ভালো ছাত্র হওয়ার সহজ উপায় আপনাকে জানিয়ে দিবে আপনি কিভাবে খুব সহজেই পরিনত হতে পারেন একজন ভালো ছাত্র হিসেবে। কারণ আমাদের সবারই লক্ষ্য একটাই, আমরা ভালো ছাত্র হয়ে আমাদের রেজাল্ট কিভাবে ভাল করা যায়। ভবিষ্যতে যেন একটি ভালো চাকরি হয়। আমরা যেন ভাল জ্ঞান অর্জন করতে পারি।
অনেকেই চেষ্টা করেন ভাল ছাত্র হওয়ার জন্য, কিন্তু কিছু কৌশল না জানার কারণে তারা ভালো ছাত্র হতে পারে না । তাদের রেজাল্টও ভাল হয় না, আজকে আমি আপনাদের এমন কিছু টিপস শেখাবো, যে টিপস গুলো জানলে আপনি একজন ভালো ছাত্র হতে পারবেন। আপনার রেজাল্ট হবে ভালো।
তবে চলুন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন ভাল ছাত্র হওয়ার সহজ উপায় আর আপনি হয়ে যান সবার চেয়ে ভাল ছাত্র।
লেখাপড়াকে সর্বাপেক্ষা গুরুত্ব দেওয়া
আমরা যখন লেখাপড়া করব তখন অবশ্যই আমাদেরকে লেখাপড়া কে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা যদি মনে করি আজকে থাক, আজকে পড়বনা কালকে পড়বো। আমার হাতে অনেক সময় আছে এখনও তাহলে শুধু সময় চলে যাবে। আমরা পড়ায় এগোতে পারবোনা। আর তাই পড়ালেখা বাদে অন্য কাজকে যদি আমরা বেশি গুরুত্ব দেই,
সে ক্ষেত্রে আমরা আমাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো না। এজন্য আমাদেরকে সর্বদা মনে রাখতে হবে আমি যে কোন কাজই করি না কেন। আমি একজন ছাত্র হিসেবে আমার সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে লেখাপড়া। এটাকে আমি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিব এবং লেখাপড়া কে সবসময় মাথায় নিয়ে চলবো।
আমার হাতে যতই গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকুক নাকেন তাকে আমি লেখাপড়ার পরে গুরুত্ব দিব। আর এজন্যই বলি আপনি যদি ভাল ছাত্র হতে চান তাহলে লেখাপড়াকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব প্রদান করতে হবে।
সময় ব্যবস্থাপনা
লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সময় সঠিক পরিকল্পনা বা ইংলিশে টাইম ম্যানেজমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ আমরা সময়ের কাজ সময়ে করিনা বলেই আমরা সকল কাজেই পিছিয়ে পরি। তাছাড়া যখন আমাদের পরীক্ষার শুরু হয় তখন আমরা আমাদের কাঙ্খিত রেজাল্ট করতে পারিনা । বরণ করতে হয় কঠিন পরিণত।
আর তাই একটি প্রবাদ আছে, সময়ের মূল্য বুঝে যারা করে কাজ। তারা আজ স্মরণীয় জগতের মাঝ। আপনিও যদি সময়কে সুন্দর ভাবে কাজে লাগাতে পারেন এবং সময়ের কাজ সময়ে করতে পারেন তাহলে আপনি হতে পারবেন একজন ভালো ছাত্র।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায় এখন আপনার পড়ার সময় কিন্তু আপনি না পড়ে অন্য ভাবে সময় অপচয় করলে পরবর্তীতে আর তা পড়তে পারবেনা এতে করে আপনি পড়ায় পিছিয়ে পড়লেন। যা আর পুষিয়ে নিতে পারবেননা । এ জন্যই আপনি যদি এক জন ভাল ছাত্র হতে চান তাহলে আপনার সময়ের একটি পরিকল্পনা থাকতে হবে ।
প্রতিটি কাজের জন্য আপনার সময় নির্ধারণ করা থাকতে হবে ,এবং যে সময়ের কাজ সেই সময়ের মধ্যেই করে শেষ করতে হবে। তাহলেই আপনি ভাল ছাত্র হতে পারবেন।
অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা না করা
