কোষ্টকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় ও হোমিও ঔষধ

কোষ্টকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়- বর্তমানে কোষ্ঠকাঠিন্য বা পায়খানার সমস্যা কম বেশি সবারই হয়ে থাকে। অল্প

বয়স্ক কিংবা বেশি বয়সের কমবেশি সবারই এই ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। আর এই সমস্যাটি সাধারণত অনেক সময়

আমাদের খাওয়ার তারতম্যের কারণে সাময়িকভাবে হয় আবার অনেক সময় এ সমস্যাটি দেখা যায় দীর্ঘমেয়াদি। তাই

আমাদের সমস্যা অনুসারে আমাদের সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে। তবে আমরা একটু সচেতন হলেই খুব সহজেই

ঘরোয়া পদ্ধতিতে এই কষ্টকাঠিন্যর সমস্যাটি সমাধান করে নিতে পারি । এর জন্য আমাদের ডাক্তার বা কবিরাজের

প্রয়োজন হয়না । তাই আসুন এই সমস্যা থেকে কিভাবে সমাধান পেতে পারি, সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। যাতে

করে আমরা সবাই সুস্থ থাকতে পারি ডাক্তারের কাছে যাওয়া ছাড়াই। আর এ জন্য প্রয়োজন আপনার প্রথম থেকে শেষ

পর্যন্ত এই লেখাটির পড়া । এখানে আমি ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা যায় বিস্তারিত আলোচনা করব।

সূচিপত্র

পায়খানা কি?

পায়খানার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার আগে আমাদের জানা প্রয়োজন পায়খানা / মানব বিষ্ঠা কাকে বলে? তাই

এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো পায়খানা কাকে বলে? এর ইংরেজী নাম হচ্ছে Human faeces যার অর্থ

মল। সাধারণত মানুষের পেটের ভিতরে পচনতন্ত্রের কার্য সম্পাদন হওয়ার পর শরীরের প্রয়োজনীয় অংশ গ্রহনের পর বাকি

উচ্ছিষ্ট অংশ যা আমাদের পায়ু পথ দিয়ে বেড়িয়ে আসে। এটা সাধারণত অর্ধ কঠিন হয় । অনেকটা শ্লেষ্মা আবরণ দ্বারা

গঠিত।

কোষ্টকাঠিন্য হওয়ার কারণ

প্রতিনিয়ত আমরা এই ধরনের সমস্যার সন্মুখিন হয়ে থাকি। কিন্তু কি কারণে এই ধরনের অসুবিধা হয় তা আমরা না জানার

কারণে সেই গুলো থেকে বিরত থাকতে পারিন। যদি আমরা কারণ গুলো জানতে পারি তবে খুব সহজেই এই ধরনের সমস্যা

থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি। আর যে বিষয় গুলো সবথেকে বেশি দায়ি সে গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।

  • খাবার এর তালিকায় আঁশ বা ফল জাতীয় খাবার কম রাখা।
  • পানি কম খাওয়া। আমিষ জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া।
  • সময় মত খাবার না খাওয়া।
  • হোটেলের মসলা যুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া।
  • কায়িক পরিশ্রম করা।
  • নিয়ম মাফিক না খাওয়া।
  • দুশ্চিন্তা করা।
  • দীর্ঘদিন বিছানায় শুয়ে থাকা। ইত্যাদি।

কোষ্টকাঠিন্য হলে বুঝার উপায়

অনেক সময় আমরা বুঝতেই পারিনা যে আমাদের এই রোগটি হয়েছে। সাধারণত যখন নিচের সকল লক্ষণ দেখা যায় তখন

‍বুঝা যায়। বিশেষ করে শিশুরা সহজে বলতে না পারায় তাদের অবস্থা বেশি খারাপ হয়ে থাকে। যদি নিচের লক্ষণ সমূহ দেখা

যায় তবে বুঝতে হবে যে আপনার বা আপনার সন্তানের এই রোগটি হয়েছে।

  • অনেক সময় দেখা যাবে স্বাভাবিক এর চেয়ে অনেক কম পরিমাণ মলত্যাগ হয়েছে।
  • পায়খানা শক্ত হয়ে যাওয়া। পায়খানা করতে কষ্ট্য হওয়া।
  • পায়খানা করতে অধিক চাপের দরকার হওয়া।
  • মলদ্বার দিয়ে রক্ত পড়া। মলদ্বারে ব্যথার অনুভূতি হওয়া।
  • পেট ফুলে যাওয়া। পায়খানার চাপ অনুভূত হওয়ার পরেও পায়খানা না হওয়া।
  • অধিক সময় নিয়ে পয়খানা করার পরেও পায়খানা পরিস্কার না হওয়া।

কোষ্টকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় কি?

