সময় ব্যায় করে একটু লেখা

লেখি করতে হবে। নিচে ধাপ গুলো দেয়া হলো।

মোবাইল বা কম্পিউটারে টাইপিং জ্ঞান

আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আগে যে জিনিস টা প্রয়োজন সেটা হচ্ছে আপনার লেখার দক্ষতা সে

দক্ষতা অর্জন করা। আপনি সেই দক্ষতা বিভিন্নভাবে অর্জন করতে পারেন যেকোনো জায়গা থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে , অথবা

অনলাইনের টাইপিং সম্পর্কে অনেক কোর্স আছে সেগুলো নিতে পারেন। এছাড়াও  আপনি বাড়িতে নিজে নিজে চেষ্টা

করেও সেটা অর্জন করতে পারেন। আপনি যদি ভাল ব্লগ লিখতে চান আপনার অবশ্যই টাইপিং ই ভালো হতে হবে।

মোবাইল বা ল্যাপটপ এর ব্যবস্থা

যেহেতু এটি লেখালেখির কাজ, তাই লেখালেখি করার জন্য আপনাকে একটি ভাল মানের মোবাইল লাগবে। যে মোবাইল

দিয়ে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা যায়, এবং লেখালেখি করা সহজ হয় । এছাড়াও আপনি যদি একটি ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ

কম্পিউটার ব্যবস্থা করেন সেক্ষেত্রে আরো ভালো হয়। এর ফলে আপনার কাজের গতি হবে ভালো । কাজ করার জন্য

অবশ্যই একটি ভাল মানের ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ অথবা মোবাইল লাগবে। আপনি যদি সুখি হতে চান তার জন্য

প্রয়োজন কিছু টিপস জানার আর সেই সকল গোপন টিপস গুলো দিয়েছি আমরা এই লিংকে এখানে ক্লিক করে জেনে নিন

সেই সকল টিপস গুলো।

ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা

আপনি অনলাইনে কাজ করতে চান তহলে? আর অনলাইনে কাজ করার জন্য প্রধান মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। আপনার

যদি ইন্টারনেট ব্যবস্থা না থাকে তাহলে আপনি কাজ করতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে আপনি দুই ধরনের ইন্টারনেট ইউজ

করতে পারেন। একটা হচ্ছে মোবাইল ইন্টারনেট অথবা ব্রডব্যান্ডের যে লাইনের নেট কানেকশন আছে সেটাও নিতে

পারেন। যে কোন একটি কানেকশন নিলে আপনি কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করার জন্য আপনার ইন্টারনেট

কানেকশন একান্ত প্রয়োজন। আপনি যদি কৃষি বিষয়ে কোন কিছু জানার থাকে তাহলে দেখতে পারেন আমাদের ভিডিও

গুলো তার জন্য এই লিংক অনুসরন করুন।

ব্লগিং সাইট তৈরি করা

 যদি ব্লগিং করতে চান আর আপনার যদি ব্লগিং সাইট না থাকে তবে আপনি সে কাজ করতে পারবেন না। এইজন্য আপনার

একটি ব্লগিং সাইট থাকতে হবে। যেখানে আপনার লেখাগুলো আপনি পাবলিস্ট করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনি গুগলের

ফ্রি ওয়েবসাইট আছে সেখানে আপনার ব্লগিং সাইট খুলতে পারেন অথবা ওয়ার্ডপ্রেসে আপনি ব্লগিং খুলতে পারেন । সে

ক্ষেত্রে আপনি ওয়ার্ডপ্রেসে বিভিন্ন মেহেদী ব্লগিং সাইট খুলতে পারবেন। সেই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি

ডট.কম নেন সেটা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো । অন্যান্য সাইট গুলো থেকে ডট.কম সাইটটা গুগোল বেশি প্রধান্য দেয় এইজন্য

ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনার ডটকম সাইট কিনবেন।

নিস/বিষয় সিলেকশন করা

উপরোক্ত কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন নেওয়ার পরে, আপনার যে কাজটি করতে হবে, সেটা হচ্ছে আপনি যে