আমরা সবাই নিজেই নিজের মতো। আমাদের একেকজনের বৈশিষ্ট্য একেক রকমের। আমরা কেউ একজন আরেকজনের মতো নই। কিন্তু ব্যতিক্রম হয় যখন আমরা কোনো কাজে যাই বা কোন কাজ করি তখন । আমরা নিজেরা অন্যের সাথে মিলাতে চাই অথবা তুলনা করি। সে কি করলো, সে কতটুকু করলো, আমি কেন পারলাম না, আমার কেন তার মত হলো না।
এরকম নানান তুলনা আমরা করে থাকি। কিন্তু এটা ভুল, আমরা যদি ভালো ছাত্র হতে চাই, তবে অবশ্যই নিজেই নিজের সাথে তুলনা করতে হবে। আপনি যতটুকু পারেন তার থেকে সব সময় আরো ভালো করার চেষ্টা করতে হবে। দেখবেন আপনি আস্তে আস্তে একদিন ভাল ছাত্র হয়ে গেছে।
আর যদি আপনি তা না করে অন্যের মেধার সাথে আপনার মেধাকে তুলনা করে আপনার লেখা পড়ার যাচাই করতে চান তাহলে আপনি কখনোই ভালো কিছু করতে পারবেন না। আপনি সব সময় মনে রাখবেন আপনি হচ্ছেন ইউনিক। আপনি আপনার মত। আপনার মত কেউ না। যেহেতু আপনার মত কেউ না, সেহেতু আপনি যদি আপনাকে অন্যের সাথে তুলনা করেন সেটা আপনার ভুল ধারনা। তাই একজন ভালো ছাত্র হওয়ার বৈশিষ্ট্য নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করা।
ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া
আমরা প্রতিনিয়তই ভুল করে থাকি। লেখা পড়ার ক্ষেত্রেও থাকে আমাদের অনেক ভুল। আর সেই ভুলকে ভুল ভেবে যদি আমরা ভুলের ঘরে মেতে থাকি তাহলে কখনোই আমরা ভালো কিছু করতে পারবো না । আমরা সেই ভুলটাকে শিক্ষামূলক ভাবে নিয়ে ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সামনের দিনগুলোতে যেন সেই একই ভুলগুলো আমরা না করি
অর্থাৎ বর্তমানের করা ভুলগুলো যেন সামনে না হয়, তার জন্য আমরা সচেষ্ট থাকব। তাই প্রতিনিয়তই চেষ্টা করতে হবে ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুনভাবে নির্ভুলভাবে করার জন্য। তাহলে হতে পারবেন আপনি একজন ভালো ছাত্র। আর এ জন্যই ভাল ছাত্ররা কখনোই ভুল করে এক জায়গায় বসে থাকে না, তারা ভুলটা কাজে লাগিয়ে ফুলের মালা গলায় পরে শেষে।
(সুখী হতে কে না চায়? আমরা সবাই চায় সুখী হতে। কিন্তু পারি কি সুখী হতে? পারি না। কারন আমরা জানি না সুখী হওয়ার মূল কৌশলগুলো । আর সুখী হওয়ার সহজ কৌশল গুলো আমরা দেখেছি । আপনি দেখতে পারেন আমাদের সুখী হওয়ার মূল কৌশলগুলো । আর সে জন্য ক্লিক করুন এখানে।)
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া
পড়াশোনার পাশাপাশি আপনাকে নিতে হবে পর্যাপ্ত বিশ্রাম। কারণ আমরা যদি পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নেই এবং একাধারে কাজ করে যাই তাহলে একসময় আমরা পড়ার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলবো নিয়মিত পড়ার অভ্যাসটি ধরে রাখতে পারব না। তাই আপনি যদি আপনার পড়াকে নিয়মিত রাখতে চান সেক্ষেত্রে আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণ
অর্থাৎ যতটুকু আপনার বিশ্রামের প্রয়োজন ততটুকুই বিশ্রাম নিতে হবে। তা না হলে আপনি আপনার পড়ার গতিকে ঠিক রাখতে পারবেন না । এই জন্য যারা ভাল ছাত্র তারা বিশ্রাম নিতে কখনো ভুল করে না।
