গরুর খাদ্য ব্যাবস্থাপনা : গরু এমন এক প্রাণী যার প্রয়োজন প্রতিদিন । গরু থেকে এক দিকে যেমন মাংস পেয়ে
আমিষের চাহিদা পুরণ করে থাকি অন্যদিকে গরু থেকে দুধ ,গরু দিয়ে হাল চাষ করা , গরু দিয়ে গাড়ী টানা ,গরু দিয়ে তৈল
বাঙ্গানো,গরুর চামড়া বিদেশে রপ্তানি ,হাড় থেকে বোন মিল তৈরী, গোবর থেকে সার বা জ্বালানী হিসেবে পেয়ে থাকি যা
আমাদের জন্য খুবই পয়োজন । তাই আসুন সেই গরু পালন কিভাবে আরোবেশি লাভবান হয় তার জন্য গরুর খাদ্য
ব্যাবস্থাপনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি।
গরুর খাবারের রুটিন
খাবার হচ্ছে যে কোন প্রাণী কূলের জন্য এক অপরিহার্য উপাদান । আর এই খাবারের মধ্যেই বিদ্ধমান রয়েছে গরুর সঠিক
বৃদ্ধি বা গরু পালনের সফলতা। আমরা যদি গরুকে সুষম খাবার প্রদান না করি তাহলে আমাদের গরু দিয়ে আমরা ঠিক মত
কাজ করতে পারবোনা অথবা গরু ঠিক মত গর্ভবতী হবেনা অথবা গরুর ঠিক মত দুধ হবে না।
গরুর খাবারের প্রকারভেদ
আমরা জানি গরুর খাবার মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে । যার একটি হলে আঁশ জাতিয় গরুর খাবার আর অন্যটি হলো
দানাদার গরুর খাবার । আসুন দেখা যাক কোন জাতিয় গরুর খাবার আঁশ জাতিয় এবং কোন জাতীয় খাবার দানাদার ।
আঁশ জাতিয় গরুর খাবার:
সাধারনত আঁশ জাতিয় গরুর খাবারের মধ্যে গরুর জন্য় পুষ্টি গুন অনেক কম থাকে । আঁশ জাতীয় খাবারের মধ্যে বেশির
ভাগ শ্বেতসার জাতীয় খাদ্যমান বেশি থাকে। জাবর কাটা প্রাণীর জন্য আঁশ জাতীয় বা ছোবড়া জাতীয় খাবার খুবই
প্রয়োজন। আঁশ জাতীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে ধানের খড়, গরেম ভূষি, কচি ঘাসের খড়,ঘাস ইত্যাদি।
গরুর দানাদার খাবার :
দানাদার খাদ্যর মধ্যে সাধারনত গরুর খাদ্যর আয়তনের তুলনায় খাদ্যমান বেশি থাকে এবং এ জাতীয় খাবার গরুর জন্য
সহজেই হজম যোগ্য। দানাদার গরুর খদ্যতালিকার মধ্যে আছে চালের কুড়া, গমের ভূষি, ভূট্টা বাঙ্গা, খেসারির
ভূষি,মাসকালাই ভূষি,শুকনো মাছের গুড়া, বোন মিল, তিলের খৈল, সরিষার খৈল, সয়াবিন ইত্যাদি।
গরুকে খাবার প্রদানের সঠিক পদ্ধতি
আমরা গরুকে সধারনত খাবার দেই কিন্তু অনেক সময় সঠিক ভাবে খাবার প্রদান না করার ফলে গরু পালন করে আমরা
আশানুরুপ ফল পাইনা বা গরু পালন করে লাভবান হয়ইনা। গরুকে একদিকে যেমন ছোবড়া বা আঁশ জাতীয় খাবার প্রদান