বিষয়টি পছন্দ করেন সেই বিষয়টা নির্বাচন করে তার উপর লিখতে হবে। কোন বিষয়ে আপনি ভাল জানেন এবং কোন

বিষয়ে আপনার লিখতে ভাল লাগে। আপনি যে বিষয়টা নিয়ে লিখতে চাচ্ছেন । আপনি যে বিষয়টা নিয়ে লিখবেন সেই

বিষয়টা নিয়ে মানুষ  ইন্টারনেটে খোজা খোজি করে কিনা। যদি দেখেন আপনার বিষয়টি মানুষ ইন্টারনেট ব্রাউজ করে

তাহলে আপনি সেই বিষয়টা নিয়ে লিখতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই খেয়াল রাখবেন শুধু মাত্র যে বিষয়গুলো শুধু

মানুষ ইন্টারনেটের খুজে সেই বিষয়গুলো লিখতে হবে। আপনি যদি যে বিষয়গুলো মানুষ  খুঁজে না সেই বিষয়গুলো লিখতে

চান তাহলে আপনি ব্লগিং ভাল  করতে পারবেন না । আপনি যদি মোবাইলদিয়ে টাকা আয় করতে চান তাহলে ভিজিট

করতে পারেন আমাদের এই পেইজটি । এখানে দেখানো হয়েছে মোবাইল দিয়ে কিভাবে টাকা আয় করা যায়। এখানে ক্লিক করুন

এসইও ( SEO)সম্পর্কে ধারনা

এসইও(SEO) মানে হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আমরা জানি প্রথমেই আমাদের প্রয়োজন আমাদের লেখাটিকে

গুগলের প্রথম পাতায় নিয়ে আসা। আর এর জন্য আপনাকে অবশ্যই এসইও করতে হবে। তা না হলে আপনার লেখাটি

প্রথম পেইজে আসবে না ।  আর আপনার লেখা যদি প্রথম পেইজে না আসে তবে আপনি আশানুরূপ ভিউ হবে না। এর

জন্যই আমাদের টার্গেট থাকতে হবে আমাদের লেখা যেন সব সময় প্রথম পেইজে থাকে। তাহলে আমরা আশানুরূপ

ভিজিটর পাব। আর ভিজিটর যদি বেশি পাই তবে আমাদের রেভিনিউ ইনকাম বেশি হবে, অন্যথায় আমাদের ইনকাম হবে

না। এর জন্য এসইও সম্পর্কে আমাদের আরেকটি লেখা আছে সেখানে এই বিষয়য়ে আপনি পূর্ণ জ্ঞান লাভ করতে

পারবেন। আপনি জানতে পারবেন এসইওর খুঁটিনাটি সব বিষয়ে। এসইও(SEO) জানতে হলে আমাদের এই পেইজটি ক্লিক করুন

ভালো মানের বিষয়ভিত্তিক ছবি ব্যবহার করা

ভালো মানের বিষয়ভিত্তিক ছবি অনেক সময় গুগলের রেংকিং এর ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে । কারণ আপনার লেখা

আর্টিকেলে যদি ভাল মানের ছবি ব্যবহার না করেন সেক্ষেত্রে গুগলের রেংকিং এর ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়বে। তার জন্য

আমাদের চেষ্টা করতে হবে যেন আমাদের ছবিটা যেন হয় ইউনিক । সে ক্ষেত্রে আপনি যদি কপি পেস্ট করেন সেক্ষেত্রে

আপনার লেখা গুগোল রেংকিংয়ে পিছিয়ে দেবে। এই জন্য সবসময় ভাল মানের ছবি ব্যবহার করতে হবে এবং ইউনিট ছবি

ব্যবহার করতে হবে। যে ছবিটা আগে কোন জায়গায় ব্যবহার হয়নি। এই ধরনের ছবি হলে সবচেয়ে ভালো। আপনি যদি চান

আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করবেন তবে আপনার সেই ইচ্ছাকে পূরণ করার জন্য আমরা লিখেছি সুন্দর একটি

আর্টিকেল। যেটা পড়ে আপনি সহজেই ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। তো তার জন্য ক্লিক করুন এখানে

