মানুষ সুখে আছেন না দুঃখে আছেন তার বড় প্রমান হলো তার মুখের হাঁসি। প্রতিটা মানুষ চায় তার জীবন সুখের হোক। কিন্তু দুনিয়ার সকল অসুবিধার কারনে মানুষের জীবন হয়ে
উঠে খু্বই কষ্ট্যকর। আর তার মুখের হাঁসি হয়ে যায় মলিন। তার মুখে আর আগের মত আনন্দ থাকেনা।আর তাই আমাদের উচিৎ কিভাবে আমাদের জীবনকে আরো সুন্দর ও
হাঁসিময় করা যায় সেই বিষয়ে সচেতন হয়ে কাজ করা। আর সেই উদ্দেশ্যকে সফল করার জন্য বিশ্ব হাঁসি দিবস পালন করা হয়। নিম্নে সেই সম্পকে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
বিশ্ব হাসি দিবস কবে world smile day
আমাদের মুখের হাঁসিকে অক্ষুন্ন রাখতে প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রবিবারে পালন করা হয় এই দিনটি। প্রথস ১৯৯৮ সালের মে মাসের ১০ তারিখে মুম্বাইতে প্রথম বারের মত
বিশ্বব্যাপী হাস্যযোগ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ডঃ মদন কাটারীয়া এই দিবস উৎযাপন করেছিলেন।
বিশ্ব হাসি দিবস পালনের উদ্দেশ্য
অফিসিয়াল ফিডব্যাক হাইপোথিসিস ধারণা অনুসারে একজন মানুষ মুখের অভিব্যক্তি তার আবেগকে প্রভাবিত করতে পারে। এই দিবসের আসল উদ্দেশ্য হল হাসির মাধ্যমে সবার
মাধ্যমে ভ্রাতৃত্ব এবং বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং মিলেমিশে সবার সাথে বসবাস করার মানসিকতা তৈরী করা। আর এই দিনটি সাধারণত উন্মক্ত স্থানে সবার সামনে হাসির
মাধ্যমে পালন করতে হয়।
বিশ্ব হাসি দিবস কিভাবে পালন করা হয়
এই দিনটিতে সাধারণত লাফটার ক্লাবের যারা সদস্য আছে তার একটি জনবহুল খোলা স্থানে জমা হথে থাকে।
আর সবাই যখন জমা হয় তখন এই দিনের উদ্দেশ্য এবং সরাদিনের
কাজের সূচি প্রকাশ করার পর। এই দিনের যে মূল কাজ শেই কাজটি শুরু করেন। আর
এই দিনের মূল কাজটি হলো এই দিনে সবার সাশনে মন খুলে হাসা। আর এই দিনের সবার
জন্য প্রর্থনা করা হয়। আর সেই সাথে ডাঃ কটারিয়ার রেখে যাওয়া বার্তা সবার সামনে পড়েন।
আর সবাই মনযোগ সহকারে তার এই বর্তাটি শুনেন।
বিশ্ব হাসি দিবস কবে শেষ কথা
সবার মুখে হাসি থাক। আর সবাই সুখে শান্তিতে থাক এই দিবসের মূল প্রতিপাদ্য হোক এই শ্লোগানটি।
আমরা চাই সবাই যেন পরিবার নিয়ে শান্তিতে থাকতে পারে। আসুন আমরা
সবাই যোগ দেই এই দিনটিকে আরো বেশি সফল করার জন্য। আমরাও চাই আরো
বেশি দেশ এই দিনটি সবগুলো দেশেই ছড়িয়ে পড়ুক। সবাইকে ধন্যবা জানিয়ে আজকের মত
এখানেই শেষ করছি। ভাল থাকুন সুখে থাকুন এই প্রত্যাশা নিয়ে আজকের মত । ধন্যবাদ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত লেখাটি পড়ার জন্য।
One comment
Pingback: চিন্তা দূর করার সহজ উপায় ও ঔষধ