জরুরী অন্যদিকে দানাদার খাবার দেওয়া গরুর জন্য খুবই জরুরী। গরুর দৈহিক বা বয়স অনুযায়ী গরুকে প্রতিদিন দুই
থেকে তিন বার দানাদার খাবার এবং গরুর চাহিদা অনুযায়ী আঁশ জাতীয় খাবার প্রদান করা প্রয়োজন।
বয়স অনুযায়ী গরুকে খাবার প্রদানের সহজ হিসাব
গরুকে তার বয়স অনুযায়ী খাবার প্রদান করতে হবে। যেমন কম বয়সি গরুর জন্য কম পরিমানে দানাদার এবং ছোড়া বা
আঁশ জাতীয় খাবার প্রদান এবং বেশি বয়সি গরুর জন্য বেশি পরিমানে দানাদার এবং ছোড়া বা আঁশ জাতীয় খাবার প্রদান।
তাছাড়া গরুর বয়স ভেদে বা গরুর আকার ভেদেও অনেক সময় আমাদের খদ্য প্রদান করতে হয়।
আবার অনেক সময় গরুর দুধের উৎপাদনের উপর নির্ভর করেও গরুকে খাদ্য প্রদান করতে হয়। যেমন প্রথম তিন কেজি
দুধ উৎপাদনের জন্য তিন কেজি দানাদার খাদ্যর প্রয়োজন এবং পরবর্তী ৩ কেজির জন্য ১ কেজি হারে দানাদার খদ্য প্রদান
করা পয়োজন।
গরুর খদ্য তালিকা
গরুর দৈহিক বৃদ্ধি বা দুধ উৎপাদনের জন্য যে সকল খাবার প্রদান করা হয় তাকে মূলত গরুর খাদ্য বলা হয়। আর আমাদের
দেশে গরুকে খাওয়ানের জন্য বেশকিছু খাবার রয়েছে তার মধ্যে নিম্নোক্ত খাবার সমূহ উল্লেখযোগ্য।
- ধানের খড়,
- ধানের কুড়া.
- গমের ভূষি.
- ভূট্টা বাঙ্গা.
- সয়াবিন.
- মশারির কালাই ডালের ভূষি.
- মাসকালাই ডালের ভূষি .
- ছোলার ডালের খোসা.
- তিলের খৈল,
- সরিষার খৈল.
- সয়াবিন.
- শুকনো মাছের গুড়া.
- হাড়েঁর গুরা(বোন মিল)
- নারকেলের ছোবড়া.
- সব প্রকারের ঘাস.
- খনিজ লবন.
- ভিটামিন.
- মিনারেল , ইত্যাদি খাবার সমূহ সাধারনত বাংলাদেশে খাওয়ানো হয়। তাছাড়াও অনেকেই আবার ভূট্টার সাইলেস ধানের খরের হেই ,ইউ.এস.এম খাওয়ে থাকেন।
গরুর দানাদার খাদ্য তালিকা
আমরা সাধারনত বাজার থেকে কোন কোম্পানির বা অন্য কারো কাছ থেকে গরুর জন্য খাবার ক্রয় করে থাকি কিন্তু সেই
খাবারের গুনগত মান কতটুকু সেটা আমরা জানিনা। তাই যদি আমরা গরুর খাবার প্রাথমিক উপদান সমূহ সংগ্রহ করে
বাড়িতেই গরুর জন্য খাবার তৈরী করে সংরক্ষন করে খাওয়াই তাহলে একদিকে যেমন আমারেদ গরু আর্দশ খাবার পাবো
অন্যদিকে আমাদের খাদ্যর খরচ কম হবে।
আসুন আমরা নিম্নোক্ত ১০০ কেজি দানাদার খাবার তৈরীর একটি তালিকা প্রদান করবো পরবর্তীতে আপনার চাহিদা
মোতাবেক আপনি অনুপাত অনুসরন করে খাবার বাড়িতে তৈরী করবেন।
১০০ কেজি গরুর খদ্য প্রস্তুত করর জন্য নিম্নোক্ত উপদান নিতে হবে:
- গমের ভূষি – ৩৫ কেজি
- ধানের কুড়া-৩৫ কেজি .
- ভূট্টা বাঙ্গা-১৫ কেজি.
- খেসারির ডালের ভূসি-৫ কেজি.
- ডিবি ভিটামিন-১ টি .
- লবন-১ কেজি.
- খৈল -২ কেজি.
- সয়াবিন-৬ কেজি
সর্বমোট = ৩৫ কেজি+ ৩৫ কেজি+১৫ কেজি+৫কেজি+১কেজি+১কেজি+২কেজি+৬কেজি=১০০ কেজি.
ষাঁড় গরুর খাদ্য তালিকা
আমরা সাধারনত ষাঁড় গরু পালন করি থাকি দুটি উদ্ধেশ্য একটি হলো প্রজননের জন্য অন্যটি হলো মোটাতাজা করে গরু
বিক্রি করার জন্য । আর আমরা যখন ষাঁড় গরুকে খাবার প্রদান করবো তখন আমাদের উদ্দেশ্যকে মাথায় রেখেই খাবার
প্রদান করতে হবে। তানাহলে আমরা লাভবান হতে পারবোনা। নিচে ষাঁড় গরুর খাদ্য তালিকা প্রদান করা হলো।
গরুর যদি লাইভ ওয়েট হয় ৩০০ কেজি তাহলে নিচের ছক মোতাবেক খাবার প্রদান করতে হবে তবেই আপনি আশানুরুপ
ফল পাবেন
ছোবড়/ঘাস জাতীয় খাবার:
- ধানের খড়- ৩-৪ কেজি।
- কাঁচা ঘাস-২০ কেজি।
গরুর দানাদার খাবার তৈরির নিয়ম :
- ভূট্টা ভাঙ্গা-৫০০গ্রাম হরে।
- ধানের কুড়া-৫০০ গ্রাম হারে।
- গমের ভূষি-৪০০ গ্রাম।
- সয়ামিল-২০০ গ্রাম।
- সরিষার খৈল-১০০ গ্রাম।
- সয়ামিল-১০০ গ্রাম।
- ডালের ভূষি-২০০ গ্রাম।
- ফিস মিল-৫গ্রাম।
- ভালমানের ডিসিপি ভিটামিন-৫ গ্রাম। এছাড়াও উইরিয়া মোলাসেস প্রতিদিন ২ থেকে তিন কেজি হারে প্রদান করলে ষাঁড় গরুর ভাল উৎপাদন পাওয়া যাবে। আর আমরা যদি প্রজননের জন্য ষাঁড় পালন করে থাকি তাহলে উক্ত খাবার তালিকায় শুধু ছোলার ডাল/ছোলা ১০০ গ্রাম হারে যোগ করতে হবে।
গরুর খাবার তালিকা
আপনার গভীর ওজন যদি হয় লাইভ ওয়েট ১০০ কেজি তাহলে নিম্নোক্ত হরে আপনার গভীকে খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন।
আসুন আমরা একটি তালিকার মাধ্যমে গভী গরুর প্রতিবারের খাদ্য তালিকা প্রদান করি।
ছোবড়া/আঁশ জাতীয় খাবার:
- ধানের খড়-২ থেকে ৩ কেজি হারে প্রদান করতে হবে।
- কাচাঁ ঘাস প্রদান করতে হবে-৫ কেজি হারে।
গরুর ফিড তৈরির উপাদান :
- গমের ভূষি দিতে হবে খাবারের -৫০ ভাগ।
- ধানের কুড়া-২০ খাবারের -২০ ভাগ।
- খেসারি ডালে ভূষি-১৫ ভাগ।
- যেকোন প্রকারের খৈল ( তিলের খৈল গাভীগরুর জন্য উত্তম) -১০ ভাগ হরে প্রদান করতে হবে।
- খনিজ লবন-১ ভাগ হরে ।
- ভালমানের ডিসিপি ভিটামিন -৫ গ্রাম হারে।
- সায়ামিল-২ ভাগ হারে।
গভী গরুর জন্য প্রথম ১ কেজি দুধের জন্য তিন কেজি এবং পরবর্তী তিন কেজি দুধের জন্য ১ কেজি হারে দানাদার খাবার প্রদান করতে হবে। আর আপনি যদি এভাবে গভী গরুকে খাবার খাওয়াতে থাকেন তাহলে আপনার গাভীর দুধ উৎপাদন অনেক বৃৃৃদ্ধি পাবে।
দুধের গরুর খাবার তালিকা
গাভী/বকনা গরু যখন গর্ভবতী হয় তখন পেটের বাচ্ছা এবং গভীর শরীর সুস্থ্য থাকার জন্য সুষম খাবার খুবই প্রয়োজন।
গাভীকে প্রয়োজনীয় সুষম খাবার না দিলে পেটের বাচ্চা এবং পরবর্তীতে দুধ উৎপাদন ভালভাবে হবেনা । তাই একটি
গর্ভবতী গাভীকে নিম্নোক্ত পরিমানে ছোবড়া /আঁশ জাতীয় এবং দানাদার জাতীয় খাবার প্রদান করলে বাচ্চ সুস্থ্য সবল হবে
এবং বাচ্চা প্রসবের পর দুধ উৎপাদনও বেশি পরিমানে হবে।
ছোবড়া /আঁশ জাতিয় খাবার:
একটি গর্ভবতী গাভীকে প্রতিদিন ধানের খড় খাওয়াতে হবে ৩ কেজি এবং তার সাথে সবুজ ঘাস খাওয়াতে হবে ২০ কেজি
পরিমান।
দানাদার জাতীয় খাবার:
- গমের ভূষি ১ কেজি।
- ধানের কুড়া-৫০০ গ্রাম।
- খেসারির ভূষি-২০০ গ্রাম।
- ভূট্টা ভাঙ্গা-৫০০ গ্রাম।
- সয়াবিন-১০০ গ্রাম।
- তিলের খৈল-৫০ গ্রাম।
- চিটাগুর-১০০ গ্রাম।
- খনিজ লবন-৫০ গ্রাম।
- কোন ভাল কম্পানির ডিবি + ভিটামিন-১০ গ্রাম হারে প্রতিদিন খাওয়াতে হবে।
গরুর খাদ্য ব্যাবস্থাপনা বকনা গরুর খাদ্য তালিকা
পরবর্তীতে ভাল মা গরু পাবার জন্য বকনা বাছুরের পরিচর্যার মধ্যে অন্যতম হলো বকনা বাছুরের খদ্য ।আমরা যদি সঠিক
মাত্রায় বকনা বাছুরকে খাবার প্রদান না করি তাহলে বকনা বাছুর সুস্থ্যসবল ভাবে বেড়ে উঠবেনা এবং গর্ভ ধারন করবেনা।
তাই নিম্নোক্ত তালিকা মোতাবেক খাবার প্রদান করলে একদিকে যেমন আপনার বকনা বাছুর সঠিক সময়ে গর্ভবতী হবে
অন্যদিকে সুস্থ্যসবল থাকবে। নিম্নোক্ত বকনা বাছুরের খাদ্য তালিকা প্রদান করা হলো
আঁশ জাতীয় খাবার:
একটি সুস্থ্য সবল বকনা বাছুরকে দৈনিক ২ কেজি খড় এবং ১০ কেজি সবুজ ঘাস খওয়াতে হবে। কারন ঘাস ছাড়া গরু
পালন কল্পনা করা যায়না। গরুকে খড় খাওয়ানো প্রয়োজন কারণ জাবর কাটা প্রাণীর হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য খড় খাওয়ানো
প্রয়োজন। আসুন নিম্নােক্ত তালিকা মোতাবেক আমরা বারন্ত বকনা বাছুকে খাবার প্রদান করি।
- গমের ভূষি-৫০ কিলোগ্রাম।
- ভূট্টা ভাঙ্গা-১০ কিলোগ্রাম।
- চাওলের কুড়া-১৫ কিলোগ্রাম।
- খেসারি কলাই ছোলা-১৫ কিলোগ্রাম।
- সয়ামিল-১০ কিলোগ্রাম।
- ডিবি ভিটামিন-১ কিলোগ্রাম।
- আয়োডিন যুক্ত লবন-১ কিলোগ্রাম।
গরুর খাদ্য ব্যাবস্থাপনা বকনা গরুর খাদ্য তালিকা
বাচ্চা গরুকে বলা হয় আগামি প্রজন্মের মা বা বাবা তাই বাছুর গরুর সুষম খাদ্য প্রদান করা একন্ত অপরিহার্য বিষয়। আসুন
বাছুর গরু খাদ্য তালিকায় কি কি থাকতে হবে তা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো।
এই গরুকে প্রতিদিন ইউরিয় মোলাসেস মিশ্রিত খড় দিতে হবে ২ থেকে ৩ তিন কেজি। দানাদার খাবার দিতে হবে ২ থেকে
২.৫ কেজি । তবে খেয়াল রাখতে হবে দানাদার খাবারে যেন খাদ্য উপাদান সবগুলোই ঠিক ঠাক থাকে।
গরুর খাদ্য ব্যাবস্থাপনা গরুর জন্য ইউএমএস তৈরী
আমরা যার গরুর খাদ্য তালিকায় একটু বেশি প্রটিন যুক্ত করতে চাই বা খাবার খরচ কমাতে চাই তাদের জন্য ইউ.এম. এস
হচ্ছে অন্যতম। আসুন গরুকে খাওয়ানের জন্য কিভাবে ইউ.এম. এস তৈরী করতে হয় তা বর্ণনা করি।
ইউ.এম. এস তৈরী পদ্ধিতি :
আমরা এখানেে এক একক হিসেবে আলোচনা করবো । আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কম বা বেশি তৈরী করেনিবেন শুধু অনুপাত ঠিক রাখবেন।
- ধানের খড়-৩ কেজি।
- চিটাগুর/রাফ-১/২ কেজি।
- পানি-২.৫ থেকে ৩ লিটার।
- ইউরিয়া সার-১০০ গ্রাম।
- প্লাষ্টিক কাগজ- ৫ গজ।
প্রথমে ধানের খড় ২ থেকে ৩ ইঞ্চি করে কেটে প্লাষ্টিক কাগজে ছড়িয়ে নিতে হবে। তার পরে চিটাগুর বা রাফ পানির সাথে
ভালভাবে মিশিয়ে নিয়ে তার সাথে সার ভালভাবে মিশাতে হবে। তার পর প্লষ্টিক কগজ ভালভাবে মুড়িয়ে ১২ ঘন্টা রাখতে
হবে। ১২ ঘন্টা রাখার পর ১ থেকে ২ ঘন্টা মুখ খোলা রাখার পর সেই খড় গরুকে খাওয়াতে পারবেন। একবার এইভাবে
ইউ.এম. এস বানানোর পর ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গরুকে খাওয়াতে পারবেন।
(আপনি যদি কৃষি বিষয়ে ভিডিও দেখতে চান তাহলে আমাদের এই চ্যানেলে ক্লিক করতে পারেন। কারনে এখানে প্রতিনিয়ত
আমরা কৃষি বিষয়ক আপডেট ভিডিও দিয়ে থাকি।)
গরুর খাদ্য ব্যাবস্থাপনা বিষয়ে আপনাদের যদি আরোকিছু জানার দরকার থাকে তাহলে আমাকে লিখতে পারেন। আমরা
আপনার লেখার ভিত্তিতে পরবর্তীতে উত্তর প্রদান করবো। তাছাড়াও আপনার যদি অন্য কোন বিষয়ে জানার আগ্রহ থাকে
তাহলে আমাদের লিখতে পারেন। আপনার চাহিদা অনুযায়ী আমরা লিখবে। আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের কাম্য ।
গরু পালন বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের অন্যান্য বিষয় পড়তে পারেন।
১. গরু পালন A to Z .
No Responses