( গ্যারান্টি দিচ্ছি আপনার জীবন বদলে যাবে। পরিবর্তন হবে আপনার ভালো দিক। আর তার জানতে জানতে হবে আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস। আর সেই সকল গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো আলোচনা করেছি। আমাদের এই পেইজে ,আপনি চাইলে দেখে আসতে পারেন আমাদের এই পেজটি। জেনে নিতে পারেন জীবন বদলে যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো)
ভাল খাবার দাবার খাওয়া
ভালো খাবার দাবার খাওয়া আপনার একান্ত প্রয়োজন। কারণ ভালো খাবার দাবার না খেলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে না, আর আপনার স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে আপনার মন ভালো থাকবে না। আর আপনার মন ভাল না থাকলে আপনি পড়ায় মন বসবে না। এইজন্য বলে সুস্বাস্থ্য হচ্ছে কাজ করার মৌলিক উপাদান। আর লেখাপড়া যেহেতু কাজের একটি অংশ,
সেজন্য আমাদের সবসময় খাবার-দাবার ভালো খেতে হবে। ভাল বলতে সুষম খাবার যে খাবারটি আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজন। সেই পরিমাণ খাবার আপনাকে খেতেই হবে এবং নিয়মিত খাবারের তালিকা দুধ এবং মধু রাখলে সবচেয়ে উত্তম।
(মেয়েদের মন পেতে গেলে জানতে হবে. তাদের মন পাওয়ার সহজ কৌশল। কিভাবে সহজে মেয়েদের মন জয় করতে পারেন, সেই কৌশলগুলো আমরা দেখিয়েছি এখানে।)
প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেখা
আমরা ছাত্ররা অনেক সময় পড়াকে আমরা নিয়মিত পড়িনা । পড়াকে আমরা শেষ করতে চাই যখন পরীক্ষা আসবে তখন পড়ে। কিন্তু যারা ভাল ছাত্র তারা কখনো আজকের পড়া কাল পড়ে না, বা পড়াকে জমিয়ে রাখে না। তারা প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিনই পড়ে শেষ করে।
তাই আপনি যদি একজন ভালো ছাত্র হতে চান, এবং আপনার রেজাল্ট যদি ভালো করতে চান আপনার অবশ্যই উচিত প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করা । তবে হতে পারবেন আপনি একজন ভালো ছাত্র।
(সফল হতে কে না চায় ? সবাই চায় তার জীবনে সফল হোক। কিন্তু সফল হওয়ার যে চাবিকাঠি সেটা না জানার কারনে জীবনে সফল হওয়া যায় না। তাই সফল হওয়ার মূলমন্ত্র গুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি এখানে। আপনি আমাদের এই পেজটি ঘুরে আসতে পারেন)
নিয়মিত স্কুলে যাওয়া
নিয়মিত স্কুলে যাওয়া হচ্ছে একজন ভালো ছাত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য । ভাল ছাত্ররা কখনো সহজেই স্কুল কামাই দেয়না। আমার পরিচিত অনেক ছাত্র আছে যারা অনেক ভালো ছাত্র, এবং কি দেখা গেছে তাদের একদিনও স্কুল কামাই দেয়না । তো তাই আপনি যদি আপনাকে ভাল ছাত্র হিসেবে গড়ে তুলতে চান আপনার নিয়মিত স্কুলে যেতে হবে।
স্কুলের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে। যোগাযোগ রাখতে হবে আপনার স্যারদের সাথে ।আর স্যারদের সাথে যোগাযোগ রাখার সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হচ্ছে প্রতিদিন স্কুলে যাওয়া। প্রতিদিন স্কুলে গেলে আপনি জানতে পারবেন কোন বিষয়গুলো পড়ানো হয়েছে । কোন বিষয়গুলো পড়ানো হয়নি, এবং আপনি পরীক্ষা দিলে অবশ্যই আপনার পরীক্ষার রেজাল্ট হবে ভালো হবে। আর ভালো ছাত্রের সবচেয়ে ভালো গুণ সে প্রতিদিন স্কুলে যায়।
(আপনি যত সুন্দর করে কথা বলতে পারবেন আপনার ক্যারিয়ার তত উন্নত হবে। সুন্দর করে কথা বলা মানুষের একটি বড় শিল্প। আর এই শিল্পকে আয়ত্ত করতে হলে আপনার জানা দরকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস। আর সেই সকল টিপস আছে আমাদের এই পেইজে, তবে ক্লিক করুন এখানে)