যদি আপনার সমস্যাটি খুব অল্প আকারে দেখা যায় অথবা আপনি চাচ্ছেন এই ধরনের সমস্যা যেন আপনার শরীরের দেখা

না দেয় তার জন্য আপনি আপনার খাদ্য আবাসে কয়েকটি খাবার যোগ করলেই এই ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে

পারেন অথবা দূরে থাকতে পারেন এই ধরনের সমস্যা থেকে তাই যে সকল খাবার আমাদের কষ্টোকাঠিনো দূর করতে

সহায়তা করে বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে দেয় না সে সকল খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল আপনার সুবিধামতো

খাবার গ্রহণ করে আপনি সুস্থ থাকতে পারেন।

কোষ্টকাঠিন্য দূর করতে সবজি খেতে হবে

আমরা জানি শাক সবজিতে রয়েছে প্রচুর আঁশ জাতীয় খাদ্য উপাদান, এবং শাকসবজি শরীরের অভ্যন্তরে খুব সহজে পচন

প্রক্রিয়া সংঘটিত করত পারে। আর তাই আমরা যদি ভাতের সাথে পরিমণ মত শাকসবজির খাই তাহলে এই ধরনের সমস্যা

কম হবে। অনেক সময় দেখা যায় আমরা সাধারণত ভাতের সাথে মাছ অথবা মাংস বেশি খেয়ে থাকি যার ফলে আমাদের

পেটে সমস্যা দেখা যায়। কিন্তু আমরা যদি  শাকসবজি বেশি খাই তাহলে আমাদের পেটে সমস্যা হয়না পচন ক্রিয়া খুব

সহজে সংগঠিত হতে পারে। আর তাই কষ্টকাঠিন্য দূর করতে আমাদের সবজি বেশি পরিমাণ খেতে হবে। এক গবেষণায়

দেখা গেছে জাপানের লোকজন শাকসবজি বেশি হওয়ার কারণে তাদের গড় আয়ু অনেক বেশি।

কোষ্টকাঠিন্য দূর করতে লেবু খাওয়া

লেবুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি। যাদের এই ধরনের সমস্যা হয় তারা যদি ১ গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবুর অর্ধেক নিয়ে

পারলে সাথে ১ চা-চামচ মধূ নিলে আরা ভাল হয় আর এই দ্রব্য গুলো ভালভাবে মিশিয়ে তা সকাল বেলা ও আরো বেশি

উপকার পেতে রাত্রে খেলে দেখা যাবে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। তাই যাদের এই ধরনের

সমস্যা আছে তারা নিয়ম করে প্রতিদিন এই খাবারটি গ্রহণ করতে পারেন।

মধূ খাওয়ার মধ্যমে কোষ্টকাঠিন্য দূর করা

মধূ হচ্ছে অনেক পুষ্টি গুণ সম্পন্ন একটি খাবার । এর ভেষজ গুন অনেক বেশি। তাই যদি কারো এই ধরনের প্রভলেম হয়

তবে প্রতিদিন দিনে ২ থেকে ৩ বার গরম পানির সাথে লেবু ও ৪ থেকে ৫ চা-চামচ মধূ মিশিয়ে খেলে অল্প কিছু দিনের

মধ্যেই এই ধরনের সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

আঙ্গুর বা কিশমিশ খাওয়ার মাধ্যমে পায়খানার সমস্যা দূর করা

যদিও এই ফল গুলো একটু দামি আর সময় মত পাওয়া অনেক কষ্ট্য সাধ্য ব্যাপার তবে যাদের পায়খানা সমস্যা আছে

তাদের জন্য এই ফল বা ফলের ঝুস খাওয়া অনেক উপকারি। যদি আপনার বাড়িতে আঙ্গুর না থাকে তবে রাত্রে ১০ গ্রাম

কিশমিশ ভিজিয়ে রেখে সকাল বেলা বাসি পেটে খেতে পারেন । এতে করে দেখা যাবে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই আপনার

সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে।

পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্টকাঠিন্য দূর করা

এই ফলটি অনেক উপকারি একটি ফল। এটা যেমন কাঁচা সবজি হিসেবে খাওয়া যায় তেমনি এটি ফল হিসেবেও খাওয়া যায়।

তাই এর মধ্যে রয়েছে বহুবিধ উপকারিতা। এটিকে রোগীর মহোঔষধও বলা হয়। তাই যাদের এই রকম সমস্যা আছে তারা

