আমরা প্রতিদিনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি। আর এখানে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হল ফেসবুক স্ট্যাটাস। অনেকেই ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস দিয়ে হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয়। চলুন আজকে বেশ কিছু মজার ফানি পোস্ট দিব, যা পোস্ট করে আপনিও হবেন সবার মজার মানুষ।
ফেসবুক ফানি স্ট্যাটাস কি?
ফেসবুকে প্রতিদিন আমরা যে বিভিন্ন পোস্ট দিয়ে থাকি, সেখানে বিভিন্ন পোস্ট থাকে । যেমন কিছু পোস্ট থাকে শিক্ষামূলক, কিছু থাকে সংবাদ উপস্থাপন, সামাজিক যোগাযোগ, ব্যক্তিগত, আর কিছু পোস্ট থাকে সবাই কে মজা দেওয়ার জন্য বা হাসানোর জন্য । আর এই বিনোদন দেওয়া পোষ্ট গুলোকে আমরা ফানি পোস্ট বলতে পারি । আর সেটা যদি ফেসবুকে তাহলে হয়ে যায় ফেসবুক ফানি স্ট্যাটাস।
ফানি স্ট্যাটাস:
অনেক কষ্ট করে আমার বন্ধু একটি মেয়ে পটালো
পরে গিয়ে দেখা গেলো ওটা আসলে হিজরা ছিল।
ফেসবুকের সকল বন্ধুকে দাওয়াত দিলাম
বাড়িতে থেকে খাবার এনে আমার বাড়ী খাবে।
দেখলাম কোন বন্ধুই বিপদে কাছে পাওয়া যায়না ।
সকালের আরামের ঘুম ভেঙ্গে নিজেরই পায়খানায় যেতে হয়।
ফেসবুকের সকল বন্ধুকে বলি আমাকে বিয়ে করানোর।
জন্য তানাহলে কচু গাছে ফাঁসি দিয়ে মারা যাবো।
গালের উপর মশা মাড়তে গিয়ে,
দেখি নিজের দাঁতই ফেলে দিলাম।
বন্দুরে টাকা ধার দিলাম
সে বলল বন্ধু তোর এই ঋণ-
কোনদিন শোধ করতে পারব না
সত্যি আজ ২৫ বছর হয়ে গেল
এখনও শোধ করে নাই ।
শিক্ষকঃ বলতো দেখি অক্সিজেন কবে আবিষ্কার হয়েছে?
ছাত্র বলল জানিনাস্যার।
তখন স্যার বলল ১৭৭৩ সালে ।
ছাত্র বলল বাচলাম স্যার আগে জন্ম হয়নি।
মা বল্ল বেশি মোবাইল চালালে খবর আছে।
তাই বুুদ্ধি করে একটি মোবাইল সবসময় চালাই।
আজ চিন্তা করালাম আর ফেসবুক চালাবোনা
এর থেকে ভাল একটা বিয়ে করে একটা ফেস সামনে রেখে দিব।
অযথাই সারাদিন ঘাটাঘাটি করলাম
সব দেখি ফেস কোন বুক নাই।
মার্ক জুকারবার্গ এমন একটা বুক বানাইছে
যেখানে কোন পড়ালেখা নাই।
প্রতিদিন রাত্রে লুঙ্গি পড়ে গুমাই।
কিন্তু সকালবেলায় লুঙ্গি থাকেনা
খোঁজাখুঁজির পরে দেখি লুঙ্গি গলায়।
আচ্ছা চিন্তা করুন তো
মশারি বানাইলো কিন্তু মশারির ভিতরে
ঢোকার রাস্তা ভানাইলো না কেন?
কঠিন একটা প্রশ্ন
বলুনতো সিঙ্গারার ভিতরে
আলু কেমনে যায়?
সবার কাছে প্রশ্ন এক মন তুলা বেশি ভার
নাকি ১ মন লোহা বেশি ভারী?
এই গ্রুপে এসে কেউ হাসবেন না।
কারণ আমাদের এই গ্রুপের এডমিন এর-
সামনের দাঁত ভাঙ্গা।
সে হাসতে পারেনা
তাই আমরা সবাই এই গ্রুপে
হাসিকে নিষেধ করেছি।
প্রেমিকাকে যে করেই হোক,
রক্ত দিয়ে চিঠি লিখতে হবে।
তাই উপায় না পেয়ে।
কিছু মশা মেরে সেই –
রক্ত দিয়ে চিঠি লিখে দিলাম।
জীবনে আর কাউকে প্রেম করতে বলব না।
বন্ধুকে অনুরোধ করে বলেছিলাম-
বন্ধু একটা প্রেম কর।
অবশেষে দেখি সে আমারই প্রেমিকাকে-
ভাগিয়ে নিয়ে প্রেম করছে।
আর আমাকে দোষ দিচ্ছে-
তুই আমাকে প্রেম করতে বাধ্য করছিস।
ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচার-
দেখে মনে করেছিলাম
তুমি একটা পরী।
এখন চেহারা দেখে গলায় দিতে ইচ্ছে দরি।
ইস কি যুগ পড়লো ভাই ?
ফেসবুকে এসে স্কুলের সব বই বাদ গেল।
সবাই শুধু ফেসবুক পড়ে।
মেয়ের বাবা ছেলের বাবাকে জিজ্ঞেস করল
আচ্ছা বলুনতো আপনার ছেলের আউট নলেজ কেমন
ছেলের বাবা মূর্খ তাই সে বুঝতে না পেরে
বললো ছোটবেলায় দেখেছি বেশ বড় সড় ছিল
এখন যেহেতু বড় হয়েছে অনেক বড় হওয়ার কথা।
হারিয়ে যাওয়া প্রেম
আর হারিয়ে যাওয়া কথা
কখনও ফিরে আসেনা।
শেষ কথা:
আপনাদের দেওয়া উৎসাহ আমাদেরকে আরো নতুন নতুন লেখা দিতে অনুপ্রাণিত করবে। তাই আমার লেখা কেমন হয়েছে আপনারা কমেন্ট সেকশনে গিয়ে লিখে আমাকে জানাবেন । আর আপনারা যদি আরো মজার মজার সব স্ট্যাটাস পেতে চান তাহলে আমাদের এই সাইটি ভিজিট করবেন । অ্রাপনারা যদি কোন বিষয় জানতে আগ্রহী থাকেন সেক্ষেত্রে আমাদেরকে জানাতে পারেন আমরা পরবর্তীতে সে বিষয়ে লিখব। ধন্যবাদ সবাইকে।
একই বিষয়:
আরো পড়ুন:
১. বৈশাখের ইতিহাস।
২. পহেলা বৈশাখের বিভিন্ন উৎসব।
৪. পহেলা বৈশাখের A to Z ধারনা।
One comment
Pingback: জীবনের কিছু বাস্তব কথা