হ্যাল বন্ধুরা , আজকে আমরা কথা বলব জাপানের রাজধানীর নাম কি? এই বিষয় টি নিয়ে । এটি একটি
তথ্য মূলক লেখা । আশা করি আপনারা এই লেখা থেকে অনেক তথ্য জানতে পারবেন । তাই যারা
জাপানের রাজধানী সম্পর্কে জানতে চান তারা অবশ্যই আজকে আমার এই জাপানের রাজধানীর নাম
কি? লেখা টি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন-
জাপানের রাজধানীর নাম কি?
জাপানের রাজধানীর নাম কি? : জাপানের রাজধানীর নাম যারা জানেন না তারা আমার এই লেখার
মাধ্যমে জানতে পারবেন । তাই যারা জানতে চান তার আমার এই লেখা টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
তাহলেই আপনারা জাপানের রাজধানীর নাম জানতে পারবেন। আপনারা যারা জাপান যান তাদের
অবশ্যই জানা প্রয়োজন যে জাপানের রাজধানীর নাম কি? । জাপান হল একটি উন্নত শিল দেশ আপনারা
অনেকেই লেখা-পড়া করার জন্য যান আবার কেউ বসবাস করার জন্য যান। তাই যারা জাপান যাচ্ছেন বা
যাবেন তারা যাওয়ার আগে জাপানে রাজধানীর নাম জেনে জাবেন । জাপানের রাজধানীর নাম হল
টোকিও।
মেইজি জাপানের শিল্পায়ন
১৮৬৮ সাল থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত জাপানী ইতিহাসের ৪৪ বছর বয়েসী মেজী যুগ ছিল যখন দেশটি
মহান সম্রাট মুৎসহিন্নের শাসনের অধীনে ছিল । এছাড়াও মেইজি সম্রাট আহ্বান, তিনি জাপানের প্রথম
শাসক শতাব্দীর মধ্যে প্রকৃত রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ছিল । মেইজি যাপানের ইতিহাসে একটি মহান পর্ব।
এই পর্বে জাপানে সংশোধনী পদ্ধতি, প্রযুক্তি উন্নয়ন, সামাজিক পরিবর্তন এবং সামরিক উন্নয়নে অগ্রগতি
হয়েছিল। মেইজি জাপানের শিল্পায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় নিম্নে আলোচনা করা হলো ।
মেইজি জাপানের শিল্পায়নে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় ছিল
মেইজি জাপানের শিল্পায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় ছিল তা বিস্তারিত নিম্নে আলোচনা করা হল ।যেমন –
- প্রযুক্তিগত উন্নয়ন: মেইজি যুগে প্রযুক্তিগত ভাবে জাপান উন্নয়নে মেধা কামনা করে। বিশেষ করেউদ্যোগপূর্ণ প্রযুক্তিতে উন্নয়নে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল, যেমন বিদ্যুৎ ও পরিবহন প্রযুক্তি। জাপান বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্রে মানুষের কাছে উন্নতির বিশেষ মাধ্যম হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিল।
- উদ্যোগবাদ: মেইজি শাসনের অধীনে জাপান ব্যবসায়িক উন্নয়নে একটি বৃহত্তর উদ্যোগবাদী পরিবেশ সৃষ্টি করে। প্রযুক্তিতে উন্নত সংস্থা, প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ী উদ্যোগীদের সাহায্য-সহযোগিতা করা হয়েছিল।
- কর্মশালা বিধান: মেইজি যুগে জাপানে প্রথম স্থাপিত হয়েছিলো একটি কর্মশালা বিধান। এটি শ্রমিকদের অধিকার এবং কর্ম শর্ত সংক্রান্ত বিধান নির্ধারণ করেছিল। মেইজি যুগে শ্রমিকদের উদ্যোগ এবং স্বাধীনতার উন্নয়ন এর বিধানের কথা প্রচার করেছিল।
- শিক্ষা ও সংশোধনী পদ্ধতি: মেইজি জাপানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য সংশোধনী পদ্ধতি শুরু হয়েছিল। এটি জাপানের জনগণের শিক্ষায় উন্নয়নে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল।
সামাজিক পরিবর্তন
মেইজি যুগের আগে জাপানের সামুয়াই ওয়ারিয়রদের সাথে সামন্ত সম্প্রদায়ের একটি সামন্তিক কাঠামো
ছিল, তারপরে কারিগররা , কৃষক এবং পরিশেষে বণিক বা ব্যবসায়ীরা নিছে। সামুরাইয়ের অবস্থানটি বিলুপ্ত
করা হয়েছিল মেইজি সম্রাটের রাজত্বকালে। সাম্রাজ্যবাদী পরিবার ছাড়া সমস্ত জাপানিদের কে সাধারণ
মনে করা হতো।
অর্থনৈতিক পরিবর্তন
জাপান অবিশ্বাস্য গতির সঙ্গে শিল্পায়িত হয়েছিল মেইজি যুুগে। এটি এমন একটি দেশ যেখানে কয়েক
দশক আগে থেকেই বণিক ও নির্মাতারা সমাজের সর্বনিম্ন শ্রেণির হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল হঠাৎ শিল্পের
টাইটানগুলি বিশাল কর্পোরেশন তৈরি করেছিলেন যা লোহা , ইস্পাত , জাহাজ, রেলপথ এবং অন্যান্য ভারী
শিল্পজাত দ্রব্য তৈরি করেছিল । জাপানিজ এবং নীতি – নির্মাতা উভয়েই অনুভব করেন যে জাপানে বেঁচে
থাকার জন্য এটি একেবারে অপরিহার্য ছিল । কারণ পশ্চিম সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলি এশিয়া জুড়ে পূর্বের
শক্তিশালী সাম্রাজ্য ও সাম্রাজ্যকে দমন করে এবং সংযুক্ত করেছিলেন। কেবল মাত্র অর্থনীতি ও তার
সামরিক ক্ষমতাকে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে না জাপান যা উপনিবেশিত হওয়া থেকে বিরত থাকবে। মেইজি
সম্রাটের মৃত্যুর পর কয়েক দশক ধরে এটি একটি প্রধান সাম্রাজ্যবাদী শক্তি হয়ে উঠবে।
উপসংহার
আজকের মত এখানেই শেষ করছি জাপানের রাজধানীর নাম কি? লেখা টি । আপনারা যারা জানতে
ইচ্ছুক তারা অবশ্যই এই লেখা টি পড়ুন। এই লেখা থেকে আপনারা অনেক কিছু জনতে পারবেন আশা
করি । আমরা সব সময় বিদেশের ব্যাপারে তথ্য দিয়ে থাকি। তাই আপনারা যারা বিদেশের ব্যাপারে জনতে
ইচ্ছুক তারা আমার এই সাইট থেকে জানতে পারবেন । আপনাদের যদি আরো কোন বিষয় জানার থাকে
তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা তার উত্তর দিয়ে আপনাকে জানিয়ে দিবো। নিম্নে
আপনাদের সাথে কিছু লেখার লিংক শেয়ার করা হল । প্রয়োজন মনে করলে পড়তে পারেন। আশা করি
কাজে লাগবে। ভুলত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আরো একই বিষয়ে পড়তেঃ
সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায়
জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রম বাংলাদেশ