পড়াকে সহজ হিসেবে গ্রহণ করা
অনেকেই আমরা পড়াকে কঠিনভাবে দেখি। পড়াকে একটি যমের মত মনে করি। আসলে পড়া কি আমাদের নিতে হবে আনন্দের সাথে । উৎসাহের সাথে। আর তাই বলা হয়েছে হাউসে বিদ্যা কৃপণে ধন। তাই আমরা যদি আমাদের পড়াকে সহজভাবে নেই, পড়াকে মনে করি এটা একটি নিয়মিত রুটিন কাজ। তাহলে আমাদেরকে ভালো কিছু হবে, আর আমরা হতে পারব ভালো ছাত্র।
(আপনি কি চান ছাত্রজীবনে আপনি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করবেন? আর অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ একটি পথ হচ্ছে ব্লগিং। আপনি ইচ্ছে করলে ছাত্রজীবন থেকে ব্লগিং করে টাকা আয় করতে পারেন । আর সে সকল টিপস গুলো দেওয়া আছে আমাদের এই পেইজে। এখানে ক্লিক করে জেনে নিতে পারেন কিভাবে অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা আয় করা যায়।)
ধৈর্য ধারণ করা
যে কোন কাজ করতে গেলে ধৈর্যধারণের বিকল্প নেই। আমরা যেকোনো কাজেই খুব তাড়াতাড়ি অধৈর্য হয়ে পড়ি। আমরা যেকোন কাছ থেকে রেজাল্ট চাই তাড়াতাড়ি। আমরা মনে করি আজকে শুরু করে আজকেই ফল খেতে এটা আমাদের ভুল ধারণা। আমরা যে কোন কাজ করতে গেলে আমাদের ধরতে হবে প্রচুর ধৈর্য ।
আর লেখাপড়া ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয় । আমরা যদি ধৈর্য নিয়ে প্রতিটা পড়াকে শেষ করি , এবং আস্তে আস্তে দেখা যাবে আমাদের পড়া শেষ হয়েছে, এবং শেষে আমরা বিজয়ী হতে পারব। তাই বলা হয়েছে ধৈর্য ধারণকারী কে স্বয়ং আল্লাহ পছন্দ করে। আপনি যদি ভালো ছাত্র হতে চান অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য ধারণ করার গুনটি থাকতে হবে।
আপনি কনোদিনও ভালো ছাত্র হতে পারবেন না যদি আপনার এই গুনটি না থাকে। অবশ্যই আপনার মধ্যে ধৈর্য ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন গুনটি থাকতে হবে।
(জীবনে ঘটে যায় অনেক ঘটনা। থেকে যায় কিছু বাস্তব কথা, আর জীবনের সেই সকল গুরুত্বপূর্ণ বাস্তব কথা দিয়ে সাজিয়েছি আমাদের এই পেজটি। আপনি ইচ্ছে করলে এখান থেকে জীবনের বাস্তব কথা গুলো পেতে পারেন। আর তার জন্য ক্লিক করুন এখানে)
শেষকথা:
আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিতে পারি, আপনি যদি উপরোক্ত টিপসগুলো আপনার জীবনে কাজে লাগান তাহলে আপনি নিশ্চিত ভালো একজন ছাত্র হবেন। আপনার রেজাল্ট হবে অনেক ভালো । তাই আর দেরি না করে উপরের টিপসগুলো কাজে লাগিয়ে আপনি হয়ে যেতে পারেন একজন ভালো ছাত্র। আর আপনার যদি উপরোক্ত টিপস গুলো কাজে লাগে।
অবশ্যই আমার এই লেখাটি আপনি বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিবেন। সবাই যেন হতে পারে আপনার মত ভাল ছাত্র। আর অবশ্যই কমেন্ট লিখতে ভুলবেন না। কমেন্টে লিখে জানাবেন আপনার কিভাবে এই ফর্মুলাটি কাজে লেগেছে। ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে পড়ার জন্য।
(আপনি যদি কৃষি বিষয়ে কোন ভিডিও দেখতে চান? পেতে চান কৃষি বিষয়ে আপডেট ভিডিও। তাহলে দেখতে পারেন আমাদের এই চ্যানেলটি। আমরা প্রতিনিয়ত এখানে কৃষির বিভিন্ন আপডেট ভিডিও গুলো পোস্ট করে থাকি।)