কপি-পেস্ট এড়িয়ে চলা

অনেকেই অনেক সময় আর্টিকেল লেখার সহজ করার জন্য বিভিন্ন জনের আর্টিকেল থেকে কপি করে নিজের আর্টিকেলে

পেস্ট করে থাকেন। আপনি যদি এরকম কাজ করেন তা গুগল বোট খুব সহজেই বুঝতে পারে। কারণ গুগলের বটগুলো

আপনার কপি পেস্ট গুলো খুব সহজে ধরে ফেলতে পারবে। এই ধরনের কপি-পেস্ট আপনার পোস্টে থাকলে সে ক্ষেত্রে

আপনি গুগলে রেংকিং তো হবেই না বরঞ্চ আপনাকে প্ল্যান্টি দিতে পারে । আর যদিও কোন ক্ষেত্রে কোন পোস্ট রেংকিং

করে পরবর্তীতে আপনার সাইটটি খারাপ পজিশনে চলে যাবে। এই জন্য আমরা সবসময় কপি পেস্ট থেকে দূরে থাকার

চেষ্টা করব। কোন ভাবেই কপি-পেষ্ট করা যাবে না অর্থাৎ অন্যের লেখা আপনার লেখায় পেস্ট করা যাবে না । সে ক্ষেত্রে

আপনি অন্যের আর্টিকেল হতে জ্ঞান লাভ করে নিজের মত করে সাজিয়ে লিখতে হবে। সেটা গুগলের কাছে পছন্দনীয়।

ট্রান্সলেটর ব্যবহার না করা

বিশেষ করে যারা আমরা বাংলা ভাষাভাষী মানুষ অনেক সময় আমরা ইংরেজি আর্টিকেল লেখার সময় বিভিন্ন ধরনের

ট্রান্সলেটর ব্যবহার করে থাকি। অথবা ইংরেজি আর্টিকেল থেকে ট্রান্সলেট করে বাংলায় আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করি। বাংলা

থেকে ইংরেজি অথবা ইংরেজি থেকে বাংলা যেভাবে আপনি ট্রান্সলেট করেন না কেন সেগুলো গুগোল সহজেই ধরে

ফেলতে পারবে। আর এক্ষেত্রে আপনার ওই পোস্টে রাঙ্কিং হবে না । তার জন্য আমরা যদি ভালো রেংকিং করতে চাই

তাহলে অবশ্যই আমাদের ট্রান্সলেট বন্ধ রাখতে হবে। কোনভাবে ট্রান্সলেট ব্যবহার করা যাবে না। আপনি যদি জানতে চান

ট্রান্সলেটর জন্য সবচেয়ে ভাল কোন সাইট।  তাহলে আমাদের এখানে ক্লিক করে দেখতে পারেন সবচেয়ে ভালো মানের

ট্রান্সলেটর টি। যেটা আপনি ব্যবহার করতে পারবেন আপনার বিভিন্ন কাজে।

একই কিওয়ার্ড দিয়ে একাধিক আর্টিকেল না লেখা

অনেকেরই ধারণা একটি আর্টিকেল যদি ভালো রেংকিং করে এবং ভালো ট্রাফিক পায় পরবর্তীতে ভুলক্রমে বা ইচ্ছাকৃতভাবে

সেই একই কিওয়ার্ড দিয়ে সে পুনরায় আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করে। এটা হচ্ছে একদম ভুল একটি ধারণা। আপনি যদি মনে

করেন আপনার লেখাটি রেংকিং ধরে রাখা প্রয়োজন অথবা আপনার লেখাটির রেংকিং থেকে নেমে যেতে পারে । সে ক্ষেত্রে

আপনি শুধু আপনার আগের আর্টিকেল টাকেই মডিফায়ার করতে পারেন । সেটাকে আরও ইনপুট দিয়ে ভালো মানের

করতে পারেন। পুনরায় অনলাইন অফলাইন এসইও করতে পারেন। কোনভাবেই একই কিওয়ার্ড দিয়ে পুনরায় আর্টিকেল

লেখা যাবে না।

কিওয়ার্ড রিসার্চ

কিওয়ার্ড রিসার্চ এর ক্ষেত্রে আমি আপনাদের পরামর্শ দিব, সেটা হচ্ছে আপনি যে বিষয়টা নিয়ে লিখবেন সেই বিষয়টা কি