যদি নিয়ম করে পেঁপে খায় তবে কোন দিনও এই ধরনের সমস্যা হবেনা । অর যদি প্রভলেম হয়েও থাকে তবে খুব সহজেই

সেরে যাবে। যদি কেহ সাথে সাথে উপকার পেতে চায় তবে পেঁপে বিলিন্ডার করে হালকা গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে

সাথে সাথে পায়খানা নরম হয়ে যায়।

ইসবগুলের খাওয়ার উপকারিতা বা এর মাধ্যমে কোষ্টকাঠিন্য দূর করা

এই দ্রব্যটি একদিকে যেমন মানুষের প্রসাবের অসুবিধার সমাধান করে অন্যদিকে নিয়ম পরিবর্তন করে খেলে তা হজম

শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। আর প্রতিদিন নিয়ম করে যদি কেহ রাত্রে ঘুমানোর আগে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখা

ইসবগুল খেয়ে ঘুমায় তবে দেখা যাবে সকালবেলা তার পায়খানা অনেক সহজেই এবং পরিস্কার ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

ফল জাতীয় খাবার গ্রহনের মাধ্যমে পায়খানা সমস্যার সমাধান

সকল প্রকার ফলেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ । যা খাদ্য উপদানের জন্য খুবই জরুরী। তাই যারা প্রতিদিন নিয়ম করে

ফল খায় তাদের পেটের পঁচন ক্রিয়া খুব সহজেই সংগঠিত হয়ে থাকে। আর তাই নিয়ম করে আমাদের ফল খাওয়া

প্রয়োজন। একজন ডাক্তারের মতে আমাদের প্রতিদিন নূন্যতম ৩০০ গ্রাম ফল খাওয়া প্রয়োজন। এর এই সমস্যার জন্য

সবথেকে বেশি কার্যকরী ভূমিকা যে ফল গুলো পালন করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো

-তরমুজ,কলা,আনারস,ড্রাগন,বেদানা,অ্যাবাকাডো ইত্যাদি।

কোষ্টকাঠিন্য দূর করার সিরাপের নাম

বিশেষ করে বাচ্চাদের যখন এই ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তখন অনেক সময় আমাদের বাধ্য হয়ে ঔষুধ খেতে হয় । কিন্তু

ঔষুধের নাম না জানার কারণে বিশেষ করে গ্রামের ওষুধ বিক্রেতা আমাদের না ছাড়া কম্পনির বা অন্য যে কোন একটি

ঔষুধ দিয়ে থাকেন। তখন দেখা যায় আশানুরুপ কাজ হয় না। তাই যদি নিত্যান্তই আপনার ঔষুধ সেবন করা প্রয়োজন পড়ে

তবে নিচের সিরাপ টি খেতে পারেন সেটা ভাল কাজ করবে আশা করা যায়।

  • ”ছাফি” নামের এই ঔষুধটি আপনি খেতে পারেন। কারণ এর তেমন একটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
  • ”মিল্ক অব ম্যাগনেসিয়াম” । খুব দ্রুত ফল পেতে চাইলে এই ওষুধটি খেতে পারেন। খাওয়ার নিয়ম ও অন্যান্য বিষয় নির্দেশিকা দেখুন।
  • অ্যাভোলাক সিরাপ।

যদি কোন কারনে বেশি পরিমাণ সমস্যা দেখা যায় তবে অবশ্যই ভাল একজন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। অন্য থায় সামান্য পরিমানে সমস্যা দেখা দিলে উপরোক্ত যে কোন একটি ঔষুধ আপনি খেতে পারেন।

কোষ্টকাঠিন্য দূর করার হোমিও ঔষধ

বর্তমানে অনেক ধরনের রোগের চিকিৎসা বের হয়েছে হোমিও ঔষুধের মাধ্যমে। তাই যদি কারো এ জাতীয় কোন অসুবিধা

দেখা যায় তবে আপনিও খেতে পারেন এ জাতীয় হোমিও ঔষুধ সমূহ। তবে আপনাদের জানার সুবিধার জন্য কোন ভাবেই

ডাক্তারের পরমর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে দূরে থাকা ভাল। যে কোন ধরনের মেডিসিন সেবন করার জন্য আগে ডাক্তারের

কাছে পরামর্শ নিন। এছাড়াও যদি আপনার সমস্যাটি বড় ধরনের না হয়ে থাকে তবে নিচের ঔষুধ গুলো সেবন করতে

পারেন।

  1. ত্রিফলা
  2. আর্জেন্টাম নাট্রিকাম।
  3. অরাম মেট।
  4. আর্সেনিক এল্বাম।
  5. এলোমিনা।
  6. ব্রায়োনিয়া।
  7. ব্যারাইটা কার্ব।

পায়খানা ক্লিয়ার করার ঔষধ  ট্যাবলেট এর নাম

অনেক সময় দেখা যায় যাদের পায়খানা অনেক কষা হয় বা পায়খানা করতে অনেক কষ্ট হয় তখন অনেক কষ্ট্য পেয়ে

থাকে। তাই যদি কেহ সাথে সাথে পায়খানা একটু নরম করতে চায় তবে খুব সহজেই এই ট্যাবলেটটি খাওয়ার মাধ্য আপনার

সমস্যার সমাধান করে নিতে পারেন। আর সেই ট্যাবলেটটি হলো এন্টাসিড যা খেলে সাথে সাথে পেচের গ্যাস দূর করে

হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করে থাকে। যার ফলে দেখা যায় পায়খানা ক্লিয়ার হয়ে গেছে । তাছাড়াও যদি কারো এই ধরনের সমস্যা

হয়ে থাকে তবে প্রতিদিন তিন বেলা এই ট্যাবলেটটি চুষে খেতে পারেন আর যদি চুষে খাওয়া আপনার জন্য সমস্যা হয় তবে

আপনি পানি দিয়েও খেতে পারেন।

পায়খানা ক্লিয়ার করার সাপোজিটরি

বিশেষ করে ছোট বাচ্ছাদের এই ঔষুধটি প্রয়োজন পড়ে। অনেক সময় তাড়া চেষ্টা করেও পায়খানা করতে পারেনা। তাই

তাদের পায়খানা করার জন্য এই ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। কারণ যখন বাচ্ছ পায়খানা না করে তখন তার পেট ব্যাথা

থেকে শুরু করে আরো কয়েক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় যা একটি বাচ্চার জন্য খুবই কষ্ট কর। তাই যদি আপনর বাচ্চার

এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিচের সাপোজিটরি গ্রহণ করতে পারেন।

  • Gly Sup-1.15 and Gly Sup- 2.30 প্রথমটা মূলত শিশুদের জন্য প্রযোজ্য আর দ্বিতীয়টি হলো বড় মানুষের জন্য। আর এই ঔষুধ হলো স্কয়ার কম্পানির। যা ব্যবহার করা খুবই সহজ। এটি পায়খানার রাস্তায় ব্যবহার করতে হয়।

পায়খানা ক্লিয়ার হয়না কেন?

অনেক গুলো কারনে পায়খানা ক্লিয়ার নাও হতে পারে। তবে দেখা যায় সবার ক্ষেত্রে একই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। তাই একেক

জনের ক্ষেত্রে একেক কারণ হতে পারে। তবে বেশ কিছু কমন কারণ রয়েছে যার ফলে পায়খানা ক্লিয়ার নাও হতে পারে।

এদের মধ্যে যে কারণ গুলো সবথেকে বেশি প্রযোজ্য সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো।

  1. মসলা জাতীয় খাবার বেশি পরিমানে গ্রহণ।
  2. আমিষ জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া।
  3. অধিক কায়িক পরিশ্রম করা।
  4. পায়খানা চেঁপে রাখা।
  5. পানি কম খাওয়া।
  6. খালি পেটে থাকা। ইত্যাদি।

কোষ্টকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় এর শেষ অনুরোধ

আশাকরি উপরোক্ত কোষ্টকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় লেখাটি আপনাদের এই বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা দিতে সক্ষম

হয়েছে। যদি এই সকল বিষয়ে আরো কোন কিছু জানার থাকে তবে আমাদের কাছে লিখতে পারেন । এছাড়াও আরো

অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা আছে আপনি ইচ্ছে করলে সেগুলো পড়ে আসতে পারেন। যদি সুস্থ্য থাকতে চান তবে নিয়ম

করে খাবার খান সাথে উপরোক্ত নিয়ম গুলো মেনে চলতে হবে। তাহলে নিজে যেমন সুস্থ্য থাকবেন তেমনি আপনার

পরিবারের লোকজনও সুস্থ্য থাকবে। অনেক অনেক ধন্যবাদ কষ্ট্য করে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।

আরো পড়ুন:

১. গুগলের জানা অজানা নানান তথ্য

২. স্কুল লাইভ নিয়ে স্ট্যাটাস

৩. গুগলে মানুষ কোন বিষয়ে বেশি সার্চ করে

About 24 Favor

Check Also

Meeting minutes writing format

Meeting minutes writing format: Who has engaged with NGO job maximum people need writings this …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *