বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার নিয়ম ও আবেদন

হ্যালো বন্ধুরা,আজকের এই লেখায় আপনাদের জানাবো বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার নিয়ম ও

আবেদন  বিষয় টি ।আপনারা যারা পর্তুগাল যেতে চান তারা অবশ্যই যাওয়ার নিয়ম লেখা টি মন দিয়ে

পড়ুন।এই লেখা টি অনেক উপকারি একটি লেখা ।এই লেখা থেকে আপনারা আরো জানতে পারবেন

,বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে,পর্তুগাল কাজের ভিসা অনলাইন আবেদন ও পর্তুগাল ভিসা

কিভাবে পাওয়া যায়।এ সকল বিষয় নিম্নে আলোচনা করা হলো।তাই আপনারা যারা পর্তুগাল যেতে চান তারা

অবশ্যই আজকের এই বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার নিয়ম ও আবেদন লেখা টি প্রথম থেকে শেষ

পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।নিম্নে সব বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার নিয়ম

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার নিয়ম: বাংলাদেশ থেকে আপনারা যারা পর্তুগালে যেতে চান তাদের

উদ্দেশ্যে বলছি, যে কোন দেশে যেতে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে তারপর যেতে হবে। তাই পর্তুগাল এর ও

তেমনই কিছু নিয়ম রয়েছে। সেগুলো মেনে তারপরে পর্তুগাল এ যেতে পারবেন। যেমন- আপনার একটি

পাসপোর্ট লাগবে,পর্তুগাল অনুমোদিত ভিসা এবং এয়ার টিকেট এগুলো লাগবে ।এ তিনটি জিনিস একত্র

হলে আপনি বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার জন্য অনুমতি পাবেন। কিভাবে পর্তুগালের ভিসার জন্য

আবেদন করতে হয় সেটি নিচে আলোচনা করা হল আপনারা ইচ্ছা করলে পড়তে পারেন। এই বিষয় গুলো

মেনে আপনি এজেন্সির মাধ্যমে আরো কোন কাগজ পত্র লাগবে কিনা তা জেনে আপনি পর্তুগাল যেতে

পারবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে: আপনারা সত্যি যদি বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যেতে

চান সে ক্ষেত্রে অনেকেই জানার জন্য প্রশ্ন করে থাকেন বা গুগলে সার্চ করে যে পর্তুগাল যেতে কত টাকা

লাগে। তাই আপনাদের সাথে এ আলোচনার মাধ্যমে আজকে জানিয়ে দিচ্ছি পর্তুগাল যাতে কত টাকা লাগে।

আপনারা সাধারণত যে কোন দেশে যেতে এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তাই আপনার রাস্তা ভেদে

টাকার পরিমাণ কম-বেশি হতে পারে। আপনার সাধারণত পর্তুগাল যেতে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকার মতো

খরচ হয়। কিন্তু আপনার এজেন্সি ভেদে কম বেশি হতে পারে ।যদি আপনার কোন আত্মীয় স্বজন থাকেন

তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার টাকা কম লাগতে পারে।কারণ আপনাকে যদি সে ভিসা দেয় সে ক্ষেত্রে আপনার

টাকা অনেক কম লাগবে।আপনি কোন মাধ্যমে যাবেন তার উপর আপনার টাকা নির্ভর করবে। তাই

আপনাদের মিনিমাম একটা ধারণা দিয়ে দিলাম যে পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগতে পারে। আশা করি

আপনারা এই লেখা টি থেকে বুঝতে পারছেন যে পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে।

পর্তুগাল কাজের ভিসা অনলাইন আবেদন

পর্তুগাল কাজের ভিসা অনলাইন আবেদন: পর্তুগাল কাজের ভিসা জন্য অনেকেই অনলাইনে সার্চ করে

থাকেন যে কিভাবে আবেদন করবেন। তাই আপনাদের জন্য বলছি পর্তুগাল কাজের ভিসা আবেদন করার

আগে আপনাদের কিছু কাগজ পত্র রেডি করতে হবে, সেগুলো হলো- ব্যাংক স্টেটমেন্ট, আপনার কাজের

দক্ষতার সার্টিফিকেট, জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি, পাসপোর্ট ,পূর্বে ট্রাভেল প্রমাণ-পত্র এবং পূর্বের

কাজের অভিজ্ঞতার উপরে কাগজ পত্র গুলো আপনাকে এক জায়গায় করে আপনাকে অনলাইনে

আবেদন করতে হবে। আগে অনলাইনে ভিজিট করে দেখতে হবে কোন ধরনের ভিসা নিয়ে আপনি

 পর্তুগাল যেতে চান। তার পরে সেই অনুযায়ী আপনাকে কাগজ পত্র যোগ করতে হবে। তারপর সমস্ত তথ্য

প্রদান করে আবেদন করতে হবে।  পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট দেওয়ার ক্ষেত্রে দক্ষতা কে সবচেয়ে বেশি

প্রাধান্য দেয়। তাই আপনারা অনলাইনে পর্তুগালে আবেদন করতে পারেন।

পর্তুগাল ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়

পর্তুগাল ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়: পর্তুগাল সাধারণত চার ধরনের ভিসা দেওয়া সেগুলো হলো-

স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, মেডিকেল ভিসার এবং টুরিস্ট ভিসা। তবে সাধারণত বাংলাদেশ থেকে

স্টুডেন্ট এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এই দুই টি ভিসায় বেশি আবেদন করা হয়। পর্তুগালের এই চারটি ভিসার

মধ্যে পুলিশ এবং মেডিকেল ভিসা পাওয়া তুলনামূলক অনেক সহজ তবে স্টুডেন্ট এবং ওয়ার্ক পারমিট

ভিসা তুলনা-মূলক একটু কঠিন। আপনি পর্তুগালের যাওয়ার জন্য কয়েক ভাবে ভিসা প্রস্তত করতে পারেন।

সেগুলো হলো যেকোনো- এজেন্সি এর মাধ্যমে প্রথম পরিচিত মানুষের মাধ্যমে এবং অনলাইনে অনলাইনে

কিভাবে আবেদন করতে হয় আলোচনা করেছি আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

শেষ উক্তি

আজকের মতো এখানেই শেষ করছি বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যাওয়ার নিয়ম ও আবেদন লেখা টি।

  আপনারা যারা পর্তুগাল যেতে চান তারা লেখা টি পড়লে অনেক উপকৃত হইবেন আশা করি। এটি সুন্দর

একটি তথ্যমূলক লেখা। আপনাদের যদি আরো কোন বিষয় জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে

জানাবেন। আমরা তার উত্তর দিয়ে সেই বিষয় টি আপনাকে জানিয়ে  দিবো।আমরা বিদেশের ব্যাপারে সব

সময় সব ধরণের তথ্য দিয়ে থাকি ।তাই আপনারা যারা বিদেশের ব্যাপারে তথ্য জানতে ইচ্ছুক তারা আমার

এই ওয়েব সাইট থেকে জানতে পারবেন।আপনাদের জন্য নিম্নে আরো কিছু লেখার লিংক দেওয়া হলো

প্রয়োজন মনে করলে পড়তে পারেন।ধন্যবাদ সবাইকে আজকে আমার এই বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল

যাওয়ার নিয়ম ও আবেদন লেখা টি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য।আজকের

মত এখানেই শেষ ।

একই বিষয়ে পড়তে পারেনঃ

• অস্ট্রেলিয়া যেতে কত সময় লাগে
• সরকরিভাবে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার উপায়
• অস্ট্রেলিয়া শ্রমিকের বেতন
• কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি।
• সিংঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা ও বেতন বেশি।
• কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি।
• মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি
• সৌদি আরব ভিসা কত প্রকার
• সুইজারল্যান্ড সংবিধান ও জনপ্রিয় স্থান
• সুইজারল্যান্ড ভাষা এবং প্রশাসন
• সুইজারল্যান্ড কোন মহাদেশে অবস্থত
• সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
• সুইজারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা
• সুইজারল্যান্ড ভ্রমণ ভিসা
• সুইজারল্যান্ড নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়
• নিউজিল্যান্ড দেশের পরিচিতি ও জনসংখ্যা কত?
• নিউজিল্যান্ড ভিসা ও বেতন কত?
• নিউজিল্যান্ডের মুদ্রার নাম ও মান কত?
• পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও কোন কাজের চাহিদা বেশি
• নিউজিল্যান্ড নাগরিকত্ব ও স্থায়ী বসবাসের সুবিধা