ওয়ার্ড কি হবে? অনেকে হয়তো কিওয়ার্ড বলাতে অনেকের হয়তো একটু বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে। তাদের জন্য বলছি  এটা

হচ্ছে গুগল এ আমরা যে শব্দ টা লিখে একটা বিষয় সার্চ করি সেই শব্দটার নাম। আমরা মূলত কিওয়ার্ড যে যত একুরেট

কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারবো তার তত বেশি গুগল প্রথম প্রথম পেইজে লেখাটি থাকার সম্ভাবনা থাকবে। তার জন্য বলছি

আপনাদের কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে ধারণা ভালো থাকতে হবে  আপনারা লেখার  গুগলে ভালো রেংকিং করতে। আর

এইজন্যই আপনার কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে কিছু ধারনা নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা ইউটিউব

থেকে কিছু ধারনা নিয়ে তার পর আপনাদের লেখা শুরু করতে হবে। তবেই আপনি ভালো করতে পারবেন অন্যথায়

আপনার জন্য অনেক জটিল হয়ে যাবে। আপনি অনেক লেখার পর দেখবেন আপনার লেখাগুলো রেংকিং হচ্ছে না।

সেজন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে।

বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান থাকা

আমরা অনেকেই ব্লগিং শুরু করি কিছু না বুঝেই শুরু করে দেই।  অথবা অন্যর দেখাদেখি শুরু করে দেই। সে ক্ষেত্রে যেটা

হয় আমাদের অনেক কিছু গ্যাপ থেকে যায়। তাই এক্ষেত্রে আমি আপনাদের বলব, প্রথমে আপনারা একটি বিষয়কে পছন্দ

করুন । সেই পছন্দের বিষয় এর উপর আপনি বিভিন্ন মাধ্যম থেকে প্রচুর জ্ঞান অর্জন করুন। যেন সেই বিষয়টা আপনি

ভালভাবে জানেন এবং সেই বিষয়টা সম্পর্কে যখন আপনি লিখতে পারেন। সে বিষয়ে  সকল খুটিনাটি বিষয় গুলো আপনার

জানা খুবই প্রয়োজন। তহলে আপনি ভাল মানের  লিখতে পারবেন। এভাবে যদি আপনি না জেনে লিখেন তাহলে আপনি

বেশিদূর এগোতে পারবেন না। আপনি যে বিষয়টি লিখতে চাচ্ছেন  আপনাকে ভালো করার জন্য অবশ্যই সেই বিষয়টির

সম্পর্কে অনেক ভালো ধারণা থাকতে হবে। তবে আপনার ব্লগে ট্রাফিক আসবে এবং আপনি ভালো মানের ইনকাম করতে

পারবেন।

শেষেকথা:

পরিশেষে বলতে পারি আপনি যদি ধরে নেন আপনি এই পেশায় আসবেন তাহলে আপনি আজ থেকেই কাজ শুরু করে

দেন । আশা করি আপনি লেগে থাকলে ভাল কিছু করতে পারবেন। এক সময় এখান থেকে আপনার ভালো  ইনকাম

আসবে।

আর আপনার যদি এ বিষয়ে আরো কোন কিছু জানার থাকে তাহলে আমাদের  কমেন্ট লিখতে পারেন আমরা অবশ্যই

আপনাকে সহযোগিতা করব। আমি  চাই আপনি  এই পেশায়  এসে ভালো কিছু করেন।

আরো পড়ুন:

১. বৈহালা বৈশাখের  ইতিহাস

২. পহেলা বৈশাখের বিভিন্ন উৎসব।

৩. কবে পহেলা বৈশাখ?

৪. পহেলা বৈশাখের A to Z ধারনা

৫. গুগলের জানা অজানা নানান তথ্য

6. স্কুল লাইভ নিয়ে স্ট্যাটাস

৭. গুগলে মানুষ কোন বিষয়ে বেশি সার্চ করে।

About 24 Favor

Check Also

Meeting minutes writing format

Meeting minutes writing format: Who has engaged with NGO job maximum people need writings this …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *