24 Favor

Tips and Tricks
Menu
  • Home
  • Advertise
  • Visa Tips
  • Education
  • Greetings
  • Tips & Tricks
  • English

Home » মানবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি কবিতা স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন

Gradings

মানবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি কবিতা স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন

24 Favor February 12, 2024

মানবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি : মানুষ হিসেবে জন্ম নিলেই মানবতা অর্জন করা যায় না। মানবতা হচ্ছে মানুষের অনেক

বড় একটি গুন। এই গুণের অধিকারী আমরা সবাই হতে পারিনা। অনেক সময় কেউ কেউ পারিবারিকভাবে জন্মসূত্রে

মানবতার গুনটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে ।আবার অনেক সময় আমরা এই গুনটি অর্জন করে নিতে পারি। সাধারণত বিভিন্ন

মানবিক কাজের মাধ্যমে আমরা এই গুণগুলোকে অর্জন করে নিতে পারি। মানব হিসেবে জন্ম নিয়ে যদি মানবিকতা না

থাকে তাহলে আমাদের  মানব জনম বৃথা। আজকে এই মানবতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। যাতে করে আমাদের

কাজে আচার আচরণে কথাবার্তায় মধ্যে মানবিকতা প্রকাশ পায়। তাই নিজের মধ্যে এই গুনটি অর্জন করতে প্রথম থেকে

শেষ পর্যন্ত মানবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি  লেখাটি পড়ুন । দেখবেন আপনা আপনি আপনার মধ্যে মানবতার গুনটি

অর্জন হয়ে গেছে। আর এই সম্পর্কে এখানে অনেক গুলো স্ট্যাটাস, উক্তি ও কবিতা দেয়া হলো যেগুলো প[ড়লে আপনার

ভালো লাগবে। একই সাথে এগুলো শেয়ার করতে পারবেন বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। আপনারা বন্ধু-বান্ধবের সাথে।

মানবতা কাকে বলে?

পশুত্বর বিপরিত হচ্ছে মানবতা। যখন আপনার মন অন্যর দুঃখে, সুখে আপনার মনেও কষ্ট পান তখন তাকে মানবতা

বলে। অন্যভাবে বলতে গেলে একজন মানুষ যখন তার কর্মে আচার আচরনে কথা বার্তায় মানুষের উপকার বা কষ্ট না পায়

এই ধরনের ব্যবহা করা মানুষের গুনাবলীকে মানবতা বলে। ইসলামি আচার রীতি অনুযায়ী  মানবতা ও মানুষের কল্যানে

ইসলামী শিক্ষা ইসলাম ধর্মের প্রধান গ্রন্থ কুরআন শরীফের অনেক আয়াতে এই মানবতা সম্পর্কে বলা হয়েছে। তাছাড়াও

হাদিস শরীফেও মানবতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ইসালামে বলা হয়েছে মানুষের নৈতিক গুণাবলী ও ভাল কর্ম

মানুষের মর্যাদা আরো বৃদ্ধি করে। আর তাই এখানে অনেক বার মাতাপিতার সেবা করা , প্রতিবেশির সেবা করা সহ সকলক

মানব জাতীর উন্নয়নে কাজ করার কথা বলা হয়েছে। আর যার মধ্যে মানব জাতীর ভাল করার মানষিকতা আছে তাকেই মানবতা বলে।

মানবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

ইসলাম দেখিয়ে দিয়েছে মানবতা কাকে বলে । ইসলাম ধর্মের প্রথম  শিক্ষাই হচ্ছে মানবতা কারন ইসলাম মানেই শান্তি আর

ইসলামা ধর্ম মানেই শান্তির ধর্ম। এই ধর্মের প্রধান গ্রন্থ হচ্ছে আলকুরআন আর তার পরেই হচ্ছে হদীস গ্রন্থ যে খানে

মানবতা সম্পর্কে অসংখ্য আয়াত বা হাদীস আছে। তাই এখানেও আজ মানবতা নিয়ে  ইসলামিক কিছু উক্তি দিব যে গুলো

আপনার খুবই ভাল লাগবে এবং এখান থেকে আপনি মানবতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

সূরা আল ইমরানের আয়াত নাম্বার ১১০ এ মহান আল্লাহ তায়ালা মানবজাতির পরিচয় এভাবে তুলে ধরেছেন, তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি, মানুষের কল্যাণের জন্য তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে।

কুরআনের পরেই যে গন্থ্যটির ১০০ ভাগ গ্রহণ যোগ্য সেখানে হাদিস নং ১২ তে বলা হয়েছে – অভুক্ত ব্যক্তিকে আহার্য দেয়ার ফজিলত বলতে গিয়ে রাসূল (সা.) বলেছেন, মানুষের কল্যাণ-সংশ্লিষ্ট যত কাজ আছে, তার মধ্যে সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম হচ্ছে দরিদ্র ও ক্ষুধার্তকে খাবার দান করা।

তিরমিজি শরীফের কে হাদিীসে বলা হয়েছে – রাসূল (সা.) আরও বলেছেন, ‘কোনো বান্দা যতক্ষণ তার ভাইয়ের সাহায্যরত থাকে, আল্লাহ তায়ালাও ততোক্ষণ তাকে সাহায্য করতে থাকেন।

মানবতার সবক শেখাতে গিয়ে রাসূল (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে জিজ্ঞেস করবেন, আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তুমি আমাকে আহার্য দাওনি। আমি তৃষ্ণার্ত ছিলাম, তুমি আমাকে পানি দাওনি। আমি অসুখে ভুগছিলাম, তুমি আমার সেবা করনি।

বান্দা তখন অবাক হয়ে বলবে, হে আমার প্রতিপালক, তুমি যে অভাবমুক্ত, তুমি তো খাও না, পান কর না, তুমি কীভাবে ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত ও অসুস্থ হতে পার?

আল্লাহ তায়ালা তখন প্রতিউত্তরে বলবেন, আমার অমুক বান্দা যে ক্ষুধার্ত হয়ে তোমার দুয়ারে হাজির হয়েছিল, তুমি তো তাকে খাবার দাওনি, তাকে দিলে আমাকে দেয়া হতো। পিপাসার্তকে তুমি পানি পান করাওনি, তাকে পানি দিলে আমাকে দেয়া হতো।

রোগশোকে ভোগা ব্যক্তি কষ্টে ছটফট করেত, তার সেবা করলে আমাকে সেবা করা হতো, তুমি কী এটা জানতে না?

পবিত্র কোরআনের বহু জায়গায় মহান আল্লাহ তায়ালা গরীব, অসহায়, দিনমজুর ও মিসকিনদের খাবার দান করার কথা বলেছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি তাকে দুটি পথ প্রদর্শন করেছি। অতঃপর সে ধর্মের ঘাঁটিতে প্রবেশ করেনি।

আপনি জানেন, সে ঘাঁটি কী? তা হচ্ছে দাসমুক্ত করা কিংবা দুর্যোগ ও সঙ্কটের দিনে এতিম আত্মীয়স্বজন ও ধুলো-ধূসরিত মিসকীনদের অন্নদান করা।’ (সূরা বালাদ, আয়াত : ১০-১৬)’

ইসলাম আল্লাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস স্থাপনের কথা যেমন বলে, তেমন বলে মানব সেবার কথাও।

রাসূল (সা.) বলেন, সমস্ত মাখলুক আল্লাহ তায়ালার পরিবারের মতো, আর তোমাদের মধ্যে তারাই আল্লাহর কাছে বেশি পছন্দনীয়, যারা তাঁর পরিবারের প্রতি বেশি দয়াশীল।

আল্লাহ তায়ালা বলেন, পূর্ব ও পশ্চিমে মুখ ফেরানোতে কোনো পুণ্য নেই; পুণ্য আছে আল্লাহ, পরকাল, ফেরেশতাগণ, সমস্ত কিতাব ও নবীদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করলে এবং আল্লাহ তায়ালাকে ভালোবেসে আত্মীয়-স্বজন, পিতৃহীন, অভাবগ্রস্ত, মুসাফির, সাহায্য প্রার্থীদের ও দাসমুক্তির জন্য অর্থ দান করলে, নামাজ কায়েম করলে, জাকাত প্রদান করলে, প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা রক্ষা করলে, অর্থ সংকটে, দুঃখ-কষ্ট ও যুদ্ধ-সংকটে ধৈর্য ধারণ করলে। (মূলত) এরাই হল সত্যপরায়ণ (এবং) এরাই হল আল্লাহভীরু। (সূরা : বাকারা, আয়াত : ১৭৭)

মানব সেবায় আল্লাহর রাসূলের সাহাবিদের দৃষ্টান্তও কম নয়। নিজেরা অভুক্ত থেকে তারা অন্যদের খাওয়াতেন। একবার আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর কাছে এসে নিজের ক্ষুধার কথা জানালে তিনি বললেন, তোমাদের মধ্যে কেউ কি আজ রাতে তাকে খাওয়াতে পারবে?

তখন এক আনসারী সাহাবী বললেন, আমি খাওয়াব। সাহাবির নিজের ঘরেই ছিল খাবার সঙ্কট। একজন খেতে পারে এতটুকু খাবারই কেবল অবশিষ্ট ছিল।

তবুও তিনি লোকটিকে তার বাসায় নিয়ে গেলেন এবং স্ত্রীকে বললেন,এই লোক নবীজী (সা.)-এর মেহমান। আমাদের সাধ্যমতো তাকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে। স্ত্রী বলল, ঘরে যা খাবার আছে তাতো যথেষ্ট পরিমাণম নয়! তাছাড়া বাচ্চারাও ক্ষুধার্ত।

স্ত্রীর কথা শুনে সাহাবি বললেন,বাচ্চাদের না খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে দাও। আমি মেহমান নিয়ে খেতে বসলে তুমি ঘরের বাতি নিভিয়ে দেবে। যেন মেহমান আমি খেলাম কি খেলাম না তা বুঝতে না পারে।

পৃথিবীর বুকে মানবতার এরচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত আর হতে পারে না।

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) যখনই খাবার খেতেন, সঙ্গে একজনকে নিয়ে খেতেন। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা তার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেছেন, আর তারা আল্লাহকে ভালোবেসে খাদ্য দান করে মিসকিন, এতিম ও বন্দিদের। তারা বলে, শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমরা তোমাদের খাদ্য দান করেছি, তোমাদের কাছে আমরা এর জন্য কোনো বিনিময় চাই না এবং কোনো কৃতজ্ঞতাও না।’ (সূরা : দাহর, আয়াত : ৮-৯)

প্রিয় পাঠক, আজ আমাদের আশপাশে কত অভুক্ত, কত অসহায়, কত দরিদ্র, কত দিনমজুর, কত বৃদ্ধ, কত কৃষকরা হাহাকার করছে। রোদন করছে।

তারা যখন কাজ করার সুযোগ পেত, তখনই তো পরিবার নিয়ে দিনাতিপাত করা তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে যেত। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তাদের পিঠ আজ দেয়ালের সঙ্গে ঠেকে গেছে। জীবন-মরণের সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে তারা । অভুক্ত-অনাহারে মৃত্যুর প্রহর গোনা ছাড়া তাদের কোনো গত্যন্তর নেই ।

আজ তাদের পাশে দাঁড়ানো, দু’বেলা খাবারের ব্যবস্থা করে দেয়া, আমাদের নৈতিক দায়িত্ব! মুক্তির ধর্ম ইসলাম আমাদের এই শিক্ষাই দেয়!

মানবতা নিয়ে উক্তি

আমরা সবাই মুখে বললেও যে আমরা অনেক মানবিক কিন্তু আমাদের কাজে কর্মে কথা বলতে সেই মানবিকতা প্রকাশ পায়

না অনেক সময় আমরা নিজের মনের অজান্তেই নিজের পোশাক থেকে ব্যবহার করি থেকে অন্যের সাথে আচার-আচরণে

আর তখনই বোঝা যায় যে আপনার মধ্যে মানবতা কতটুকু আছে । আজ এখানে মানবতা নিয়ে বেশ কিছু উক্তি দিব যে

গুলো আপনার খুবই ভাল লাগবে। আর তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল এই উক্তি গুলো শেয়ার করবেন সবার সাথে।

মানবতা নিয়ে কবিতা

আমাদের মানবতাকে প্রকাশ করার জন্য অনেক সময় আমরা অনেক বিষয় দিয়ে প্রকাশ করে থাকি। তাই কবিতার মাধ্যমে

মানবিকতা প্রকাশ করা হচ্ছে অন্যতম। এখানে আনকমন একটি কবিতা দিব যেটা দিয়ে মানবতা প্রকাশ করা হবে। যদি

আপনাদের কাছে এই কবিতাটি ভারলাগে তবে আপনি শেয়ার করতে পারেন বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। নিচে

আন কমন একটি কবিতা প্রদান করা হলো।

মানবিকতা
কথা কাজে থাকে যেন তোমার অনেক মিল
তোমার কথায় কেহ যেন পায়না মনে কষ্ট।
তোমার দেয়া একটু কষ্ট হতে পারে কারো জীবন
ব্যাথাময় হয়ে যেতে পারে জীবন হবে নষ্ট।
পরের সুখে হাস তুমি পরের দুঃখে কষ্ট পাও
তাই বলি পরের উপকারে নিজেকে কাঁদাও।
পরের সুখে সুখি ভাব মনকে কর শক্ত।
তবেই হবে তোমার মানবতা মানুষ হবে
তোমার অনেক বেশি ভক্ত।
হাজার বছর রাখবে মনে মানুষ তোমায়
ভালোবেসে করে স্মরণ।
যদি তুমি দুনিয়া থেকে চলে যাও
হয়ে তোমার চির বিদায় মরণ।

মানবতার ফেরিওয়ালা নিয়ে উক্তি

পৃথিবীতে মানুষের কল্যানে অনেক মানুষ কাজ করেছে। তাদের মধ্যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সোঃ) হচ্ছে

অন্যতম। এছাড়াও মাদার তেরেসা সহ আরো অনেক মানুষ আছে যারা সারা জীবন মানুষের কল্যানে কাজ করেছে। আর

তারা যুগে যুগে দিয়ে গেছে বিভিন্ন উক্তি । তাদের দেয়া উক্তি গুলো আজ আমাদের জীবনের অদর্শ হিসেবে বেছে নিয়েছি।

আজ সেই উক্তি গুলো থেকে বাছাই করা কিছু উক্তি এখানে দিব যে গুলো পড়লে আপনাদের অনেক ভাললাগবে।

মানবতার ফেরিওয়ালা মাদার তেরেসা নিম্নোক্ত উক্তি গুলো দিয়েছেন :

  1. অনেক সময় আমাদের সবার পক্ষে মহৎ কাজ করা সম্ভব হয়না। কিন্তু আমরা যদি চাই তবে আমাদের ভালবাসা দিয়ে ছোট ছোট কাজ করতে পারি।
  2. পৃথিবীতে সবচেয়ে নির্মম দীনতা হলো একাকীত্ব এবং ভালোবাসা না পাওয়ার অনুভূতি।
  3. প্রতিটা মানুষের শান্তির শুরু হয় তার হাঁসির মাধ্যমে।
  4. আমারা কতটা দান করতে পেরেছি তার চেয়ে মূখ্য বিষয় হলো সেখানে আমাদের কতটা ভালোবাসা ছিল।
  5.  মানুষের পেটের ক্ষুদার চেয়েও ভালোবাসার ক্ষুদা নিবারণ করা সবচেয়ে কঠিন।
  6. অনেক সময় আমি এমন কিছু করতে পারি যা আপনি করতে পারেন না। আবার আপনি এমন কিছু করতে পারেন যা আমি কখনো করতে পারব না। তবে যদি আমরা সবাই এক সাথে কিছু করি তবে অসাধারণ কিছু করে ফেলতে পারি।
  7. আমাদের যে জীবন আপরের জন্য নয় , সে জীবনকে জীবন বলা যায় না।
  8. যদি কোন কাজের মধ্যে ভালোবাসা না থাকে তবে সেটা করা হলো দাসত্ব।
  9. সংথ্যা নিয়ে কখনো দুশ্চিন্তা করতে নাই । প্রতিবার একজন মানুষকে সাহায্য করুন এবং পারলে তা সবসময় পাশের মানুষটা দিয়েই শুরু করুন।

মানবতা নিয়ে ক্যাপশন

অনেক সময় অল্প কথায় মানবতাকে প্রকাশ করার জন্য আমরা ক্যাপশন ব্যবহার করে থাকে। আর এই ক্যাপশন গুলো

অনেক সময় আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম্রেও শেয়ার করে থাকি। আজ এখানে বাছাই করা কিছু মানবতা বিষয়ক

ক্যাপশন দিব যে গুলো আপনার খুব ভাল লাগবে। আর আপনি ইচ্ছে করলে এগুলো আপনি শেয়ার করতে পারবেন বিভিন্ন

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও।

যদি পারে তবে মানুষের উপকার করে যাও।
আর যদি তা না পারো তবে তুমি মানুষ নও তা 
আজকে আমাদের কাছ থেকে জেনে যাও।

যদি মানুষের জন্য কিছু করতেই না পারো।
তবে তবে তুমার মানুষ জীব বৃথা।

যারা মানুষের উপকারের জন্য কাজ করে
তারা কোন কিছু পাওয়ার আশায় করে না।

প্রতিটি মানুষের উচিৎ প্রতিদিন
একজনের হলেও উপকার করা।

যারা মানুষের উপকার করে বেড়ায় 
তাদের বিপদে আল্লাহ নিজেই সাহায্য করে থাকে।

কাওকে আঘাত দিয়ে নয়
ভালোবাসা দিয়ে প্রতিশোধ নিতে হয়।

তুমি যতটুকু মানুষের জন্য করবে 
ঠিক ততটুকুউ তুমি ফিরত পাবে।

কারো দুঃখে কখনো হেঁসোনা
কারণ তোমার দুঃখও একদিন আসবে।

শেষ বিচারে আল্লাহ তোমার প্রতিটা 
ভালকাজের প্রতিদান দিবে।

মানবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি এর শেষ কথা

আশা করি আমাদের মানবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি  এই লেখাটি আপনাদের অনেক ভাললেগেছে। আমার এই লেখে

নিয়ে যদি কোন প্রকার মন্তব্য থাকে তবে আপনি লিখতে পারেন আমাদের কমেন্স সেকশনে। আমাদের সাইটে আরো

অনেক বিষয় নিয়ে লেখা আছে যে বিষয়গুলো আপনাদের অনেক ভাল লাগবে। তাই যদি সেই বিষয় গুলো পড়তে চান তবে

। আমাদের সাইটি ভিজিট করুন আর দেখে নিতে পারেন সকল প্রয়োজনীয় বিষয়ে তথ্য। আজকের মত এখানেই বিদায় ।

ভালথাববেন সুস্থ্য থাকবেন । আল্লাহ হাফেজ।

আরো যে বিষয় গুলো পড়তে পাড়েন:

১. বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যাওয়ার উপায়।

২. রোমানিয়া থেকে টাকা পাঠানোর উপায়।

৩. রোমানিয়ার ১ টাকা বাংলাদেমের কত টাকা?

Share
Tweet
Email
Prev Article
Next Article

Related Articles

নীরবতা নিয়ে উক্তি , কবিতা – nirobota niye ukti
নীরবতা নিয়ে উক্তি: নীরবতা থাকাটা হল একটি উন্নত চরিত্রের বৈশিষ্ট্য। …

নীরবতা নিয়ে উক্তি , কবিতা – nirobota niye ukti

চোখ নিয়ে কবিতা স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও ছন্দ
চোখ নিয়ে কবিতা : গানের ভাষায় বলতে গেলে চোখ যে …

চোখ নিয়ে কবিতা স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও ছন্দ

About The Author

24 Favor

No Responses

  1. Pingback: ধন্যবাদ জানানোর উক্তি এস এম এস কবিতা ও উপায়
    September 14, 2022

Leave a Reply Cancel Reply

Search

Archives

  • February 2025
  • September 2024
  • August 2024
  • March 2024
  • February 2024

Meta

  • Log in

24 Favor

Tips and Tricks
Copyright © 2025 24 Favor

Ad Blocker Detected

Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please consider supporting us by disabling your ad blocker.

Refresh